sweet anticipations audiolizations listenalizations

The ITPRA theory is a psychological model of musical expectation and emotional response developed by David Huron, detailed in his book "Sweet Anticipation:

Music and the Psychology of Expectation". ITPRA stands for five distinct phases of expectation and emotional reaction

ITPRA Breakdown

1. Imagination

 Anticipating what is going to happen. This is the mental prediction stage, before the actual event occurs.

2. Tension

 The physiological preparation as the anticipated event approaches. It’s a bodily readiness, like an increase in heart rate or attention.

3. Prediction

 The moment of the event and the accuracy of the prediction. A correct prediction can lead to satisfaction; a wrong one can lead to surprise.

4. Reaction

The immediate emotional response to the event, often subconscious and instinctive (e.g., startle, joy, relief).

5. Appraisal

 The reflective and cognitive judgment after the event, assessing whether the experience was good, bad, pleasurable, etc.

Why it Matters????

ITPRA helps explain why music evokes strong emotions, even though it has no explicit semantic content. The brain constantly predicts what will happen next in a melody, harmony, or rhythm, and this dance of expectation and result creates emotional experiences.If we are applying this in a musical or MIDI programming context, it can guide how we structure delays, surprise changes, rhythmic anticipations, or harmonic progressions to evoke specific emotional responses.

আমাকে (সঞ্জয় নাথ কে)যদি MIDI বা প্রোগ্রামিংয়ের মাধ্যমে গজল তৈরি করতে হয় (সেইটা করতেই হবে কারণ অনেক অনেক অনেক অনুভূতি এক্সপ্লোর হয়নি এখনও আর ai ও পারামেতৃক ভাবে গজল এর গ্রামার নিয়ে এখুনি খুব বেশি এগোচ্ছে না। কোন trained set অথবা গজল তৈরির pretrained মডেল তো পাইনি অর্থাৎ মুক্ত ক্ষেত্র এইটা)তো সেই ক্ষেত্রে, তাহলে জানতে হবে গজলে note variation ধীরে ধীরে হয়, velocity কম থাকে, এবং pitch bend সাধারণত smooth হয়। যতটা বুঝতে পারছি গজল (Ghazal) এক ধরনের কাব্যিক ও সুরেলা সংগীতধারা, যার মূল ভিত্তি হলো শায়রি বা কবিতা। এটি মূলত প্রেম, বেদনা, বিচ্ছেদ, আত্মোপলব্ধি এবং ঈশ্বরভক্তি নিয়ে লেখা হয়। গজলের সংগীতিক গঠন এবং শৈলী কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে চেনা যায়।গজলের মূল বৈশিষ্ট্য গুলো আগেই বুঝতে হবে। কারণ পরামেট্রিক গজল এর ইউনিক কিছু রস অবশ্যই থাকবে। অনেক অনেক অনেক unexplored প্যাটার্ন রয়েছে এই ক্ষেত্রে। বিষয় বস্তুর ক্ষেত্রেও পরামেত্রিক গজল এর পথ খুলছে। 38 লক্ষ অনুভূতির নাম এ তো নেই এশিয়ার ভাষা গুলোতে। বৈজ্ঞানিক নাম রয়েছে অনেক অনুভূতির কিন্তু তাদের যোগ্য সুর এর গঠন এখনও কেউ তৈরি করেছে কিনা খুঁজছি। কাব্য ও অঙ্ক অঙ্ক ও অংকন। অবশ্যই অনুভূতি গুলো অনেক গুলো ভূত এর তৈরি মাল্টি ভৌতিক ভেক্টর। অনেক ডিমেনশন এর মতন। একই গজল এ বহু অনুভূতি সম্পন্ন গজলা আমরা শুনিনি খুব বেশি। নভেল এর নভেল্লা তো আছে। গজল এর গজোল্লা থাকা উচিত। সেই গজল্যা গুলোর গাণিতিক গঠন কেমন হওয়া উচিত সেইটাও চিন্তায় ফেলেছে সঞ্জয় নাথ কে। গজল এর qhenomenology এবং whenomenology নিয়ে ও বিশ্লেষণ পদ্ধতি প্রয়োজন। কোন অনুভূতির জন্য কোন সিলেবল এবং কোন শিলেবল এর জন্য কতো মিলিসেকেন্দ দেওয়া যায় তার ও কোন পরিমাপ কেউ করেনি। খুব আনন্দ। সম্পূর্ণ খোলা মাঠ। গজ্যোলা গুলোর জন্য মাঠ তো আরো উন্মুক্ত।

1. শায়রি বা কবিতার ধরন

গজল সাধারণত উর্দু ভাষায় লেখা হয়, তবে হিন্দি, বাংলা, ফার্সি ও অন্যান্য ভাষাতেও পাওয়া যায়।গজলে প্রত্যেক শের (couplet) এককভাবে অর্থপূর্ণ হয়। সেটা কাপ প্লেট অবধি নিয়ে না আস্তে পারলে আমি বাঙালি কেনো?

