womens attraction parameters research pnb
Important research করেছেন Pradipta Narayan Bose এর এই রিসার্চ এর উপর বিশ্লেষণ করতে ইচ্ছে হচ্ছে
এবং আরো গভীর কিছু করার চেষ্টা করছি
পাগল যা করে
ওই আরকি
খুঁজে দেখতে হবে এই আর্টিকেল এর কোন কোন পয়েন্ট ভুল??? কোন কোন পয়েন্ট ঠিক??? হারারি থেকে আরম্ভ করে ডারউইন এবং আরো যা কিছু citation পাওয়া যায় সেই রেফারেন্স সহ উত্তর খোজার চেষ্টা হচ্ছে। এবং সমস্ত key term গুলোর প্রচলিত সংজ্ঞা ও মিলিয়ে দেখতে হবে। ভুল কি কি আছে নাকি বিরোধী সংজ্ঞা কি কি আছে সেগুলো ও খুঁজে দেখতে হবে
Qhenomenology reasoning system qrs
Whenomenology reasoning system wrs
তারপর qrs wrs use হবে
Pritam Biswas
কেন দুর্বল নার্ভাস সিস্টেমের পুরুষের সাথে নারীর ব্রেকআপ হয়?
নারী আসলে পুরুষ নয়, তার স্ট্রং নার্ভাস সিস্টেমের প্রেমে পড়ে। নারী এমন পুরুষ পছন্দ করে যে ভ্যালিডেশন চায় না। যে পুরুষ বারবার জিজ্ঞেস করে না, “আমি কি ঠিক করেছি?”। সে কখনো তার প্রতি আকর্ষণ কনফার্ম করতে চায় না। তাকে কারও ভালো লাগুক বা না লাগুক সে নিজের ফ্রেম ধরে রাখে। যে পুরুষ এক্সটারনাল ভ্যালিডেশন চায় না, তাদের ডিমান্ড সাধারণত বেশি। আর যার ডিমান্ড প্রবল নারী তার অভাব অনুভব করে। একজন আলফা পুরুষ সেক্সচুয়াল হেজিটেশন ফিল করে না। মনে করুন, একজন পুরুষ নারীর সাথে ইন্টিমেট হতে চায়। তাদের দুজনেরই কেমেস্ট্রি আছে। সে যদি ভাবে, এখন বলেল যদি খারাপ ভাবে, না মানে সে কি আমাকে রিজেক্ট করে দেবে? সে নিজেকে আটকে রাখে, ওভারথিংক করে, নার্ভাস হয়। এই নার্ভাস এনার্জি নারীর মস্তিষ্কে ধরা পড়ে।
সে বুঝতে পারে, এ মানুষ নিজের ইচ্ছাকে বিশ্বাস করে না। একজন আলফা পুরুষ সেক্স ভিক্ষা চায় না, সে নিজের আগ্রহের কথা জানায়, না হলে সম্মান রেখে থেমে যায়। যে পুরুষ নিজের সেক্সচুয়াল আকাঙ্ক্ষা নিয়ে কম্ফোর্টেবল না, নারীর কাছে সে পুরুষটি একটি থ্রেট। কারণ মেয়েটি বোঝে তার আকাঙ্ক্ষা ইনসিকিউরিটি থেকে আসছে। যে পুরুষ ভয় থেকে নিজের আকাঙ্ক্ষা লুকিয়ে রাখে, তার ভেতর একটা ইনার কনফ্লিক্ট থাকে। আর এই কনফ্লিক্ট আনপ্রেডিক্টিবিলিটি তৈরি করে। একজন আলফা পুরুষ জানে কখন সেক্স চাইতে হয়, আর সেক্স না পেলেও সে ভেঙে পড়ে না। এটা তার ডমিন্যান্স, এটা তার প্রেসার না। এটা তার সেলফ ট্রাস্ট। মেয়েরা দেখতে চায়, এমন পুরুষ যে নিজেকে হারায় না, যে আমাকে পেতে নিজেকে ভাঙে না, আমাকে চায় কিন্তু আমার উপর নির্ভরশীল না।
একজন আলফা পুরুষ সবসময় “Available” থাকে না। উদাহরণস্বরূপ, মেয়েটি তাকে বলল, আমার আজ মন খারাপ। পুরুষের রেসপন্স—“কি হয়েছে বলো, আমি আছি। তুমি কেন এমন feel করছ? আমি কি কিছু করেছি? আমি ঠিক করে দেব।” সে সাথে সাথে রিপ্লাই দেয়, লম্বা এক্সপ্ল্যানেশন দেয়, বারবার নিশ্চয়তা দেয়। নারীর ব্রেনে যেটা হয়— এই মানুষটা প্রেডিক্টেবল। আমি না থাকলেও সে ইমোশনালি সার্ভাইভ করবে না— এমন কোনো সিগন্যাল নেই। যখন মেয়েটি বোঝে ভ্যালু স্টাবল , কিন্তু এক্সাইটমেন্ট নেই। এটা তাকে কম্ফোর্ট দেয় কিন্তু আকর্ষণ বৃদ্ধি করে না। একজন আলফা পুরুষকে যখন একজন মেয়ে বলবে, আজ মনটা খারাপ। পুরুষের রেসপন্স হবে— “শুনে খারাপ লাগল। এখন আমি একটা কাজে ঢুকছি। পরে কথা বলি।” এখানে সে মেয়েটিকে ডিসমিস করেনি, অতিরিক্ত এক্সপ্ল্যাইন করেনি, ইমোশনাল রেসকিউ করার চেষ্টা করেনি। নারীর ব্রেন তখন বোঝে, এ মানুষটি নিজের জীবন নিয়ে ব্যস্ত। তার ইমোশন আনলিমিটেড না। আমার অ্যাকসেস অটোম্যাটিক না। এখানেই অভাব বা টান তৈরি হয়।
