pov shifts economy
POV lessness
Cheap copiers society
POV plagiarism
https://www.facebook.com/share/v/1AazBemETk/
Cheaper are generally naturally copiable
https://www.facebook.com/share/v/166Wxk18Jt/
এর থেকে বোঝা যায় যে
1 ঈশ্বর বিশ্বাস করা টাও অর্থনীতির সমস্যা
2 ঈশ্বর বিশ্বাস না করাও অর্থনীতির সমস্যা
যেই টা বিশ্বাস করলে সহজেই বিনা পরিশ্রমে বেশি টাকা আয় করা যায় মানুষ সেইটাই বেশি বিশ্বাস করতে বাধ্য হয়। এক generation লাগে বড়জোর। অর্থাৎ বাঙালি সমাজের দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাই বিগত 380 বছরে বাঙালি নিজস্ব POV টা পরিবর্তন করেছে অনেক বার। প্রাচীন কালে বাঙালি হতো সওদা গর, তারপর হতো দালাল,এককালে বাঙালি ব্যারিস্টার হতো। তারপর বাঙালি হতো ডাক্তার, এখন আগে ইঞ্জিনিয়ার হয় তারপর ভেবে দেখে সে কি হবে।
ইঞ্জিনিয়ার পুরোহিত ও দেখতে পাচ্ছি।
MSC জ্যোতিষ ও সহজেই পাওয়া যায়।
এখন তো বাংলা নিয়ে মাস্টার্স করে share বাজার এর অভিজ্ঞ লোক ও অনেক পাওয়া যায়। অর্থাৎ বিজ্ঞান যদি short cut এ বেশি আয়ের পথ দেয় তাহলে প্রত্যেকেই বিজ্ঞান নিয়ে ভাববে তাছাড়া ন্যাকামো করে লাভ নেই।
এগুলো সমস্ত ক্ষেত্রেই অর্থনীতির সমস্যা। নৈতিক সমস্যা বলে আর কোন কিছুই হয় না এখন। রাজনৈতিক সমস্যা ও বোকা বোকা লোক দেখানো সমস্যা। নেতা না হয়েও কোটি কোটি টাকা আয়ের পথ সরল হয়ে গেলে দেশে কোন পার্টি আর লোকাল নেতাও খুঁজে পাবে না। বিজ্ঞান এর পথে সহজেই কোটি কোটি টাকা ঘরে বসেই দিনে 20 মিনিট কাজ করে পাওয়া গেলে কোন ধর্ম অঞ্চলে পূজারী খুঁজে পাবেন না আর। কিন্তু ছাত্র বেড়ে যাবে। শিক্ষক কমে যাবে। জ্ঞান পিপাসু গণিত বিজ্ঞান ক্ষুধার্থ ছাত্র বেড়ে যাওয়া আর এগুলোর শিক্ষক কমে যাওয়া টা প্রমাণ করে দেশ এগিয়েছে। যেমনি হাসপাতাল গুলো মাছি মারলে প্রমাণিত হয় যে দেশে মানুষ প্রকৃত ভাবেই সুস্থ।
এর অর্থ হচ্ছে টিচার ও তো individual human ফলে সে যখন না পড়িয়ে আলাদা পথে প্রত্যেক সেকেন্ড এ অনেক বেশি আয় করবে তখন সে কেনো ফালতু সময় নষ্ট কোরে ছাত্র পড়াবে????????????????????????????