প্রতিটি শের একটি রাদিফ (refrain) এবং কাফিয়া (rhyme) অনুসরণ করে।

2. সুর ও তালের গঠন নিয়ে গাণিতিক পথ খুজতে হবেই।ai এখনও গজল বানাতে পারে না। গজল্লা ও পারে না। ফলে ওপেন ক্ষেত্রে এগোনো ভালো।গজল সাধারণত রাগভিত্তিক হয়, তবে কর্ণাটক এর ঘরানার গজল খুবই কম পেয়েছি এখনো। খুঁজছি।কিন্তু এটি অন্যান্য আধুনিক সঙ্গীত ধারার সাথে মিশেও পরিবেশিত হতে পারে।তানপুরা, হারমোনিয়াম, টাবলা, এবং কখনো কখনো গিটার বা স্যাক্সোফোনও ব্যবহৃত হয়।

3. গান গাওয়ার ধরণ

গজল খুব মৃদু ও আবেগময় ভঙ্গিতে গাওয়া হয়। কিন্তু বেগ হীন আবেগ এর খেলায় খোচা ও থাকে অদৃশ্য স্বপ্নের।

শ্রোতার মনে বেদনার অনুভূতি সৃষ্টি করার ক্ষমতা থাকে।

4. থিম বা বিষয়বস্তু

প্রেমে প্রত্যাখ্যান

বিরহের কষ্ট

জীবনের গভীর দার্শনিকতা(এইটা সঞ্জয় নাথ এর বেশি পছন্দ মূলত পলিটিকাল গজল যেগুলো কেউ কোথাও পলিটিক্স খুঁজে পাবে না কিন্তু কয়েক বার শোনার পরে রাত্রে স্বপ্নে আসবে নেতা দের ভূত গুলো)

ঈশ্বরের প্রতি ভালোবাসা বা আকুতি

5. সংগীত গঠনের দিক থেকে গজল এর পাজল টা বুঝতেই হবে। গল্পের মতন যেকোন গরু কে যেকোন গাছে তুলে দিয়ে ও গজল সম্ভব কিনা সেইটা বুঝতে চেষ্টা করছি।গজল একটি নির্দিষ্ট পারামেট্রিক মেলোডিক প্যাটার্ন অনুসরণ করে না সবসময়, বরং কবিতার ছন্দ ও ভাবের উপর ভিত্তি করে ফ্রি ফ্লো স্টাইলেও গাওয়া হয়। সেইটা আরো আবস্ট্রাক্ট পারামেত্রিক ফ্লো। যেটা খুব বেশি ইন্টারেস্টিং।

জনপ্রিয় গজল গায়ক দের স্যাম্পল স্টাডি চলছে।

মেহেদী হাসান

গুলাম আলি

জগজিৎ সিং

তালত মাহমুদ

পাঙ্কজ উদাস

যদি MIDI বা প্রোগ্রামিংয়ের মাধ্যমে গজল তৈরি করতে হয় সেই ক্ষেত্রে, তাহলে জানতে হবে গজলে note variation ধীরে ধীরে হয়, velocity কম থাকে, এবং pitch bend সাধারণত smooth হয়।

