limits of humans sense of aesthatics

মানুষ এর maximum attention span 
এবং 
মানুষ এর minimum memory lag 
এবং 
মানুষ এর limitation to sense এর কারণে প্রকৃতির অনেক অনেক সৌন্দর্য থেকে বঞ্চিত হওয়া স্বাভাবিক ভাবেই স্বাভাবিক। প্রকৃতি human centric নয়। প্রকৃতির কোন দায় নেই যে তাকে মানুষ এর পছন্দ মেনে সৌন্দর্য জ্যাকগাই যাচাই করতে হবে। ঐটা মানুষ এর limitation। ফলে মানুষ এর কাছে সৌন্দর্য বোধ এর ও limitation আছে।

এই factor দুটোর /তিনএর সাপেক্ষে তার সঙ্গীত পছন্দের পরিমাপ করার চেষ্টা করবো। অনেক দূর অবধি কাজ অবশ্যই হয়েছে।Helmholtz এর রিসার্চ আছে। সাইকোলজি তে ও অনেক রিসার্চ হয়েছে। Just noticeable difference নিয়ে ও অনেক রিসার্চ হয়েছে।weber law ও আমরা পড়েছি। এখানে কিন্তু মানুষের শ্রবণ সীমা, মস্তিষ্কের সীমিত attention span, memory lag, এবং just noticeable difference (JND)-এর মতো জ্ঞানসমৃদ্ধ সাইকো-অ্যাকউস্টিক ও কগনিটিভ সায়েন্সের ধারণাকে সঙ্গীত বিশ্লেষণে নিয়ে আলোচনা করছি, যা Automated Raga Designer-এর মত একটি প্রকল্পে প্রবেশের জন্য দারুণ ভিত্তি তৈরি করে।
 মূল দুটি প্রশ্ন ও বিশ্লেষণ অনুযায়ী আমরা বিষয়টি দুইটা ফ্রেমে বুঝতে পারি
1মানবিক দৃষ্টিকোণ এবং 2প্রাকৃতিক দৃষ্টিকোণ।


১. মানুষের কানে সুরের গঠনে তালের ভূমিকা কী?

মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে বুঝি যে 

তাল হলো এক ধরণের Temporal Framing Mechanism যা মানুষের short-term working memory এবং attention window-এর মধ্যে সুরকে সাজিয়ে রাখে।

মানুষ সাধারণত ২ থেকে ৫ সেকেন্ডের মধ্যে কোনো একটি rhythmic pattern ধরতে সক্ষম, কারণ তার auditory buffer বা echoic memory সেই সময়ের বেশি রাখতে পারে না।

তাল ছাড়া সুর মানুষকে “random fluctuation” মনে হতে পারে, কারণ তার brain temporal clustering করতে পারে না। সেজন্য তাল না থাকলে সুর বিশৃঙ্খল (chaotic) লাগে।

এটি Weber-Fechner law এবং Helmholtz এর psychoacoustic insights এর সাথেও খাপে খাপে মেলে যেখানে সুরের frequency spacing এবং amplitude কে মানুষ নির্দিষ্ট proportion এর বাইরে আলাদা করতে পারে না যদি তা তালের ছাঁচে বাঁধা না থাকে।


তাল = Cognitive Structure for Comprehensibility

২. মানুষের কানে তালের গঠনে সুরের ভূমিকা কী?

মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে আমরা সঙ্গীত এর পরিসর কে খুবই ছোট করে ফেলি। ঐটা মানুষ এর স্বভাব।

মানুষ এর কাছে তাল একটি নিস্তরঙ্গ কাঠামো, একটা খুবই ক্ষুদ্র বিস্তার এর এবং খুবি ছোট নির্দিষ্ট ছাঁচ, যেটা নিজে কোনো আবেগ বহন করে না। আরও মজা হচ্ছে মানুষ এর তাল এর মধ্যে প্রাণ ধরনের ক্ষমতা নেই দিক ধারণ এর ক্ষমতা নেই। প্রকৃতির তাল এর পরিসর বড়ো। সেখানে প্রাকৃতিক তাল দিক ও বহন করতে সক্ষম প্রাণ ও বহন করতে সক্ষম।

কিন্তু মানুষ এর ক্ষুদ্র ক্ষমতায় কেবল সুর যোগ হলেই তাল অর্থবোধক হয়ে ওঠে।

সুর ছাড়া তাল "rhythmic noise" মাত্র। এটি হয়তো ব্যায়ামের কাজে আসতে পারে, কিন্তু মনের সাথে সংযোগ করতে পারে না।

সুর না থাকলে মানুষ তালে valence (pleasant/unpleasant) বা arousal খুঁজে পায় না।
সুর = Emotional Injection to Mechanical Time