নারী কেন নিশ্চয়তা পছন্দ করে না? আসলে মানুষের মস্তিষ্ক খুবই আদিম। যেটা সহজে পাওয়া যায়, ওটা হারানোর ভয় কম। পাওয়ার আনন্দের থেকে হারানোর ভয় ৩ গুণ বেশি। তাই মানুষকে সেন্স অব লস দিয়ে রাখতে হয়, তবে সেটা যেন অতিরঞ্জিত না হয়। যেটা সবসময় পওয়া যায় না ওটার দিকে আমাদের মনোযোগ বেশি। নারীর ব্রেইন প্রশ্ন করতে শুরু করে, আমি কি তার প্রায়োরিটি? আমি না থাকলে তার লাইফ চলবে? সে কি আমাকে চয়েজ করছে নাকি শুধুই পাচ্ছে? এই অনিশ্চয়তা নারীর মস্তিষ্কে পুরুষের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি করে। তবে মনে রাখতে হবে “Fake scarcity” নারীর কাছে ধরা পড়ে, তখন সেটা আর ভ্যালু সিগন্যাল তৈরি করে না, অবিশ্বাস তৈরি করে।
একজন আলফা পুরুষ অবশ্যই রিস্ক টেকিং হবে কিন্তু সে বেপরোয়া হবে না। তার আত্মনিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা থাকবে, সে বিপদকে আন্ডারেস্টিমেট করবে না, ভবিষ্যতের ব্যয় নিয়ে চিন্তা করবে। যে পুরুষের নার্ভাস সিস্টেম ইম্যাচিউর তারা কখনোই আলফা হতে পারে না। একজন শক্তিমান পুরুষ আউটকাম নিশ্চিত না জেনেও অ্যাকশন করে, তার ক্ষতি হলেও ইগো ভেঙে যায় না। অনিশ্চিত পরিস্থিতিতে সে তার মস্তিষ্ক ঠাণ্ডা রাখতে পারে। এটা হচ্ছে “Threat-regulated courage”। উদাহরণ দিই—একজন পুরুষ সিকিউর জবে আটকে আছে, কিন্তু জানে সে বিপর্যস্ত। ঝুঁকি না নেওয়া মানে “যাক, যেটা আছে সেটাই থাকুক”। ঝুঁকি নেওয়া মানে “আমি জানি আউটকাম আনসার্টেইন তবুও মুভ করব” এখানে জাম্প করা নেই, আছে “calculated leap”।
বিবর্তনের দৃষ্টিকোণ থেকে নারীর মস্তিষ্ক সবসময় মূল্যায়ন করে, এই মানুষটা
অনিশ্চয়তায় ফ্রিজ করে? না কি সে অভিযোজিত হতে পারে? প্রাগৈতিহাসিক সময়ে সম্পদ, সামাজিক মর্যাদা ও টিকে থাকা সবই ছিল অনিশ্চিত, যে পুরুষ অনিশ্চয়তা সহ্য করতে পারে, সে পরিবেশকে ম্যানেজ করতে পারে। আর যে পুরুষ অনিশ্চয়তা ম্যানেজ করতে পারে না, সে বিলুপ্ত হয়ে যায়। একজন আলফা পুরুষের ভয় আছে কিন্তু ভয় তাকে ড্রাইভ করে না। তার ক্ষতি সম্ভব কিন্তু ক্ষতি তার আইডেন্টিটি নষ্ট করে না, রিজেকশন পসিবল কিন্তু তার আত্মসম্মান ভার্জিন থাকে। সে সব মানুষ ভুল জায়গায় ঝুঁকি নেয়, মেয়েরা তাদের পছন্দ করে না যেমন রাস্তাঘাটে ফাইট করা, বেপরোয়া ড্রাইভ করা, টক্সিক ডমিন্যান্স। এসব আচরণকে নারীর মস্তিষ্ক দুর্বল মনে করে। তারা ভেবে নেয়, এ পুরুষটির আত্মনিয়ন্ত্রণ দুর্বল, সে তার নার্ভাস সিস্টেম এখনো ম্যাচিউর্ড নয়। সে পুরুষটিকে তার ফিউচার থ্রেট মনে করে এবং তার আকর্ষণ ড্রপ করে।
নারীর মস্তিষ্ক চায় “ইমোশনাল স্টাবিলিটি”। যে পুরুষ আজ খুব কাছের, আগামীকাল দূরের। আজ দেবতা, কাল ভিক্টিম। নারীর ব্রেনে এটা পড়ে—“Unstable regulator.”। নারী ভালোবাসে না সেই পুরুষকে যার ইমোশন তাকে সামলাতে হয়। নারী চায়— যার পাশে তার নার্ভাস সিস্টেম বিশ্রাম পায়, কাজ না। যে পুরুষ তার অনিশ্চয়তাকে মোরালাইজ করে নারী তাকে রিজেক্ট করে যেমন আমি তো খুব ভালো মানুষ, আমি কাউকে কষ্ট দেই না, আমি স্যাক্রিফাইস করি। নারীর ব্রেন এটা পড়ে— Low mate value compensation strategy। পুরুষটির প্রতি তার আকর্ষণ কমে যায় ও ব্রেকআপ হয়।