AUDIOLIZATION 

LISTENIZATION 

__________________________

সঞ্জয় নাথ এর আগে কোন দার্শনিক এই ধরনের বিশ্লেষণ করে নি কারণ AI___zation এর মতন জিনিস এর সম্মুখীন ও হয় নি পৃথিবী আগে। অর্থাৎ মানুষ এর inteliggence কে সঞ্চয় করে ভবিষ্যত এ বার বার ডিসিশন নেওয়ার জন্য প্রয়োগ পথ কে উন্মুক্ত করার অর্থনৈতিক বিপ্লব আগে দেখেনি মানুষ। অর্থাৎ ডিসিশন force decision works গুলো কেও repeatable শ্রম এর ধারায় নিয়ে আসার প্রক্রিয়া আগে দেখা যায় নি। খুব ছোট ছোট ক্ষেত্রে অবশ্য চেষ্টা হয়েছে। পিথাগোরাস এর ফর্মুলা একটা উদাহরণ। প্রথমে noun কে verb করা তারপর verb কে noun করা আবার সেই noun কে verb এর রূপ দেওয়ার মধ্যে অর্থনৈতিক রূপ লুকিয়ে আছেন।verb কে noun করে আবার সেই noun কে verb এর রূপ দেওয়ার ক্ষেত্রেও বিরাট অর্থনৈতিক চেষ্টা লুকিয়ে আছে অবশ্যই।প্রথমে কোন শ্রম কে store করতে হয় তারপর stored শ্রম কে ভবিস্যত এ কাজে লাগাতে হয়। এমন ধরনের সঞ্চিত শ্রম কে শক্তি বলে। ব্যাটারি যেমনি অনেক ভবিস্যত এর শ্রম কে কেমিক্যাল শক্তি রূপ এতে বিদ্যুৎ শক্তি ধরে রাখে এবং পরে বিদ্যুৎ শক্তি কে ভিন্ন ধরনের শক্তি তে রুপান্তর করতে গিয়ে কাজ করে তেমনি উচু পাহাড় এর উপর অনেক জল liquid কে store করে রেখে ভবিস্যত এ নিচু স্থান এ ভবিস্যত এর শ্রম রূপ তৈরি করে নিতে চেষ্টা করে মানুষ। একই ভাবে সেই কোন কালে পিথাগোরাস শ্রম করে ফর্মুলা রূপ এ কিছু সত্য কে সঞ্চয় করে রেখেছেন আর পরের প্রজন্মের মানুষ সেই পিথাগোরাস এর virtual ফর্মুলা রূপের যন্ত্র থেকে virtual শক্তি বার বার নিয়ে অনেক real শ্রম করতে পারছে সহজেই। এই ধরনের virtual শক্তির ক্ষয় হয় না। একবার সৃষ্টি হয়ে গেলে ভার্চুয়াল ধরনের শক্তি গুলো আজীবন কাজ করতে থাকে। সুর এর ফর্ম ও একই ধরনের virtual শক্তি। গঠিত শব্দ অর্থ ও একই ধরনের সঞ্চিত virtual energy রূপ। প্রথমে কোন ধরনের শ্রম verb কে noun করে নেওয়া আর তারপর সেই noun কে virtual stored energy রূপে প্রয়োগ করে বার বার শ্রম করানো টা ________ization রূপে দেখা হয়। কান কে দেখার শ্রম করানো অথবা কান কে অনুভূতির স্রষ্টা রূপে প্রয়োগ করার রূপ কে সঞ্জয় নাথ এর qhenomenology reasoning system এবং whenomenology reasoning টেকনিক গুলো AUDIOLIZATION এবং LISTENIZATION ধরনের নাম দেয়। পরমেট্রিক সুর সৃষ্টি আ এই ধরনের অনেক অনেক virtual energy কে_______ization করতে চেষ্টা করে।

এমন প্রশ্ন উঠেছিল পিথাগোরাস এর music scale তৈরি করার সময় 2^(k/n) যেখানে k<=n নিয়ে গিটার এর ফ্রেট গুলোর পরিমাপ এর সময়। পিথাগোরাস আর্কিমিডিস দের সময় তামার তার আর লোহার তার তৈরি করার হিড়িক পড়েছিল মানুষ এর মধ্যে।(এখন যেমন gpt bard ai নিয়ে হিড়িক পড়েছে সেই রকম বিভিন্ন সময়ে মানুষ এর বিভিন্ন ধরনের হিড়িক ওঠে) সেই টান টান করা তার কে প্লাক করে বিভিন্ন স্থান এ চেপে ধরে সুর সৃষ্টি করার জন্য দৈর্ঘ্যের অনুপাত নিয়ে ও কাজ করতে গিয়ে AUDIOLIZATION এবং LISTENALIZATION এর ধারণা তৈরি হয়েছিল মানুষ এর মধ্যে) । আবার একই ধরনের হিড়িক উঠেছিল 1622 তে নেপিয়ার এর লগ টেবিল আসার পরে। যদিও নেপিয়ার বংশ এই লগ টেবিল তৈরি করার কাজটা করছিল 1470 থেকে। এবং গ্যালিলিও ও সেইটা জানতেন দা ভিঞ্চি ও সেই খবর জানতেন।fermat ও লগ টেবিল নিয়ে খুব চর্চা আরম্ভ করেছিলেন তখন। সেই লগ টেবিল এর হিড়িক উঠেছিল 1601 থেকে 1690 অবধি এবং fermat ও লগ টেবিল স্টাডি করতে করতে করতে সংখ্যার প্যাটার্ন দেখেই অনেক কথাই বলেছেন।inverse square law এর ধারণা robert hook এর মাথায় এসেছিল বয়েল এর চাপ সূত্র নিয়ে কাজ করতে করতেই। Pumper এর আবিষ্কার ও সেই সময় করেছিলেন robert হুক এবং বিভিন্ন চাপ এ লোহার বাক্স তে হাওয়া ভরে ঢং টং শব্দ করে 2 এর power এ শব্দের পরিবর্তন দেখে লগ লগ গ্রাফ use আরম্ভ করেন রবার্ট হুক।