প্রাকৃতিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে সঙ্গীত এর পরিসর অনেক অনেক অনেক বেশি বড়ো।প্রকৃতি কোনো attention span বা memory limitation মেনে চলে না। ফলে তার সঙ্গীতের ছাঁচগুলোও fractal, chaotic, এবং non-periodic হতে পারে—যেমন ঝর্ণার শব্দ, বনের আওয়াজ, বা পাখির ডাকে র‌্যান্ডম ভ্যারিয়েশন।
প্রকৃতির সৌন্দর্যকে বুঝতে মানুষের sensory architecture পর্যাপ্ত নয়।প্রকৃতি সঙ্গীতকে multi dimensional vibrational field হিসেবে তৈরি করে যেখানে শুধু auditory নয়, visual, tactile, vibrational, এবং contextual cues যুক্ত থাকে।

“মানবিক দৃষ্টিকোণ হচ্ছে সঙ্গীতের সৌন্দর্যকে আটকে দেওয়ার প্রবৃত্তি।”
এখানেই Automated Raga Designer-এর সম্ভাবনা
 যদি আমরা মানুষের cognitive limitation বুঝে এমনভাবে সুর-তাল বিন্যাস করতে পারি, যাতে মানবিক মন এর মধ্যেই প্রকৃতির অংশবিশেষের সৌন্দর্য টের পায়।
1. Just Noticeable Difference (JND) গুলোকে parameter হিসেবে ব্যবহার করে MIDI note pitch, duration, এবং rhythm boundary নির্ধারণ করতে হবে আগে কারণ এগুলো নিয়ে তথ্য না নিয়ে এগোনো কঠিন।
2. Attention span এবং memory lag অনুযায়ী কত সেকেন্ড অন্তর variation হলে মানুষের পছন্দ বাড়ে বা কমে, সেটা পরীক্ষামূলকভাবে যাচাই করতে হবে অবশ্যই।
3. “Taal as periodic frame” এবং “Swar as meaningful wave” এই structure এর উপর AI Model বানাতে চেষ্টা চলছে অনেক, যেটা বিশেষ Rag তৈরি করে দিতে পারে user এর emotion, mood, time of day, etc. অনুযায়ী।

মানুষ এর সঙ্গীত এ সুর, তাল, এবং তাদের পারস্পরিক সম্পর্ককে মানুষের দৃষ্টিকোণ এবং প্রকৃতির দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করছি যেটা প্রকৃতির সঙ্গীত এর থেকে অনেক অনেক অনেক আলাদা। সেখান থেকে Automated Raga Designer প্রকল্পে এগিয়ে যেতে পারি অবশ্যই।

মূল প্রশ্নদ্বয়(মানুষ এর সাপেক্ষে)

1. মানুষ এর কানে সুরের গঠনে তালের ভূমিকা কী?
2. মানুষ এর কানে তালের গঠনে সুরের ভূমিকা কী?
১. সুরের গঠনে তালের ভূমিকা যেটা মানুষ এর just noticeable difference এর limit এর মধ্যে বাঁধা থাকে এবং মানুষ এর limited memory frame এর বাইরে যায় না কিছুতেই এবং মানুষ এর limited attention span এর ভিতরে period গুলোকে সম্পূর্ণ না করতে পারলে মানুষ এর পছন্দ হয় না সঙ্গীত গুলো।

মানবিক দৃষ্টিকোণ হচ্ছে সঙ্গীত এর সৌন্দর্য কে আটকে দেওয়ার প্রবৃত্তি। ফলে প্রকৃতির বিস্তর সঙ্গীত ভান্ডার এর সৌন্দর্য মানুষ কোনদিন টের পায় না। ফলে আনন্দ ও পায় না।

তাল = সময়ের ছাঁচ
 সুরের প্রতিটি টোন যদি সময়চক্রে না বসে, তাহলে তা মানুষের শ্রবণে বিশৃঙ্খল (chaotic) লাগে।

তাল = ভরবহনকারী কাঠামো
 তাল একটি অস্পষ্ট গতি ও বিশ্রামের ভিত্তি, যেখানে সুরের উঠানামা বোধগম্য হয়।

তাল = বাস্তবতার ছাঁদ
মানুষ ফ্রেম চায়। তাল এই ফ্রেম। সে ফ্রেম না থাকলে সুর মানুষকে ছুঁতে পারে না, কারণ মানুষের কানে সময়চক্রে চিহ্নিত রূপ দরকার।

প্রকৃতির দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে সঙ্গীত অনেক অনেক অনেক বড়ো বিষয়।