যে পুরুষ তাকে ভালোবাসলে কনফিডেন্ট হয়, আর দূরে সরে গেলে কনফিডেন্ট ভেঙে পড়ে, সেই পুরুষ নারীর কাছে ভয়ংকর । কারণ নারী বুঝতে পারে তার প্রতিক্রিয়ার উপরেই পুরুষটির জীবনের মান নির্ধারিত হয়। সে বোঝে এই মানুষটার identity externally regulated। নারী এমন পুরুষের সাথে ভবিষ্যৎ দেখে না। যে পুরুষ নারীকে খুশি করতে নিজের মত বদলায়, যে নিজের বাউন্ডারী ভেঙে ফেলে। যে পুরুষ তুমি যেভাবে চাও সেভাবে মোডে চলে যায়। সে প্রেমিক হয়, লিডার হয় না। নারী চায়—
যাকে সে ফলো করতে পারে, যাকে বিকৃত করতে পারে না। যে পুরুষ সবসময় অনলাইনে থাকে, সবসময় রেডি, নিজের জীবন পজ করে রাখে, সে ভ্যালু সিগন্যাল দেয় না, সে ডিপেন্ডেন্সি সিগন্যাল দেয়। নারী কারও প্রয়োজন হতে চায় না, নারী চায়—সে একটি choice হোক। নাটক করে “unavailable” থাকা, ইচ্ছাকৃত কোল্ড বিহেভিয়র করে কৃত্রিম সংকট তৈরি করা, নারীর মস্তিষ্ক এসব দ্রুত ডিটেক্ট করতে পারে : “This is not inner stability, this is tactic.”
নারীরা পুরুষকে ছাড়ে না—তারা ছাড়ে সেই নার্ভাস সিস্টেমকে যেটা তাদের নিরাপত্তা ও উত্তেজনা—দুটোই দিতে ব্যর্থ।
Pradipta narayan bose এর রিসার্চ
#follower
#highlighteveryone
#highlight
#followersreelsfypシ゚viralシfypシ゚viralシalシhighlights
এই দেয়া আর্টিকেলটি মূলত ইভোল্যুশনারি সাইকোলজি (Evolutionary Psychology) বা বিবর্তনীয় মনোবিজ্ঞানের কিছু জনপ্রিয় ধারণা এবং তথাকথিত রেড পিল (Red Pill) দর্শনের মিশ্রণ। এখানে কিছু পয়েন্ট বৈজ্ঞানিকভাবে স্বীকৃত, আবার কিছু পয়েন্ট অত্যন্ত বিতর্কিত বা অপবিজ্ঞান (Pseudoscience) হিসেবে পরিচিত।
আপনার প্রশ্নের প্রেক্ষিতে সানজয় নাথ এর কালচারোনমিক্স (Culturonomics) এবং প্যারাডক্স এর দৃষ্টিভঙ্গি মাথায় রেখে ডারউইন ও হারারির রেফারেন্সসহ এর বিশ্লেষণ নিচে দেওয়া হলো।
প্রচলিত কিছু মূল শব্দের সংজ্ঞা
১. আলফা মেল (Alpha Male): সামাজিক বা প্রাণিবিদ্যার প্রেক্ষাপটে আলফা বলতে একটি দলের সবচেয়ে প্রভাবশালী এবং উচ্চ মর্যাদার পুরুষকে বোঝায়। তবে আধুনিক মনোবিজ্ঞানে মানুষের ক্ষেত্রে এটি কোনো নির্দিষ্ট বৈজ্ঞানিক ক্যাটাগরি নয়।
২. নার্ভাস সিস্টেম (Nervous System): এই আর্টিকেলে এটি বলতে স্নায়বিক স্থিতিশীলতা বা ইমোশনাল রেজিলিয়েন্স (Emotional Resilience) বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ কঠিন পরিস্থিতিতে মানসিকভাবে ভেঙে না পড়ার ক্ষমতা।
৩. ভ্যালিডেশন (Validation): নিজের কাজের বা অস্তিত্বের স্বীকৃতি অন্যের কাছ থেকে পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা।
৪. মেট ভ্যালু (Mate Value): বিবর্তনীয় মনোবিজ্ঞানে একজন ব্যক্তি বিপরীত লিঙ্গের কাছে প্রজনন বা সম্পর্কের জন্য কতটা আকাঙ্ক্ষিত, তার একটি তাত্ত্বিক পরিমাপ।
আর্টিকেলের সঠিক পয়েন্টসমূহ (ডারউইন ও বিবর্তনীয় মনোবিজ্ঞানের আলোকে)
১. চার্লস ডারউইন ও সেক্সুয়াল সিলেকশন:
ডারউইন তার The Descent of Man বইতে বলেছিলেন যে, নারী সাধারণত এমন সঙ্গী নির্বাচন করে যে সম্পদ আহরণ এবং সুরক্ষায় সক্ষম। আর্টিকেলের এই দাবিটি সঠিক যে—আত্মবিশ্বাস এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা (যা আর্টিকেলে স্ট্রং নার্ভাস সিস্টেম বলা হয়েছে) বিবর্তনীয়ভাবে উচ্চ প্রজনন যোগ্যতার লক্ষণ। কারণ অনিশ্চয়তার সময় যে স্থির থাকতে পারে, সে পরিবারকে রক্ষা করতে সক্ষম।
২. ইমোশনাল স্টাবিলিটি ও বিগ ফাইভ পার্সোনালিটি:
আধুনিক মনোবিজ্ঞানের Big Five Personality Traits অনুযায়ী, লো-নিউরোটিসিজম (কম উদ্বেগ) বা মানসিক স্থিরতা সম্পর্কের ক্ষেত্রে আকর্ষণীয় গুণ। আর্টিকেলে বলা "নার্ভাস সিস্টেমের ম্যাচিউরিটি" আসলে এই মানসিক স্থিরতাকেই নির্দেশ করে। অনিশ্চিত পরিস্থিতিতে যে পুরুষ "ফ্রিজ" হয়ে যায় না, তার প্রতি আকর্ষণ থাকাটা প্রাকৃতিক।
৩. সেলফ-ট্রাস্ট ও ডিপেন্ডেন্সি:
আর্টিকেলের এই অংশটি সঠিক যে, অতিরিক্ত পরনির্ভরশীলতা (Neediness) আকর্ষণ কমিয়ে দেয়। সানজয় নাথ এর ভাষায়, বিহাইভিয়ারাল এক্সপেন্ডিচার যখন খুব বেশি হয় এবং সেটা যখন শুধুমাত্র অন্যকে খুশি করার জন্য হয়, তখন সেটা তার ব্যক্তিগত রিসোর্স বা শক্তির অভাবকে প্রকাশ করে।
আর্টিকেলের ভুল বা দুর্বল পয়েন্টসমূহ (হারারি ও আধুনিক গবেষণার আলোকে)
১. হারারি ও কো-অপারেশন (Sapiens রেফারেন্স):
ইউভাল নোয়াহ হারারি তার Sapiens বইতে দেখিয়েছেন যে, মানুষ পৃথিবীতে রাজত্ব করছে তার একক "আলফা" শক্তির জন্য নয়, বরং তার বৃহৎ পরিসরে সহযোগিতা (Cooperation) করার ক্ষমতার জন্য। আর্টিকেলে যেভাবে একজন মানুষের মন খারাপের সময় "আমি কাজে ব্যস্ত, পরে কথা বলি" বলাকে শ্রেষ্ঠত্ব দেওয়া হয়েছে, হারারির তত্ত্বে তা দুর্বলতা। কারণ মানুষের সমাজ টিকে আছে সহমর্মিতা (Empathy) এবং সামাজিক বন্ধনের ওপর। সঙ্গিনীর বিপদে বা দুঃখে পাশে না থাকাটা "আলফা" গুণ নয়, বরং এটি অ্যাটাচমেন্ট থিওরি (Attachment Theory) অনুযায়ী "ডিসমিসিভ অ্যাভয়েডেন্ট" (Dismissive Avoidant) স্বভাব, যা দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্কের জন্য ক্ষতিকর।
২. আলফা মেল মিথ (The Alpha Myth):
আর্টিকেলে আলফা মেলের যে সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে তা মূলত নেকড়েদের ওপর করা পুরনো এবং ভুল গবেষণার ওপর ভিত্তি করে। নেকড়েদের ওপর গবেষণাকারী বিজ্ঞানী এল. ডেভিড মেক নিজেই পরে তার ভুল স্বীকার করেছেন। মানুষের ক্ষেত্রে "আলফা" বলতে কেবল একজন একরোখা বা ডমিন্যান্ট ব্যক্তি নয়, বরং একজন সামাজিক লিডারকে বোঝায় যে অন্যের যত্ন নিতে জানে।
৩. অনিশ্চয়তা ও আকর্ষণ (Scarcity):
আর্টিকেলে বলা হয়েছে মানুষকে অনিশ্চয়তার মধ্যে রাখলে আকর্ষণ বাড়ে। এটি আংশিক সত্য কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে ভুল। সাইকোলজিতে একে ইন্টারমিটেন্ট রিইনফোর্সমেন্ট (Intermittent Reinforcement) বলা হয়, যা এক ধরণের মানসিক আসক্তি তৈরি করে ঠিকই, কিন্তু এটি সুস্থ সম্পর্কের লক্ষণ নয়। হারারি যেমন দেখিয়েছেন, মানুষ স্থিতিশীলতা পছন্দ করে বলেই সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন করেছে। সবসময় অনিশ্চয়তায় থাকা মানুষের নার্ভাস সিস্টেমকে ক্লান্ত করে ফেলে, যা ব্রেকআপের কারণ হতে পারে।
কেন দুর্বল নার্ভাস সিস্টেমের পুরুষের সাথে ব্রেকআপ হয়?