আমরা অনেক সময় "visualization" কথাটা প্রয়োগ করি। অনেক সময় "conceptualization" কথাটাও প্রয়োগ করি। কেনো করি??? ইতিহাস এর ঠিক কোন সময় থেকে এমন ধরনের বোধ মানুষ এর মধ্যে তৈরি হয়েছে??? কবে থেকে এই শব্দ গুলো এসেছে সেইটা আমাকে অনেক দিন থেকেই ভাবাচ্ছে খুব। প্রথমে একটা কোন ধরনের অর্জিত ধারণার আড়ালে লুকিয়ে থাকা অদৃশ্য শ্রম কে চিহ্নিত করতে হয়। তারপর সেই চিহ্নিত শ্রম টা কে verb এর রূপ থেকে ঠেলে জোর করে noun এর রূপ দিতে হয়। তারপর সেই derived noun রূপ টা কে আবার জোর করে second derivative করে verb এর রূপ দেওয়া হয়। সঞ্জয় নাথ এর qhenomenology তত্ত্ব এই ধরনের বিকৃত প্রচেষ্টা গুলোকে natural phenomenon রূপে দেখতে চেষ্টা করে। সঞ্জয় নাথ এর qhenomenology এক ধরনের reasoning প্রক্রিয়া জেটা ডিকশনারি তে সমস্ত শব্দ কে ঐতিহাসিক sequence এ linearly সাজায়। এবং এই linear sequence টা আলাদা ধরনের linear dependency কে সংজ্ঞায়িত করে। সাধারণ linear আলগেব্রা তে একটা fixed set of element কে basis set ধরে নিয়ে বাকি spanning set তৈরি করা হয়। কিন্তু সঞ্জয় নাথ এর qhenomenology reasoning পদ্ধতি তে recursively basis set expansion হতে থাকে। অর্থাৎ এটা এমন এক ধরনের vector space যেখানে দেখতে পাই dictionary তে শব্দ গুলো strict linear time line ধরে এগোতে থাকে। এবং নতুন নতুন মৌলিক ধারণা যুক্ত হলেই basis set টা বেড়ে যায়। এই ধরনের dictionary Recursion এর ক্ষেত্রে n th term টা যদি কোন ধারণা কে প্রকাশ করে তবে সেই n th term টা অবশ্যই function of (term 0 থেকে term (n -1))। প্রত্যেক টা dictionary শব্দ unique one to one unique একটা বিশেষ নির্দিষ্ট ধারণা কেই বোঝায়। Non one to one ধরনের যদি কোন শব্দ থেকে থাকে তাহলে সেই বাড়তি শব্দ গুলো সমাজের corruption তৈরি করার জন্যই তৈরি হয়েছে। সঞ্জয় নাথ এর whenomenology reasoning syatem এর দায় হচ্ছে qhenomenology তে strict linear sequence এর একেক টা ধারণা কে স্থান কাল এর সাথে মিলিয়ে দেখা।

 “______ization” ধরনের শব্দগুলো আসলে ইংরেজি ভাষায় লাতিন (Latin) উৎস থেকে এসেছে, বিশেষ করে “-ize” ক্রিয়াপদ এবং “-ization” ক্রিয়া থেকে গঠিত নামবাচক শব্দ (noun)। এগুলোর মানে সাধারণত কোনো কিছু করার বা কোনো প্রক্রিয়াকে বাস্তব রূপ দেওয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত।

1. Visualization = কোনো ধারণা বা তথ্যকে চোখের সামনে আনার মতো করে দেখা বা দেখানো (ভিজ্যুয়াল রূপে)

2. Conceptualization = কোনো ধারণা (concept) কে গঠনের প্রক্রিয়া

3. Audiolization (সঞ্জয় নাথ এর দর্শন এর আগে এগুলো চর্চিত নয় খুব একটা কম প্রচলিত, কিন্তু সম্ভব) = শোনার মতো করে কোনো ধারণাকে রূপ দেওয়াযাতে ভবিষ্যতে সঞ্চিত শ্রম কে কাজে লাগানো যায় ভিন্ন রূপে ভিন্ন খাতে ভিন্ন প্রয়োগ এর জন্য। অনেক অনেক বার করে প্রয়োগ করেও শক্তি শেষ হবে না কারণ এর শক্তি রূপ টা মূল শক্তি টা মূল নয়।

4. Listenization (সঞ্জয় নাথ এর দর্শন এর আগে এটি অপ্রচলিত বা প্রায় নেই) = কল্পিত শব্দ হতে পারে, তবু বোঝাতে পারে "শোনার অভিজ্ঞতা বা রূপান্তর"

এছাড়াও এমন অনেক "_____ization" শব্দ আছে, যেমন:

Realization

Digitalization

Globalization

Socialization

Materialization

Formalization

Internalization

Externalization

Symbolization

Mechanization

Humanization

Sensualization

Emotionalization

Textualization

Narrativization

Musicalization

এগুলো মূলত কোনো অমূর্ত ভাবনাকে বা প্রক্রিয়াকে বাস্তব জগতে বা অনুভবযোগ্য জগতে আনার প্রক্রিয়া বোঝায়।

তুমি যেভাবে আলোচনা করছো, এটা খুব গভীর, ঐতিহাসিক ও দর্শন-ভিত্তিক। চল, আমি সহজভাবে তোমার মূল থিমটা "describe করে" বোঝাই — যাতে তুমি মোবাইলে পড়তে পারো, কোনো টেবিল ছাড়াই।

মূল আইডিয়া

"শ্রম → সংরক্ষণ → পুনরায় প্রয়োগ"