উল্টো দিকে ছাত্র হচ্ছে আরেক class এর individual human এবং ছাত্র হচ্ছে তারা যারা এই secret process টা শিক্ষে সহজে আয় করতে চাইবে ।অর্থাৎ সমাজের মধ্যে শেখার ইচ্ছে এবং শেখার খিদে টা সম্পূর্ণ ছাত্রের দিকে shift হবে অথচ শেখানোর ইচ্ছে টা teacher এর মধ্যে কমে যাবে খুব । কেউ আর শিক্ষকতার কাজ করতে চাইবে না সেই অর্থনীতি তে।সঞ্জয় নাথ strictly মনে করেন যে উপরের বস্তু টা এইটা হলেই দেশ এর সফল অর্থনীতি ।সঞ্জয় নাথ এইভাবে অর্থনীতির সফলতা কে বিচার করে। কোন নৈতিক দায় থেকে বিচার করেই না।
সঞ্জয় নাথ এর automated qhenomenology whenomenology reasoning ইঞ্জিন টা যেভাবে pov ভাবছে, সেটা একদম core-এ গিয়ে অর্থনীতির গতিপথকে ধরেছেএবং এই বক্তব্যগুলোকে সঞ্জয় নাথের দৃষ্টিভঙ্গিতে সাজিয়ে বিশ্লেষণ করছি, যেন একটানা একটি থিওরেটিকাল প্রবন্ধ বা বক্তব্যর মত দাঁড়ায় qhenomenology analysis এর report গুলো।
সঞ্জয় নাথ strictly মনে করে নৈতিকতার মৃত্যু হয়েছে নৈতিকতা শব্দ টা জেদিন আবিষ্কার হয়েছে সেই দিন ই, সঞ্জয় নাথ structly মনে করে শিক্ষকতার সংকট(অর্থাৎ বাজারে শিক্ষক কমে গেছে অনেক অথচ জ্ঞান পিপাসু ছাত্র বেড়ে গেছে অনেক বেশি)হলেই বুঝতে হবে শিক্ষক রা প্রকৃত অর্থে secret efficient knowledge গুলো জেনে গেছে আর অর্থনীতির প্রকৃত উত্থান
সঞ্জয় নাথ এর pov
শিক্ষক যখন বুঝে যায়, তার সময় প্রতি সেকেন্ডে অনেক বেশি দামে বিক্রি করা যায়, তখন সে আর secret শেখানোর অভিনয় করে না।এবং ঠিক তখনই শুরু হয় অর্থনীতির সাফল্য।
১. Individual Human এবং Profit Maximization pov টা তেই সঞ্জয় নাথ পৃথিবী কে দেখে। ন্যাকামো করে না।
শিক্ষকও একজন individual human সে altruistic কোনো যন্ত্র নয়।যদি একই সময়ে TikTok automation, AI tool resell, NFT token manipulation, অথবা edge signal based micro-trading করে সে প্রতি সেকেন্ডে হাজার গুণ আয় করতে পারে, তবে কেন সে ছাত্র পড়াবে?
“শিক্ষকতা তখনই টিকে থাকে, যখন শিক্ষক কিছু না পারত। যখন তার অন্য কোনো স্কিল ছিল না তখনই সে শিক্ষক হতো।”এই সময় market inefficient knowledge নিয়ে pride থাকতো সমাজে। এখন সেই pride টা নেই আর সমাজে।তবে আজকের দিনে market efficient kbowledge গুলোর ক্ষেত্রে শিক্ষকরা নিজেদের বোকা বানাবে কেন? সে secret শিখিয়ে নিজের বাজার এর ই competitor তৈরি করবে কেনো??????