এখানে আর্টিকেলের মূল সারমর্মের সাথে কালচারোনমিক্স যোগ করলে উত্তরটি দাঁড়ায় এমন:
১. রিসোর্স ম্যানেজমেন্টের অভাব:
সানজয় নাথ যেমন বলেন, Expectations are expenditures। একজন পুরুষ যখন নিজের আবেগের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারায়, তখন সে তার মানসিক শক্তি বা রিসোর্স ভুল জায়গায় ব্যয় করে। নারী যখন দেখে একজন পুরুষ সামান্য সংকটে অস্থির হয়ে যাচ্ছে, তখন তার ব্রেইন সিগন্যাল দেয় যে এই পুরুষটি ভবিষ্যতের বড় কোনো বিপদ (যেমন আর্থিক সংকট বা সামাজিক লড়াই) মোকাবিলা করতে পারবে না।
২. নেগেটিভ সিগন্যালিং:
দুর্বল নার্ভাস সিস্টেম মানে হলো উচ্চ উদ্বেগ (High Anxiety)। বিবর্তনীয় মনোবিজ্ঞান অনুযায়ী, উচ্চ উদ্বেগ হলো জেনেটিক বা এনভায়রনমেন্টাল দুর্বলতার লক্ষণ। নারী তার সঙ্গীর মধ্যে নিরাপত্তা খোঁজে। যখন পুরুষ নিজেই অনিরাপদ বোধ করে এবং বারবার ভ্যালিডেশন চায়, তখন সে লিডারশিপ হারায়।
৩. এনার্জি ড্রেন:
যদি কোনো পুরুষের ইমোশন হ্যান্ডেল করতে গিয়ে নারীকে সারাক্ষণ শক্তি ব্যয় করতে হয়, তবে সেই সম্পর্কটি নারীর জন্য Anti-sustainable হয়ে পড়ে। কারণ প্রজনন এবং জীবন সংগ্রামের জন্য নারীর যে শক্তি প্রয়োজন, তা পুরুষের ইনসিকিউরিটি মেটাতেই শেষ হয়ে যায়।
বিরোধী সংজ্ঞা ও সমালোচনা
১. এম্প্যাথি বনাম ডমিন্যান্স:
আর্টিকেলটি পুরুষালি শক্তিকে কেবল "উপেক্ষা" এবং "কঠোরতা" দিয়ে সংজ্ঞায়িত করেছে। কিন্তু বিবর্তনীয় জীববিজ্ঞানে এম্প্যাথি বা সহানুভূতি একটি অত্যন্ত উন্নত স্নায়বিক ক্ষমতা। যে পুরুষ তার সঙ্গিনীর কষ্ট বোঝে না, সে আসলে উন্নত নার্ভাস সিস্টেমের অধিকারী নয়, বরং সে মানসিকভাবে স্থবির।
২. প্র্যাগম্যাটিজম বনাম ফ্যান্টাসি:
আর্টিকেলের অনেক কথা কাল্পনিক বীরত্বের (Heroic Fantasy) ওপর ভিত্তি করে লেখা। বাস্তবে সুস্থ সম্পর্কের ভিত্তি হলো মিউচুয়াল রেসপেক্ট এবং ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স, কেবল কিছু ট্যাকটিকস বা কায়দা নয়।
উপসংহার:
আর্টিকেলটি কিছু জৈবিক সত্যকে খুব রূঢ়ভাবে উপস্থাপন করেছে। এর "স্ট্রং নার্ভাস সিস্টেম" বা আত্মনিয়ন্ত্রণের বিষয়টি ঠিক থাকলেও, সম্পর্কের মধ্যে দূরত্ব বজায় রাখা বা মন খারাপের সময় সঙ্গিনীকে গুরুত্ব না দেওয়ার বিষয়টি সামাজিক ও বিবর্তনীয়ভাবে একটি ভুল কৌশল। সানজয় নাথ এর ভাষায় বলতে গেলে—অপ্রয়োজনীয় ইগো এবং ভুল কনভেনশন প্রাকৃতিক সম্পদের মতোই মানুষের সম্পর্কের স্থিতিশীলতা নষ্ট করে।
নিচের লেখাটিকে আমি তিন স্তরে বিশ্লেষণ করছি—
এক. কোন পয়েন্টগুলো আংশিকভাবে বৈজ্ঞানিকভাবে সমর্থনযোগ্য
দুই. কোন পয়েন্টগুলো অতিসরলীকরণ, ভুল বা বিপজ্জনক জেনারালাইজেশন
তিন. কেন বাস্তবে “দুর্বল নার্ভাস সিস্টেম”-এর পুরুষের সাথে সম্পর্ক ভাঙে, কিন্তু লেখাটির ব্যাখ্যা কোথায় ভেঙে পড়ে
এরপর সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ key term-এর প্রচলিত সংজ্ঞা দেব এবং শেষে Harari, Darwin, neuroscience ও attachment theory থেকে রেফারেন্স দেব।
────────────────
এক. যেগুলো আংশিকভাবে ঠিক বা গবেষণাসমর্থিত
────────────────
১) Emotional regulation আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ
এটা সত্য। আধুনিক সাইকোলজি ও neuroscience অনুযায়ী মানুষ এমন পার্টনারের কাছে বেশি নিরাপদ বোধ করে যার nervous system self-regulated।
Stephen Porges-এর Polyvagal Theory দেখায়, নিরাপদ সম্পর্ক মানে এমন একজন যার উপস্থিতিতে অন্যজনের nervous system calm state-এ যেতে পারে।
অর্থাৎ “অন্যের আবেগ সামলাতে হয় না” — এই অংশটা আংশিকভাবে সঠিক।
২) Over-validation আকর্ষণ কমাতে পারে
Attachment theory (Hazan & Shaver) অনুযায়ী anxious attachment-এ থাকা মানুষ অতিরিক্ত reassurance চায়, যা অনেক ক্ষেত্রে partner-এর attraction কমিয়ে দেয়।