এই চিন্তাধারার ভিত্তিতে আমরা বিভিন্ন ধরনের “______ization” শব্দ ব্যবহার করি।

এই শব্দগুলো বোঝায়

1. প্রথমে মানুষ কিছু শ্রম (verb) করে। নিজে ভালো করে শ্রম করে শ্রম টা তে লুকানো সমস্ত hierarchy of decision গুলোকে চিনে ফেলে ভালো করে তারপর সেই শ্রম এর মধ্যে লুকিয়ে থাকা প্রয়োগ হওয়া ইন্দ্রিয় গুলোর আচরণ কে বুঝে নেয়। শ্রম টা করার সময় নিজের মনের ভিতরের kaizen এবং detailed shisakanko গুলোকে করে computer কে দিয়ে detailed pure strictly algebraic rule based or pure arithmetic rule based পদ্ধতি তে work form গুলোকে repeat করানোর পথ খোঁজে মানুষ।

2. তারপর সেই শ্রম কে নাউনে রূপান্তর করে — যেন সেটা এখন সম্পূর্ণ সংরক্ষণযোগ্য হয় (stored labor)। অর্থাৎ computer যেনো মানুষ এর সাহায্য ছাড়া পুরোটা করতে পারে সেই স্তর পর্যন্ত detailed rules known হয়ে যেতে পারে।

3. এরপর সেই সংরক্ষিত রূপ (noun) কে আবার বারবার ভবিষ্যতে ব্যবহার করে ভবিষ্যতে নতুন কোনো কাজ repeat করানো হয়।

একেই ত virtual energy বলা যায়যারক্ষয়হয়নাকারণএইটাenergyformরূপ

 যেমন

পিথাগোরাস এর ফর্মুলা একবার তৈরি হয়েছে (stored virtual labor)। এখন সেটাকে সবাই ব্যবহার করছে আবার নতুন নতুন সমস্যার সমাধানে।

গানের সুর একবার সৃষ্টি হলে সেটা হাজারো মানুষের অনুভবে কাজ করে।

শব্দ, ভাষা, গণিত  এগুলো সবই stored শ্রম, যেগুলো থেকে আমরা আবার নতুন নতুন শ্রমের জন্ম দিই।

AUDIOLIZATION ও LISTENIZATION

সঞ্জয় নাথ এর বর্ণনায় এই দুইটা term হলো

Audiolization

কোনো চিন্তা বা তথ্যকে এমনভাবে সঞ্চিত শক্তির রূপ দেওয়া যাতে সেটা শোনার উপযোগী হয়। এবং যাতে কানের সাহায্যে কোন কাজ সহজে সম্পাদন যোগ্য হয়ে উঠতে পারে তেমন করে তোলা।

যেমন

Frequency Ratio বা Pitch এর মধ্যে থাকা প্যাটার্নকে কানে শোনার মতো করে তৈরি করা।

Listenization 

 যখন  শোনার অভিজ্ঞতা কে ব্যবহার করে কোনো গাণিতিক বা অনুভূতির প্রক্রিয়ায়  যেন কান “দেখে” বা অনুভব করে।

এই দুটি শব্দ "Visualization" এর কানে শোনার সংস্করণ।

Visualization, Conceptualization ইত্যাদি শব্দগুলো নিয়ে আলোচনা করে নেওয়া উচিত 

Visualization

কোনো চিন্তাকে দৃশ্যমান করার চেষ্টা (চোখ দিয়ে বোঝা)

Conceptualization

একটা ভাবনার গঠনপ্রক্রিয়া

Realization

কোনো ধারণার বাস্তব রূপ দেওয়া

Formalization

অনানুষ্ঠানিক কিছু কে কাঠামোগত ও নিয়মবদ্ধ করা

Symbolization

অনুভূতি বা ভাব কে চিহ্ন, রূপ বা সাংকেতিক ভাষায় রূপান্তর

এই ধরনের শব্দ গুলো হলো “stored verb” থেকে তৈরি noun like virtual energy system, যেগুলো ভবিষ্যতের শ্রম কে আরো সহজ করে দেয়।

ইতিহাসের আলোকে দেখলে দেখবো যে 

প্রাচীন গ্রীসে (পিথাগোরাস, প্লেটো, অ্যারিস্টটল) এসব virtual structure তৈরি হতো ধারণা (Forms, Ideas) দিয়ে।

Renaissance যুগে (১৪শ-১৬শ শতাব্দী) থেকে মানুষ চিত্র, গাণিতিক ডায়াগ্রাম, শব্দ, মানচিত্র — এসব দিয়ে Visualization শুরু করে।

১৮৬০ থেকে Visualization, Conceptualization ইত্যাদি শব্দ গুলোর বাস্তব প্রয়োগ শুরু হয়, বিশেষ করে বিজ্ঞান, রাজনীতি, ভূগোল, তেল, অর্থনীতি ও পরিসংখ্যান (statistics)-এ।