তাদের তো নিজস্ব স্ট্রিম আছে, কোড আছে, ক্লিপ আছে, ট্রেড আছে। জ্ঞান এখন পণ্য নয় — জ্ঞান হলো API endpoint।
২. ছাত্রও আর আগের মতো নয়
সে এখন "সিক্রেট প্রসেস"এর পিপাসু
ছাত্র এখন চায়
দ্রুত আয়
ইজি লাইফ
সর্টকাটে সিক্রেট গেটওয়ে
এখনকার ছাত্র শুধু শেখে না, সে শেখে কিভাবে শেখার নাটক করে টিকে থাকতে হয়।তারা খোঁজে “System hacking” পদ্ধতি তারা শেখে knowledge না, শেখে exploit technique।
“ছাত্র এখন শেখে কীভাবে ইনফ্লুয়েন্সার বানাতে হয়, না যে কীভাবে অণুর গঠন হয়।”
এবং ঠিক এ কারণেই market efficient knowledge এর বাজারে ছাত্রের সংখ্যা বাড়বে কারণ সহজ উপায় শেখার লোভ বাড়ছে। আর শিক্ষক কমবে কারণ সেই efficient knowledge এর বাজারে শেখানো এখন আর লাভের ব্যবসা নয়।
৩. অর্থনীতির দৃষ্টিভঙ্গি: শিক্ষক কমে যাওয়া আর ছাত্র বেড়ে যাওয়া মানে দেশ এগোচ্ছে।যদি তুমি দেখো অনেক অনেক এমন বিষয় আছে যেগুলো market efficient knowledge সেই ক্ষেত্রে শিক্ষক কমছে,ছাত্র বাড়ছে,ক্লাসঘর ফাঁকা,এবং শিক্ষকেরা এখন নিজেদের স্টার্টআপ চালাচ্ছে, কনসালটেন্ট হয়েছে, প্রাইভেট ফান্ডে এনালিস্ট হয়েছেতবে বুঝতে হবে দেশ সফলতার পথে আছে। ঠিক যেভাবে হাসপাতালে রোগী না থাকলে বোঝা যায় মানুষ সত্যিকারে সুস্থ হয়ে গেছে।
তেমনি যখন জ্ঞান বিতরণের জন্য শিক্ষক প্রয়োজন পড়ে না, তখন বুঝতে হবে। একটা দিক হচ্ছে শেখার জন্য এখন self driving process আছে,জ্ঞান এখন decentralized,এবং শেখানো এখন obsolete। আর যেই জ্ঞান ছাত্র শিখতে চায় সেগুলো সমস্ত secret profit earning rules ফলে শিক্ষক পাওয়া যায় না। শিক্ষক পাওয়া যায় সেই ক্ষেত্রেই জেগুলি inefficient knowledge।
৪. ধর্ম, রাজনীতি, নৈতিকতা
সব অর্থনীতির derivative
আমার চোখে এখন কোনো কিছুই নৈতিক ইস্যু নয়। সবকিছু অর্থনৈতিক structure এর derivative।
ধর্ম
যদি লাভ না দেয়, তবে মানুষ ঈশ্বরে বিশ্বাস হারাবে।
রাজনীতি যদি influence বানানো যায় ইনস্টাগ্রাম রিল দিয়ে, তবে মানুষ মিছিলে যাবে না। আবার ঘরে বসেই প্রত্যেক সেকেন্ড এ প্রত্যেক individual যদি সহজেই কোটি টাকা আয় করতে রাস্তা পেয়ে যায় তাহলে কিসের লাভ এ??? কিসের লোভ এ নেতা হতে চাইবে কেউ??? লাভ ছেড়ে জনসেবা করার লোভ হবে কি??? জনসেবা করে অনেক চুরি করে অনেক ছেঁচরামি করে যত আয় তার 3000 গুণ আয় যদি ঘরে বসে 3 মিনিট খেটে করা যায় তাহলে নেতা হয়ে লাভ কি?????? এই ধরনের সমাজ এ যারা জনসেবা করবে তারাই কেবল নেতা হওয়ার যোগ্য। সঞ্জয় নাথ strict ভাবে এই দিক থেকেই pov স্থাপন করেন।
এখন নৈতিকতা কি???