এখানে লেখাটির “বারবার নিশ্চয়তা চাওয়া” সমালোচনা আংশিকভাবে ঠিক।
৩) Fake scarcity ধরা পড়ে
এটা পুরোপুরি ঠিক। Social cognition গবেষণা দেখায় মানুষ incongruence খুব দ্রুত ধরতে পারে।
যখন আচরণ কৌশলগত কিন্তু ভিতরে ভয় আছে, তখন তা বিশ্বাসযোগ্য হয় না।
৪) Risk taking বনাম reckless behavior আলাদা
Evolutionary psychology-তে এটাকে বলা হয় calibrated risk taking।
নারীরা সাধারণত এমন পুরুষের প্রতি আকৃষ্ট হয় যারা ঝুঁকি নিতে পারে কিন্তু আত্মনিয়ন্ত্রণ হারায় না।
Darwin-এর sexual selection তত্ত্বে এটা স্পষ্ট।
────────────────
দুই. যেগুলো ভুল, বিভ্রান্তিকর বা বিপজ্জনক
────────────────
১) “নারী পুরুষকে ভালোবাসে না, নার্ভাস সিস্টেমকে ভালোবাসে” — ভুল framing
মানুষ relationship-এ থাকে পুরো ব্যক্তির সাথে, কোনো একক biological parameter-এর সাথে না।
Nervous system গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু এটাকে একমাত্র কারণ বানানো biological reductionism।
Harari নিজেই লিখেছেন—
মানুষ শুধুই biology নয়, মানুষ shared stories ও meanings দ্বারা চালিত।
২) Alpha male ধারণা বৈজ্ঞানিকভাবে বিকৃত
“Alpha male” ধারণাটি মূলত ভুলভাবে wolf research থেকে জনপ্রিয় হয়েছে।
David Mech নিজেই পরে স্বীকার করেন alpha wolf ধারণা প্রাকৃতিক পরিবেশে ভুল।
মানুষের ক্ষেত্রে এটা আরও বিপজ্জনক oversimplification।
আধুনিক গবেষণায় mate value বহু-মাত্রিক—
empathy, reliability, kindness, competence, shared values— সবই গুরুত্বপূর্ণ।
৩) Availability = low value — ভুল
এই অংশটা মারাত্মক ক্ষতিকর।
Emotionally available হওয়া মানে needy হওয়া নয়।
Secure attachment-এর মানুষরা available কিন্তু dependent না।
লেখাটি anxious attachment আর secure attachment গুলিয়ে ফেলেছে।
৪) “নারী নিশ্চয়তা পছন্দ করে না” — আংশিক মিথ্যা
নারী uncertainty-তে আকৃষ্ট হয় না।
নারী চায় predictable safety + moderate novelty।
সম্পূর্ণ অনিশ্চয়তা anxiety বাড়ায়, attraction নয়।
Esther Perel স্পষ্টভাবে বলেন—
desire thrives in safety plus mystery, not chaos.
৫) “Sexual hesitation = weak nervous system” — ভুল
Consent, empathy, timing awareness এগুলো hesitation নয়।
সব hesitation insecurity থেকে আসে না।
এই অংশটি toxic masculinity-কে বৈধতা দেয়।
৬) “নারী সবসময় লিডার চায়” — জৈবিকভাবে ভুল
Evolutionary biology অনুযায়ী context-dependent mating strategy কাজ করে।
কখনো dominance আকর্ষণীয়, কখনো warmth, কখনো stability।
────────────────
তিন. কেন দুর্বল নার্ভাস সিস্টেমের পুরুষের সাথে সম্পর্ক ভাঙে — বাস্তব ব্যাখ্যা
────────────────
ব্রেকআপ হয় “দুর্বল নার্ভাস সিস্টেম” বলে না।
ব্রেকআপ হয় যখন—
পুরুষের identity externally regulated
মানে সে নিজের মূল্য নির্ধারণ করে partner-এর প্রতিক্রিয়া দিয়ে
Emotional load imbalance
নারীকে therapist, mother, regulator বানিয়ে ফেলে
Inconsistency
আজ খুব strong, কাল ভেঙে পড়া — nervous system instability
Boundary collapse
নিজের জীবন, লক্ষ্য, মূল্যবোধ বিসর্জন দিয়ে “খুশি করাই” একমাত্র লক্ষ্য
এগুলো নারীর nervous system-কে ক্লান্ত করে।
নারী তখন নিরাপত্তা নয়, অতিরিক্ত কাজ অনুভব করে।
────────────────
Key term-এর প্রচলিত সংজ্ঞা
────────────────
Nervous system regulation
আবেগ, স্ট্রেস ও প্রতিক্রিয়া নিজে সামলানোর ক্ষমতা
Attachment theory
শৈশবের bonding pattern কীভাবে adult relationship-এ কাজ করে
Secure attachment