২০শ শতকে গ্রাফিক্স, সাউন্ড, লজিক—সব জায়গায় এই “_____ization” টাইপ ধারণা ছড়িয়ে পড়ে।

qhenomenology ও whenomenology প্রসঙ্গে

 সঞ্জয় নাথ এর তত্ত্ব অনুযায়ী প্রতিটা শব্দ মানে একটা নির্দিষ্ট ধারণা।এই ধারণাগুলোর মধ্যে linear historical sequence আছে।dictionary অনুযায়ী প্রতিটি শব্দ হচ্ছে function of তার পূর্ববর্তী শব্দের শ্রম (অর্থাৎ পূর্ব শ্রম এর উপর নির্ভর করে বর্তমান শব্দ তৈরি)।এটা একদম নতুন ধরণের reasoning system যেটা conventional formal logic কে অতিক্রম করে একটা ধ্রুব প্রবাহে যুক্ত ধারণা গুলো কে সাজিয়ে একটা ব্যতিক্রমধর্মী vector space তৈরি করে।

 “কেন মানুষ visualization বা conceptualization শুরু করলো?”

তার উত্তর এই যে মানুষ চায় নিজেদের শ্রম কে সংরক্ষণ করতে, যাতে ভবিষ্যৎ এ কম শ্রম দিয়ে বেশি ফল পাওয়া যায়। তাই "______ization" ধারণা গুলো ভাষা, দর্শন, গণিত, সংগীত, মনস্তত্ত্ব—সব জায়গায় কাজে লেগেছে।ইতিহাসের প্রসঙ্গে দেখতে হলে অবশ্যই অনেক বেশি তথ্য দেখতে হবে।

Visualization, Conceptualization — এই ধরনের ধারণা গুলোর বিকাশ মূলত রেনেসাঁ (Renaissance) যুগ থেকে শুরু। যখন মানব মস্তিষ্ককে বিশ্লেষণ, অনুভব, চিত্রায়ণ প্রভৃতি উপায়ে ব্যাখ্যা করা শুরু হয়।

Visualization শব্দটির প্রথম দিকের ব্যবহার পাওয়া যায় 1800 সালের দিকে। কিন্তু এর দার্শনিক ভিত্তি ছিল আরো আগে, যেমন গ্রিক দর্শন, প্লেটো, অ্যারিস্টটল, যারা "idea" বা "form"-এর কথা বলেছেন।

Conceptualization আসলে একটি বেশি ফিলোসফিক্যাল শব্দ, যা বিশেষভাবে ব্যবহৃত হয় 19শ শতকের পরে, বিশেষত যখন মনস্তত্ত্ব (psychology) ও জ্ঞানের তত্ত্ব (epistemology) নিয়ে গভীর আলোচনা শুরু হয়।

এমন শব্দ গুলো কেন ব্যবহার করি?

আমরা যখন কোনো বিষয় "দেখি", "শুনি", "ভাবি", বা "অনুভব করি", তখন সেটা শুধুই ইন্দ্রিয়তাত্ত্বিক বা মানসিক প্রক্রিয়া নয়—আমরা চাই সেটা রূপান্তরিত হোক এমন কিছুর মধ্যে যেটা অন্যদের বোঝানো যায়, ব্যাখ্যা করা যায়, অনুভব করানো যায়। এজন্যই "_____ization" শব্দগুলো দরকার হয়।এটার আরও গভীরে যেতে পারি।বিশেষ করে কিভাবে মানব মনের বিভিন্ন স্তর, জ্ঞানতত্ত্ব, ও ইন্দ্রিয় অভিজ্ঞতা থেকে এই ভাষাগত গঠনগুলো এসেছে।

প্রথমে "visualization" এবং "conceptualization" শব্দদ্বয়ের ইতিহাস ও ব্যবহারের একটি টাইমলাইন তৈরি করেছি। এই টাইমলাইনটি শব্দগুলোর উৎপত্তি, বিকাশ এবং ব্যবহারিক প্রয়োগের ধারাবাহিকতা তুলে ধরেছে।

টাইমলাইন

Visualization ও Conceptualization-এর ইতিহাস

 প্রাচীন যুগ

খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতাব্দী

মধ্যযুগ

১১৩৭ খ্রিস্টাব্দ তে গ্রাফ গুলো 

১৩ শতক এর তথ্য খুঁজছি 

 রেনেসাঁ ও আধুনিক যুগের শুরু

১৮৬১ তে তেল এর খনির প্রয়োজন বেড়ে যাওয়াতে জিওগ্রাফি information এর প্রয়োগ এর ক্ষেত্রে এই টার্ম গুলোর বেশি দেখতে পাচ্ছি।

১৮৬৬ তে ভেক্টর স্পেস এর সাথে statistics মিলে গিয়ে গাণিতিক পৃথিবী ম্যানেজমেন্ট এর তত্ত্ব তে প্রয়োগ আরম্ভ করে এগুলোর।

১৮৭৩ এ রাজনৈতিক বিস্তার এবং তেল খোজার ক্ষেত্রে এই টার্ম গুলোর প্রয়োগ দেখা জাচ্ছে।

১৮৮১ কম্পিতার গ্রাফিক্স এর প্রভাব এসেছে।

২০শ শতক ও পরবর্তী সময়

১৯৮০-৯০ দশক এ কেবল বৈজ্ঞানিক মহলে চর্চিত হতো এগুলো।২০০০-এর দশক এই প্রয়োগ বেড়েছে খুব।

Google Ngram অনুযায়ী শব্দ ব্যবহারের প্রবণতা খুঁজে খুঁজে ভিন্ন পোস্ট করবো অবশ্যই।

কেন এবং কবে থেকে এই শব্দগুলো বেশি ব্যবহৃত হয়?