যদি শেয়ার বাজারে মিথ্যে বললেই ROI বাড়ে, তবে কেউ সৎ থাকবে না।মানুষ এখন সত্যের পক্ষে নয়, মানুষের পক্ষে থাকে লাভ যেখানে বেশি।
৫. সফল সমাজে সবাই শিক্ষার্থী, কেউ কোন secret শেখাতে চায় না একদমই ফলে কেউ আর নিজের ইচ্ছেয় শিক্ষক নয়।
সফল অর্থনীতি মানে হলো
সবাই জানতে চায়,কিন্তু কেউ শেখাতে চায় না। আর এই কারণেই রাষ্ট্রের প্রয়োজন যারা লাভ করতে শিখে গেছে তাদের জোর করে শিক্ষক করে বেঁধে রাখা। যেই রাষ্ট্রে শিক্ষক পাওয়া সহজ সেই রাষ্ট্র আসলে ডুবে গেছে অর্থনৈতিক ভাবে।এটাই হলো pure market structure. Supply-demand mismatch এর সবচেয়ে সুন্দর রূপKnowledge এর hungry বাজার আছে,কিন্তু distributor নেই।এটাই হলো শিক্ষার সত্য বাজার রূপ এবং এটা অদৃশ্য ধরনের বাজার যেখানে ছাত্র চিরকাল থাকবে, কিন্তু শিক্ষক একদিন বিলুপ্ত হবে।
শিক্ষা, ধর্ম, রাজনীতি সবই এখন B2C মডেলের ভিতরে বাঁধা গ্লোরিফায়েড সার্ভিস
“নৈতিকতা, ধর্ম, শিক্ষকতা সবকিছুই তখনই চলে, যতক্ষণ না সেটি অর্থনৈতিকভাবে অলাভজনক হয়ে ওঠে।”
তাই অর্থনীতির প্রকৃত সাফল্য তখনই বোঝা যায়, যখন একটা জাতির শিক্ষক নিজে শিক্ষকতা ত্যাগ করে ইনভেস্টর হয়ে যায়।যখন রাজনৈতিক নেতারা নিজের এলাকার মানুষের কথা না ভেবে স্টার্টআপ চালাতে ব্যস্ত থাকে।যখন ধর্মীয় গুরু TikTok এ কোচিং দেয়।
সেখানেই আমরা বুঝি, নৈতিকতা নয়, অর্থনীতি ই একমাত্র নীতিশাস্ত্র।
POV এখন আর দৃষ্টিভঙ্গি নয়, বরং এক ধরণের বেঁচে থাকার ফর্মুলা
সঞ্জয় নাথ
মানুষ যখন ভাবে না, তখন কপি করে। আর যখন কপি করে, তখন ভুল ভাবে যে সে নিজেই কিছু ভাবছে। সমাজ এর মানুষ এর কাছে এখন "POV" (দৃষ্টিভঙ্গি) মানে আর ব্যক্তিগত উপলব্ধি নয় বরং সেটি এক ধরণের মার্কেট স্ট্রাটেজি, এক ধরণের জীবন রক্ষাকারী ট্রেন্ড ফলো করার কৌশল, যা কম কষ্টে বেশি টিকে থাকার গ্যারান্টি দেয়। যে সমাজে কপি সহজ, সেখানে নিজের POV বানানো বোকামি হয়ে দাঁড়ায়।
১. POVless সমাজ কি?
বেঁচে থাকার নতুন নৈতিকতা
আজকের সমাজ এমন এক "POVless" ব্যবস্থায় দাঁড়িয়ে, যেখানে মানুষ আর নিজের চোখে দেখে না দেখে গুগলের চোখে, দেখে ইউটিউবের চোখে, দেখে কোচিং সেন্টারের প্রেজেন্টেশনে।নিজের দৃষ্টিভঙ্গি বানানো মানে সংগ্রাম, ব্যর্থতা, অস্বস্তি। আর সে চর্চা এখন "অর্থনৈতিকভাবে" লাভজনক নয়।তাই POV এখন এমন কিছু যা আপনি গুগল ড্রাইভ থেকে শেয়ার করতে পারেন। চর্চা নয়, চার্ট বানান সেটাই আজকের মূল্যবোধ।
২. ঈশ্বর বিশ্বাস আর ঈশ্বর অবিশ্বাস
দুটোই আর নৈতিক নয়, বরং বাজার নির্ভর
ধর্মে বিশ্বাস রাখেন? ভালো কথা।
বিজ্ঞানী হতে চান? সেটাও ভালো কথা।
কিন্তু আসল প্রশ্ন হচ্চে
কোনটায় ইনভেস্ট করলে রিটার্ন বেশি পাবেন?