ঘনিষ্ঠ কিন্তু স্বাধীন, available কিন্তু desperate নয়
Anxious attachment
ভালোবাসা হারানোর ভয়ে অতিরিক্ত reassurance চাওয়া
Avoidant attachment
ঘনিষ্ঠতা এড়িয়ে চলা, আবেগ suppress করা
Mate value
একজন ব্যক্তির perceived long-term partnership desirability
External validation
নিজের মূল্য অন্যের approval থেকে নেওয়া
Alpha male
বৈজ্ঞানিকভাবে অস্পষ্ট ও ভুলভাবে জনপ্রিয় একটি ধারণা
────────────────
রেফারেন্স (conceptual citations)
────────────────
Charles Darwin — The Descent of Man
Sexual selection, risk signaling
Yuval Noah Harari — Sapiens
Biology বনাম shared myths ও narratives
Stephen Porges — Polyvagal Theory
Nervous system safety ও co-regulation
John Bowlby — Attachment Theory
Emotional security ও bonding
Esther Perel — Mating in Captivity
Desire, safety, mystery
David Mech — Wolf behavior research correction
Alpha myth debunking
────────────────
সংক্ষিপ্ত সিদ্ধান্ত
────────────────
এই লেখাটিতে কিছু আধা-সত্য আছে, কিন্তু সেগুলোকে toxic absolutism-এ পরিণত করা হয়েছে।
নারী “আলফা” চায় না।
নারী চায় emotionally regulated, responsible, alive কিন্তু grounded মানুষ।
নারী পুরুষকে ছাড়ে না।
ছাড়ে সেই সম্পর্ক যেখানে তাকে বিশ্রাম নয়, কাজ করতে হয়।
আর্টিকেলটির মূল থিসিস যে নারীরা শুধুমাত্র স্ট্রং নার্ভাস সিস্টেম, আলফা পুরুষ, কনফিডেন্স এবং ইমোশনাল স্ট্যাবিলিটির উপর ভিত্তি করে পুরুষ পছন্দ করে এবং দুর্বল নার্ভাস সিস্টেমের কারণেই ব্রেকআপ হয়, সেটা অতিসরলীকৃত এবং বৈজ্ঞানিকভাবে দুর্বল। এখানে প্রতিটি মূল পয়েন্টের সঠিকতা, ভুল এবং বিরোধী তথ্য রেফারেন্সসহ বিশ্লেষণ করা হলো। প্রথমে কী টার্মগুলোর প্রচলিত সংজ্ঞা: আলফা পুরুষ বলতে জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে বোঝায় ডমিন্যান্ট, কনফিডেন্ট, লিডারশিপশালী পুরুষ যে নারীকে সহজে আকৃষ্ট করে, কিন্তু বিজ্ঞানে এটা মিথ যা উলফ প্যাকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল এবং পরে তার স্রষ্টাই খণ্ডন করেছেন। নার্ভাস সিস্টেমের স্ট্রেংথ বলতে সাধারণত অটোনমিক নার্ভাস সিস্টেমের স্থিতিশীলতা বোঝায় যা স্ট্রেস, ভয় প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে, কিন্তু এটা আকর্ষণের সরাসরি মাপকাঠি নয়। সেক্সুয়াল হেজিটেশন মানে যৌন আকাঙ্ক্ষা প্রকাশে ভয় বা অনিশ্চয়তা। থ্রেট বলতে সম্ভাব্য বিপদ বা আগ্রাসীতা।
## সঠিক পয়েন্টসমূহ
আর্টিকেলের কিছু অংশ সত্য যা বিবর্তনীয় মনোবিজ্ঞান এবং নিউরোসায়েন্সে সমর্থিত। নারীরা প্রায়ই কনফিডেন্ট, সেল্ফ-অ্যাসিওরড পুরুষ পছন্দ করে কারণ এটা রিসোর্সেস, সুরক্ষা এবং জিনের মানের সিগন্যাল দেয়। চার্লস ডারউইন তার বই ডিসেন্ট অফ ম্যানে সেক্সুয়াল সিলেকশন তত্ত্বে বলেছেন যে নারীরা পুরুষের ডিসপ্লে যেমন পিকককের পালকের মতো কোয়ালিটি মূল্যায়ন করে, যা মানুষের ক্ষেত্রে কনফিডেন্স এবং সামাজিক স্ট্যাটাসে প্রকাশ পায়। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে নারীরা হাই স্ট্যাটাস, কোল্ড অ্যাপ্রোচ (অতিরিক্ত উপলব্ধ না থাকা) পছন্দ করে কারণ এটা স্কার্সিটি এফেক্ট তৈরি করে, যা লস অ্যাভার্শন থিওরিতে সমর্থিত যেখানে হারানোর ভয় পাওয়ার আনন্দের তিনগুণ শক্তিশালী। রিস্ক-টেকিং এবং থ্রেট-রেগুলেটেড কোরেজও আংশিক সঠিক, কারণ বিবর্তনে নারীরা এমন পুরুষ খুঁজে যারা অনিশ্চয়তায় অভিযোজিত, যা ডারউইনের থিওরিতে মিলে যায়। ইমোশনাল স্ট্যাবিলিটি চাওয়াও সঠিক, কারণ সিঙ্ক্রোনাইজড বিহেভিয়ার এবং অক্সিটোসিন সিস্টেম রিলেশনশিপ স্ট্যাবিলাইজ করে।