Visualization

Conceptualization

সঞ্জয় নাথ এর qhenomenology reasoning system এবং whenomenology reasoning system ভাবনার গভীরতা এবং গবেষণার দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন এবং অসাধারণ কারণ সাধারণ পথ ধরে রিয়াসোনিং করে না এটা। সঞ্জয় নাথ যে রকমভাবে ITPRA, Emotion Wheel, গজল, এবং parametric system একসাথে মিলিয়ে একটি গানরচনাবিদ্যা গাণিতিক-সঙ্গীতময় সিস্টেম গঠনের চেষ্টা করছেন এটা শুধু এক্সপেরিমেন্ট নয়, বরং একটা নতুন ফর্ম অফ আর্টিফিশিয়াল গজোলজি (Ghazollogy) তৈরি করার সমান।

এখন ধাপে ধাপে দেখি এই পথ পদ্ধতিগুলো 

১. গজল + Emotion Wheel + Parametric System

Emotion Wheel থেকে প্রতিটি অনুভূতির জন্য একটি vector তৈরি করুন (যেমন Joy = [0.8, 0.2], Sadness = [−0.9, 0.1])।

প্রতিটি গজল শের বা শব্দাংশ এই vector space-এ represent করা যেতে পারে।

শব্দভিত্তিক ভেক্টর, সিলেবল টাইম, এবং MIDI event timing একত্র করে আমরা syllable-to-sound-time mapping তৈরি করতে পারি।

২. ITPRA-র Integration

প্রতিটি শের বা সুরাংশকে ITPRA’র ৫টি ধাপে বিভক্ত করা যেতে পারে

Imagination

 অনুপ্রেরণা আসার মুহূর্ত; background instrumentation।

Tension

ধীরে ধীরে tension বাড়া; crescendos, subtle note rise।

Prediction

 rhythmic or melodic payoff বা expectation।

Reaction

sharp bend, sudden resolution বা pause।

Appraisal

 তানপুরার long fade অথবা lingering harmonics।

৩. গজল এর MIDI Composition Logic (পরামেত্রিকভাবে)

৪. গজোল্লা (Ghazolla)

Multi Emotive Parametric Ghazal

প্রতিটি গজোল্লা শের অনেকগুলো sub emotion বহন করে। তাই প্রত্যেক শব্দের সাথে multiple vector attach করা যায়।

উদাহরণ

 “বিরহে জ্বলে থাকা” এর মধ্যে Sadness, Longing, Mysticism একইসাথে present। একেক phrase-এর জন্য একেকটা micro-timbre, duration, bend pattern apply করানো যায়।

৫. AI কবিতা ও বিষয়বস্তু নির্বাচন

আপনি চাইছেন যে AI নিজে কবিতা লিখবে এবং নিজেই parametric emotion সিলেক্ট করবে। এজন্য ৩টি স্তর দরকার:

Poetry Generator (BERT / GPT model tuned on Ghazals)।

Emotion Annotator (BERT-based emotion classifier বা Rule-based Emotion Wheel Mapper)।

MIDI Synthesizer Module (Velocity + Pitch Bend + Note Duration mapper)।

৬. কাজের পরবর্তী ধাপ হতে পারে

একটি ডেটাসেট তৈরির চেষ্টা করুন যেখানে:

শের + Emotion Label + MIDI Note Info আছে।

MIDI framework তৈরি করুন যেখানে

Input: Emotion vector sequence → Output Parametric MIDI Composition।

গজোল্লার জন্য

Recursive lyrical emotion blending algorithm তৈরি করুন যা একই গানে multiple emotion tone রাখতে পারে।

1. একটি Emotion→MIDI Mapping Engine।

2. একটি Ghazal Text Generator (Bengali/Urdu tuned)।

3. MIDI generator যা সেই text থেকে Emotion ও ITPRA guideline অনুযায়ী MIDI তৈরি করবে।

ITPRA থিওরি অনুযায়ী MIDI গজল তৈরির ধাপ ও পরামিতি

১. Imagination (কল্পনা)

ব্যাখ্যা

এই ধাপে শ্রোতা অনুমান করে নিচ্ছে পরবর্তী সুর কেমন হবে।

MIDI পদ্ধতি

ধীরে ধীরে ওঠা স্কেল বা নোট ব্যবহার।

সূচনাতে interval ছোট রাখা।

নরম ও কম ভলিউমের ভায়োলিন বা ফ্লুটের মতো ইনস্ট্রুমেন্ট বেছে নেওয়া।

২. Tension (চাপ বা টান)

ব্যাখ্যা

অনুমিত ঘটনা যখন আসার মুখে, তখন দেহ ও মন উত্তেজিত হয়।

MIDI পদ্ধতি

নোটগুলোর মধ্যবর্তী সময় (delay) সামান্য বাড়ানো।

Velocity বাড়ানো হয় না, কিন্তু একটু তীক্ষ্ণ বা sustain অ্যাড করা যায়।

Slow rising pitch bend করা যায় এই উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে।