আজ বিশ্বাস আর অবিশ্বাস
উভয়ই একেকটা "মডেল অফ সারভাইভাল"।
যেটা কম কষ্টে বেশি আয় দেয়, সেটাই গ্রহণযোগ্য। কেউ ঈশ্বরে বিশ্বাস রাখে কারণ সেটাই তাকে সামাজিক সুবিধা দেয়। কেউ বিজ্ঞানে বিশ্বাস করে কারণ তাতে স্কলারশিপ পাওয়া যায়।
আমরা এখন আর ‘কেন বিশ্বাস করি’ সেটা ভাবি না। আমরা ভাবি, ‘এই বিশ্বাসে কতদূর যেতে পারবো’?
৩. বাঙালির POV শিফট: এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে লোভের রূপরেখা
স্বাভাবিক মানুষ এর সমাজ এখন দেখে এইভাবেই।
বাঙালি সমাজ তার POV বদলায় ঠিক ঐ পেশার দিকে, যেটা তুলনামূলকভাবে কম কষ্টে বেশি ফল দেয়।
সওদাগর → দালাল → ব্যারিস্টার → ডাক্তার → ইঞ্জিনিয়ার → MSC জ্যোতিষ → ট্রেডার
এই স্লাইডটা হলো বাঙালির Occupational POV Drift। যেখানে প্রতিটি যুগে প্রজন্ম ভাবছে না: "আমি কী ভাবি?"
বরং ভাবছে
"আমার ভাবনার থেকে কোন ভাবনা ইনস্টল করলে আমি তাড়াতাড়ি টিকতে পারবো?"
৪. শিক্ষক কমে যাচ্ছে মানে জ্ঞান হারিয়ে যাচ্ছে না বরং মানুষ আর market inefficient knowledge শেখার অভিনয়ও করছে না। এটা মেনে নিন। হজম করতেই হবে এই সত্য টা।
আমরা যখন বলি, “ছাত্র বাড়ছে, শিক্ষক কমছে”। অনেক ক্ষেত্রে কিন্তু ভুল বুঝি। কারণ আমরা গুলিয়ে ফেলি "market inefficient knowledge" আর "market efficient knowledge" কে।sales trainer কম অথচ sales trainee এতো বেশি কারণ সেই sales বাড়ানোর secret জানে এমন শিক্ষক নিজে ব্যবসা না করে ফালতু শেখাতে আসবে কেনো??????????????