## ভুল বা দুর্বল পয়েন্টসমূহ
অনেক পয়েন্ট অতিসাধারণীকরণ, লিঙ্গভিত্তিক স্টিরিওটাইপ এবং বৈজ্ঞানিকভাবে ভুল। আলফা-বিটা ধারণা সম্পূর্ণ মিথ; এটা উলফ প্যাকে ভিত্তি করে তৈরি কিন্তু তার স্রষ্টা ডেভিড মেক এইচ এস মেইনার্ড স্বীকার করেছেন যে এটা ভুল, আসল আলফা হলো সবচেয়ে বেশি ব্রিডিং করে এমন পুরুষ যার প্যাক তার স্ত্রী-সন্তান দিয়ে গঠিত। মানুষের ক্ষেত্রে এটা অপ্রযোজ্য এবং সেক্সিস্ট কারণ নারীর অটোনমি অস্বীকার করে। নার্ভাস সিস্টেমের স্ট্রেংথকে আকর্ষণের একমাত্র কারণ করা ভুল; কোনো গবেষণা এটা প্রমাণ করে না, বরং আকর্ষণ মাল্টি-ফ্যাক্টর যেমন সিঙ্ক্রোনাইজড বিহেভিয়ার, ইমোশনাল কানেকশন এবং অক্সিটোসিন। সেক্সুয়াল হেজিটেশনকে থ্রেট বলা বিরোধী, কারণ ডারউইনের থিওরিতে নারীরা সেন্সিটিভ, রেসপন্সিভ পুরুষ পছন্দ করে যারা ফিমেল সিগন্যাল ডিটেক্ট করে। প্রেডিক্টেবিলিটি এড়ানোর জন্য অ্যাভেইলেবল না থাকা আংশিক সঠিক কিন্তু ফেক স্কার্সিটি নারী ডিটেক্ট করে এটা আর্টিকেল স্বীকার করলেও, এটা ট্যাকটিক হিসেবে ব্যর্থ হয় যা অবিশ্বাস তৈরি করে। ইমোশনাল রেসপন্সকে প্রেডিক্টেবল বলে খারাপ করা ভুল, কারণ বিহেভিয়রাল সিঙ্ক্রোনাই প্রেফারেন্স এবং বন্ডিং তৈরি করে। রিস্ক-টেকিংকে নার্ভাস সিস্টেমের ম্যাচিউরিটি বলা অসায়েন্টিফিক; বিবর্তনে নারীরা ক্যালকুলেটেড রিস্ক নিতে পারা পুরুষ চায় কিন্তু টক্সিক ডমিন্যান্স নয়। ব্রেকআপের কারণ শুধু দুর্বল নার্ভাস সিস্টেম নয়; অ্যাটাচমেন্ট স্টাইল, অক্সিটোসিন ডিসরাপশন, অ্যাসিঙ্ক্রোনাইজড বিহেভিয়ার এবং পরিবেশগত ফ্যাক্টর অনেক বেশি প্রভাবশালী।
হারারির স্যাপিয়েন্সে প্যাট্রিয়ার্কি বায়োলজিক্যাল সুপিরিয়রিটি নয় বরং কালচারাল ফিকশন থেকে আসে, যা আর্টিকেলের জেন্ডার হায়ারার্কির ধারণার বিপরীত। ডারউইন সেক্সুয়াল সিলেকশনে নারীর চয়েসকে জোর দেন কিন্তু শুধু ডমিন্যান্স নয়, সেন্সরি রেসপন্সও। বৈজ্ঞানিকভাবে ব্রেকআপ হয় অ্যাসিঙ্ক্রোনাইজড কমিউনিকেশন, অক্সিটেসিন লস এবং অ্যাটাচমেন্ট মিসম্যাচ থেকে, যা দুর্বল নার্ভাস সিস্টেমের চেয়ে জটিল।[1][2][3][4][5]
Citations:
[1] "Sapiens" by Yuval Noah Harari: A Brief Justification for ... https://www.themontrealreview.com/Articles/A-Brief-Justification-for-Chauvinism.php
[2] Darwin was right: Females prefer sex with good listeners https://pursuit.unimelb.edu.au/articles/darwin-was-right-females-prefer-sex-with-good-listeners
[3] CMV: That Alpha Male v. Beta Male concept in humans is bullshit. https://www.reddit.com/r/changemyview/comments/8vja8s/cmv_that_alpha_male_v_beta_male_concept_in_humans/
[4] behavioral and brain synchrony during attraction, courtship ... https://academic.oup.com/smr/article/11/4/312/7237835
[5] Alpha Male Are A Myth That Hijacked Modern Masculinity https://www.fatherly.com/life/myth-alpha-male-vs-beta-male-hijacked-masculinity
[6] The Descent of Man, and Selection in Relation to Sex https://en.wikipedia.org/wiki/The_Descent_of_Man,_and_Selection_in_Relation_to_Sex
[7] Thoughts on Monogamy – Evolutionary Psychology & ... https://novellearning.blog/2021/11/05/thoughts-on-monogamy-evolutionary-psychology-becoming-weird/
[8] Smart mating: the cognitive ability of females influences their ... https://academic.oup.com/beheco/article/32/5/803/6307447
[9] Lost Connections: Oxytocin and the neural, physiological and ... https://pmc.ncbi.nlm.nih.gov/articles/PMC6037618/
[10] Review of “Sapiens” by Yuval Noah Harari (1/5) https://www.evphil.com/blog/review-of-sapiens-by-yuval-noah-harari-15
Comments
Post a Comment