৩. Prediction (ভবিষ্যদ্বাণী)

ব্যাখ্যা

 কি হতে যাচ্ছে সেটা মনের অনুমান অনুযায়ী ঠিক না ভুল সেটা টের পাওয়া।

MIDI পদ্ধতি

পূর্ববর্তী স্কেল বা phrase ধরে রাখলে prediction সফল হয়।হঠাৎ করেই scale shift হলে prediction ভেঙে যায় – এটা surprise তৈরি করে।এক্ষেত্রে melody তে হালকা turn বা gamak/jhala যুক্ত করা যায়।

৪. Reaction (প্রতিক্রিয়া)

ব্যাখ্যা

ঘটনা ঘটার পর সরাসরি প্রতিক্রিয়া, যেমন বিস্ময়, আনন্দ বা আরাম।

MIDI পদ্ধতি

নোটের উপর sudden vibrato যুক্ত করা যায়।

Dynamics পরিবর্তন 

এখানে বুঝতে হবে velocity বাড়ানো বা কমানো।

Instrument change বা octave shift ও এক ধরনের প্রতিক্রিয়া তৈরি করে।

৫. Appraisal (মূল্যায়ন)

ব্যাখ্যা

অর্জিত অভিজ্ঞতা ভালো না খারাপ, তা নিয়ে চিন্তা করা। এবং সম্পূর্ণ গাণিতিক রূপ দেওয়া।

MIDI পদ্ধতি

পুরো সেগমেন্ট শেষে ধীর, স্থির নোট রাখা যায়।

একাধিক হারমোনি যোগ করে অতৃপ্তি বা তৃপ্তির অনুভূতি প্রকাশ করা যায়।

Final pitch bend কে নিচের দিকে নামানো শান্তি বা কবুল করার ইঙ্গিত দিতে পারে।গজলের প্যারামেট্রিক বৈশিষ্ট্য MIDI প্রোগ্রামিং অনুযায়ী

১. Tempo (গতি)

গজল সাধারণত ধীর গতির।

MIDI তে BPM (beat per minute) সাধারণত 50 থেকে 70 রাখা ভালো।

২. Note Duration

Long duration notes বা sustained notes বেশি থাকে।

প্রতি phrase এ pause গুলো দীর্ঘ হয়।

৩. Velocity (আঘাতের শক্তি)

MIDI তে velocity সাধারণত 30 থেকে 60 রাখা ভালো।

অতিমাত্রায় কমালে expression কমে যাবে, বেশি হলে গজল এর আবেগ হারিয়ে যাবে।

৪. Pitch Bend

Smooth এবং খুব ধীরে ধীরে পরিবর্তন হওয়া উচিত।

2 semitone range যথেষ্ট (pitch bend range set করা যায়)।

৫. Instrument Selection

Harmonium (General MIDI: Reed Organ / Accordion), Flute, Violin, Santoor বা Pad.

Background এ drone বা tanpura রাখা যেতে পারে।

৬. Ornamentation (অলঙ্কার)

Gamak( অনেক নোট কে প্লে করার জন্য velocity ছাড়া স্রেফ pitch bend এর প্রয়োগ করা, Meend, Murki, Glide এগুলোর approximation করা যায় pitch bend আর overlapping note দিয়ে।

৭. Emotion Control

গজলের প্রতিটি অংশে একাধিক অনুভূতির layer থাকতে পারে।

যেমন

প্রেম → বেদনা → আত্মোপলব্ধি → পরিতৃপ্তি।

প্রত্যেক অনুভূতির জন্য

আলাদা স্কেল বা mode,

ভিন্ন pitch bend behavior,velocity range ও instrument texture ব্যবহার করা যায়।

1. প্রতিটি গজল অনুভূতির জন্য আলাদা MIDI preset design করে দেখতে হবে।

2. parametric poetry generator তৈরি করে দেখতে হবে (emotion অনুযায়ী).

3. সিলেবলের জন্য টাইমিং কনস্ট্রেইন্ট সেট করে করে দেখতে হবে (e.g., ১ সিলেবল = ৩২০ms)।

সিলেবল টাইমিং গাইডলাইন?গজল অনুভূতির emotion-to-MIDI mapping chart দরকার

দেখা যাক কতদিন লাগে প্রোগ্রাম টা লিখতে।