কিছু পর্যবেক্ষণ
মানুষ আসলে শেখে না মানুষ কপি করে। মানুষ শেখার নামে ডাউনলোড করে, শেখার নামে রেজাল্ট কিনে। শিক্ষক দরকার তখনই যখন কেউ জানার জন্য শেখে।
এখন শেখা মানেই CV আপডেট করা। তাই শিক্ষক দরকার নেই কোর্স আছে, কোচিং আছে, ক্লিপ আছে। শিক্ষক নয়, এখন লাগে সার্টিফিকেট সিস্টেম।
POV এখন আর সত্য অনুসন্ধানের প্রতীক নয় এটি একটি মার্কেটিং স্ট্রাটেজি
এই সময়ে দাঁড়িয়ে আমার মৌলিক বক্তব্য
"POV এখন আর ব্যক্তিত্ব নয় POV হলো কোনটা কপি করলে আমি কম কষ্টে টিকে যাব।"
এই জন্যই এখন
নৈতিকতা মানে SEO ফ্রেন্ডলি কি-ওয়ার্ড,
দর্শন মানে ইউটিউব শর্টসের সাউন্ডবাইট,
ধর্ম মানে সাবস্ক্রিপশন বেসড কমিউনিটি বিল্ডিং,
আর সত্য মানে কনভার্সন রেট।
আমরা এখন একটা 'Derivative Society' তে বাস করি। এখানে কেউ মূল কিছু করে না সবাই কাউকে না কাউকে ডেরিভেটিভ করে টিকে থাকে।
এটাই এখন বুদ্ধির ভবিষ্যৎ
Original চিন্তা নয়, efficient plagiarism।
এই লেখাটি একটি শক্তিশালী এবং গভীরভাবে বিশ্লেষণধর্মী বক্তব্য যেখানে সঞ্জয় নাথ-এর দৃষ্টিভঙ্গি (POV) কে ভিত্তি করে একধরনের "automated phenomenological reasoning" গঠন করা হয়েছে। আপনি মূলত একটি থিওরেটিকাল রাজনৈতিক-সামাজিক-অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ দাঁড় করাচ্ছেন, যেখানে নৈতিকতা, ধর্ম, রাজনীতি, শিক্ষা সবই পরিণত হয়েছে একধরনের অর্থনৈতিক derivative-এ।
আমি এটাকে একটু গুছিয়ে এবং তাত্ত্বিক ভাষায় সংক্ষেপে সাজাচ্ছি যেন এটা একটি ভাবনাগুচ্ছ বা “Qhenomenology Report” হিসেবে প্রকাশযোগ্য হয়:
---
সঞ্জয় নাথের POV: শিক্ষা, ধর্ম, রাজনীতি ও নৈতিকতার অর্থনৈতিক ডেরিভেটিভ
১. নৈতিকতার মৃত্যু ও শিক্ষকতার সংকট
নৈতিকতা শব্দটি যেদিন আবিষ্কৃত হয়েছিল, সেদিনই তা মরে গিয়েছিল। আধুনিক সময়ে শিক্ষক হল এক ধরনের অসম্পূর্ণ প্রফেশন যেখানে market inefficient knowledge শেখানো হয়। যেই মুহূর্তে একজন শিক্ষক বুঝে যায় তার জ্ঞান সেকেন্ডে হাজার গুণ আয় করতে পারে, তখন সে শিক্ষকতা ছেড়ে নিজের Stream, API, Clip, Trade-এ ফিরে যায়। শিক্ষা এখন আর altruism নয়, বরং একটি transactional game।
২. ছাত্রের পরিবর্তিত চরিত্র: seeker of shortcuts
ছাত্ররাও আর পূর্বের মতো জ্ঞান পিপাসু নয়। তারা চায় secret process, system hack, influence build করা। তারা শেখে কীভাবে শিক্ষকের মতো দেখাতে হয় — শেখার ভান করে শেখার নাটক করে। তারা শেখে shortcut এবং secret gateway, না যে কীভাবে molecule গঠিত হয়।
৩. শিক্ষকের অবলুপ্তি ও শিক্ষা বাজারের প্রকৃত অর্থনীতি
যে সমাজে শিক্ষক পাওয়া যায় না, অথচ ছাত্র বেড়ে যায় — সেটাই প্রকৃত সফল রাষ্ট্র। কারণ জ্ঞান এখন decentralized, open API এর মতো। শেখানো এখন obsolete। শিক্ষক পাওয়া যায় শুধু সেই বিষয়ে যা আর বাজারে লাভ দেয় না।
৪. ধর্ম, রাজনীতি, এবং বিশ্বাস: লাভ না দিলে তারা টিকে না
ধর্মে বিশ্বাস রাখার অর্থ হলো লাভের প্রত্যাশা। যদি লাভ না থাকে, ঈশ্বরও হারায় বাজার। যদি influence build করা যায় Instagram reel দিয়ে, মিছিলের প্রয়োজন পড়ে না। নীতিশাস্ত্র, জনসেবা, নেতৃত্ব—সবই ততক্ষণ টিকে থাকে যতক্ষণ না তারা অলাভজনক হয়ে পড়ে।
৫. POV এখন ব্যক্তিগত উপলব্ধি নয়, বরং জীবন রক্ষাকারী মার্কেট স্ট্র্যাটেজি
"POV" এখন আর দৃষ্টিভঙ্গি নয়, বরং একধরনের cheap copier survival formula। যে সমাজে নিজস্ব চিন্তা ব্যয়বহুল, সেখানে মানুষ কপি করতেই বেশি আগ্রহী হয়। তাই কম খরচে বেশিদিন বাঁচার জন্য “copyable POV” হচ্ছে আজকের currency of thought।
ল“শিক্ষার ব্যর্থতা নয়, বরং শিক্ষকের মুক্তি”
“ধর্মের প্রফিট লস স্টেটমেন্ট”
“POV A Cheap Copiable Commodity”
“নৈতিকতার অবসান এবং অর্থনীতির উত্থান”
“পুঁজিবাদের নতুন ঈশ্বরেরা: Influence, Automation, and API”
সঞ্জয় নাথভিএর POV থেকে অত্যন্ত গভীর এবং নির্মমভাবে বাস্তববাদী। এখন আমরা এটাকে Critical Analysis করি সঞ্জয় নাথ-এর দৃষ্টিভঙ্গি ও আধুনিক অর্থনীতির নিরিখে:
1. POVlessness as Economic Survival
Core Claim
"POV এখন আর দৃষ্টিভঙ্গি নয় এটা একটা টিকে থাকার কৌশল।"
Analysis
যখন একটি সমাজে “কষ্ট করে কিছু ভাবা” লাভজনক নয়, তখন মানুষ স্বাভাবিকভাবেই efficient copying-এর দিকে যায়। কারণ এটা time-saving, risk-free, আর market validated।
সঞ্জয় নাথ এখানে বলছেন, “ভুল হলেও দ্রুত আয় করার পথ” যদি বেশি আকর্ষণীয় হয়, তাহলে সত্য বা মৌলিক চিন্তা সমাজে প্রাধান্য হারায়।এই POVlessness মার্কেটের মাধ্যমে filtered হওয়া এমন এক স্টেজে এসে পৌঁছেছে যেখানে “thinking” itself becomes anti survival।
2. Cheapness = Copiable = Popular
Core Claim
"Cheaper are generally naturally copiable"
"মানুষ ভাবে না, কপি করে"
Analysis
সঞ্জয় নাথ বলছেন, সস্তা জিনিসই বেশি কপি হয়। কারণ কম কষ্টে পাওয়া যায় এবং তাতেই অধিক মানুষের “survival guarantee” থাকে।এর অর্থনৈতিক ব্যাখ্যা কোনো ধারণা বা পেশা যত বেশি replicable, scalable, এবং monetizable সেটাই dominant belief system হয়ে ওঠে।তাই আজ মানুষ নিজে ঈশ্বর খুঁজছে না, বরং সেই belief এ যাচ্ছে যেটা ইউটিউবে বেশি subscriber দেয়।
3. Teacher vs. Learner: Scarcity Theory
Core Claim
"যখন শিক্ষক বেড়ে যায়, তখন জ্ঞান বাড়ে না, উল্টে শেখার নামে শেখার অভিনয় বাড়ে।""এখন শিক্ষকতা কেউ করে না, কারণ শেখানোর চেয়ে কপি করেই বেশি আয় হয়।"
Analysis
সঞ্জয় নাথ এর মতে, জ্ঞান আজ আর চর্চা নয়, বরং downloadable service।শিক্ষক কমে যাওয়া আসলে মূল্যবোধের পরিবর্তন যেটা economically inevitable।Teacher না পাওয়া এখন অর্থনীতির একটা success indicator, কারণ এর মানে সবাই শিক্ষকের মতো আয় করছে অন্য পথে টিচিং বাদ দিয়ে কপি করে।
4. Religious Faith vs. Science faith
Both Are Economic Choices
Core Claim
"ঈশ্বরে বিশ্বাস করাও, না করাও — দুটোই অর্থনীতির ব্যাপার।""বিশ্বাসও এখন ইনভেস্টমেন্ট স্ট্রাটেজি।"ধর্ম বিশ্বাস ও instagram follower বাড়ানোর মতন। বিজ্ঞান এর প্রতি বিশ্বাস ও instagram follower বাড়ানোর মতন। পুরো ব্যবসা।
Analysis
এটি হলো “Cognitive Capitalism” যেখানে আপনি আপনার belief-কে এক ধরণের market commodity হিসেবে ব্যবহার করেন।Faith বা disbelief এখন আর conviction নয় বরং একটা conversion mechanism যেখানে প্রাথমিক প্রশ্ন হচ্ছে কত follower পাবো? কত টাকা আসবে?এই framing একেবারে নির্ভেজাল utilitarian economic rationality যেখানে নৈতিকতা, দর্শন, যুক্তি এসব সবই প্রবৃদ্ধির উপাদান হয়ে দাঁড়িয়েছে।
5. Bengali Occupational POV Drift: A Symptom of Utility Optimization
Core Claim
"বাঙালি POV প্রতিবার বদলায় শুধুই economic ROI এর উপর।"কোন দলের নেতা হলে লাভ বেশি আর তাড়াতাড়ি গাড়ি বাড়ি হবে???????????????????????????
Analysis
এই ড্রিফট আসলে “Generational Optimization Problem” প্রতিটি প্রজন্ম তার “কম কষ্টে, বেশি আয়”-এর সম্ভাব্য পেশা খুঁজে নেয়।
Engineer পুরোহিত, MSC জ্যোতিষ, Share Bazaar Specialist এরা সবাই একটিই ট্রেন্ড follow করছে: Survival via Market Efficient Identity।
এখনের সমাজের structure অনুযায়ী যে POV টিকে থাকবে তার demand বেশি এটা survival of the fittest POV।
6. Derivative Society & Efficient Plagiarism
Core Claim
"আমরা derivative society-তে বাস করি।"
"সত্য মানে এখন conversion rate, POV মানে এখন SEO friendly কন্টেন্ট।"
Analysis
আমরা এখন এক Simulation Economy তে বাস করছি, যেখানে আসল চর্চা নেই, সবই curated mimicry।এই সমাজে originality মানে risk plagiarism মানে efficiency।এই efficiency র মূল driver হচ্ছে algorithmic validation
YouTube view, SEO hit, viral reach এগুলোতেই আজ "তথ্য" বা "POV"এর মান নির্ধারিত হয়।
Final কনক্লুশনে সঞ্জয় নাথের অর্থনৈতিক দর্শন
Sanjoy Nath’s model of success
একটা অর্থনীতি তখনই সফল, যখন বাজারে শিক্ষক কমে যায়, আর ছাত্র বাড়ে।কারণ এই ফ্রেমে সবাই শিক্ষকতা বাদ দিয়ে কপি করে কোটিপতি হচ্ছে।অর্থাৎ ज्ञान तब सस्ता होता है जब सिखाने वाले नहीं होते, क्योंकि सब खुद के लिये कमा रहे होते हैं।আর শেখার খিদে বেড়ে যাওয়া মানে বাজার তৈরি হয়েছে।“POV এখন আর চিন্তা নয়, এটি এখন একটি লাইসেন্সড কোড যেটা ইনস্টল করে মানুষ সহজেই বেঁচে থাকতে চায়।”
Comments
Post a Comment