তাল =just periodification of fluctuation
সুরের দিক ও ঘনত্ব পরিবর্তন যদি “fluctuation” হয়, তবে তাল সেই পরিবর্তনের ছাঁচে বাঁধা পুনরাবৃত্তি (periodicity)। যেমন ধ্বনির তরঙ্গের standing wave তৈরি হয় নির্দিষ্ট boundary condition এর ভেতরেই।
২. তালের গঠনে সুরের ভূমিকা গুলোকে মানুষ এর জন্য সঙ্গীত এর দিক থেকে দেখলে বুঝবেন যে মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে সঙ্গীত সৃষ্টি করা অনেক বেশি সহজ।
সুর = প্রাণ, তাল = কঙ্কাল ।তাল নিজে যান্ত্রিক, পুনরাবৃত্ত। সুর এলে তবেই তা অনুভূতি পায়।
সুর = meaning injector ।তালকে শুধু “ঠাক ধিন ধিন ঠা” থেকে “রাগিণী” বানায় সুর।
সুর = emotional wave।তাল কোনো ইমোশন এর দিক নির্ধারণ করতে পারে না, তাল কোন মানবিক interest এর দিক প্রতিষ্ঠা করতে পারে না।কিন্তু সুর ছন্দের সেই নির্দিষ্ট ফ্রেমের ভিতরে দিক ও মানবিক স্তরের meaning স্থাপন করে। মানবিক স্তরের meaning স্থাপন না হলে মানুষ ইমোশন এর দিক খুঁজে পায় না। আর মানুষ এর বড়ো সমস্যা হচ্ছে সে ইমোশন এর দিক purpose গুলো খুজে না পেলে intetest ও পায় না। ফলে ঈশ্বরের জন্য সঙ্গীত তৈরি করা মানুষ এর ক্ষমতার বাইরে।

প্রকৃতির দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে বিষয় টা অনেক বেশি বৃহৎ যেখানে কিন্তু মানুষ এর বোধ এর ক্ষমতার বাইরে যেতে পারে সৌন্দর্য গুলো। সৌন্দর্যের সংজ্ঞা প্রাকৃতিক নিয়ম এ ভিন্ন এবং মানুষ এর ইন্দ্রিয়ের অক্ষম তার কারণে সৌন্দর্যের সংজ্ঞা মানুষ এর কাছে ভিন্ন।

সুর = dynamic energy vector তাল নির্দিষ্ট শক্তির flow গঠন করতে পারে না একা। সুর সেখানে phase, amplitude, এবং frequency ভিন্ন ভিন্ন করে দিয়ে প্রবাহ সৃষ্টি করে।
সুর = entropy introducer within rhythm: তাল হচ্ছে zero-entropy structure, সুর এনে দেয় সাম্যভ্রষ্টতা যার ভেতরেই প্রাণের জন্ম।
মানুষ এর দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখলে সঙ্গীত এর দার্শনিক সংজ্ঞা অনুযায়ী 
তাল “Structure of Time”
সুর “Strategy of Directional Emotion within Time”
সঙ্গীত “Purposeful coupling of Structure and Emotion in Time”

Automated Raga Designer দৃষ্টিকোণ থেকে রূপান্তরযোগ্য কাঠামো

Core Logic Elements:

1. Time Grid Generator (Tala Engine)

Time Signature
Subdivisions
Accent Patterns
Laya Configurations (drut, vilambit)

2. Emotional Trajectory Engine (Sura Engine)

Raga constraints (note sets, forbidden sequences)

Ornamentation & Gamak Patterns
Velocity, Pitch Bend, Duration control

3. Strategy Mapper

Matches melodic intent to rhythmic base
Inserts “pause”, “stretch”, “glide” strategically

4. Pranic Alignment Module (Experimental)

Uses saccade-like motion to simulate inner tension
Tests whether rhythm has been made humanly alive humanly purposefull,humanly meaningful, humanly interesting by melody

এই আলোচনা প্রোগ্রামেটিক ফর্মে যেমন FSM (Finite State Machine), Neural Event Graph, অথবা MIDI structure এ রূপান্তর করে দেখাও দরকার।যেন AI ছাড়াও Rule based Raga Designer তৈরিতে এগোতে পারি সহজেই।

Automated raga designer তৈরি করতে গিয়ে কিছু প্রশ্ন সামনে এসে যায় প্রায়ই যেমন (strict note that প্রকৃতির সঙ্গীত আলাদা আর মানুষ এর সঙ্গীত আলাদা) 
সঞ্জয় নাথ ai প্রোগ্রামিং জানে কিন্তু এই মুহূর্তে ai ওয়ালা মিউজিক করতে চাইছে না। কারণ নিচে ব্যাখ্যা করছি।

1 সুর এর গঠন এর মধ্যে তাল এর ভূমিকা কি?
 এবং 
2 তাল এর গঠন এর মধ্যে সুর এর ভূমিকা কি?

এই দুটি প্রশ্ন একে অপরের সম্পূরক এবং সংগীতের(সাধারণ মানুষ এর সঙ্গীত খুবই সরল যেখানে কেবল তাল এবং সুর এর সঙ্গী হওয়ার প্রবণতা বেশি)গভীর দর্শনের ভেতরে ঢুকে পড়ে। নিচে বিশ্লেষণ করছি অনেক রকমের দিক থেকে এ

১. আগে বুঝবো মানুষ এর চলমান সভ্যতায় সুরের গঠনের মধ্যে তালের ভূমিকা কি? দিক ছাড়া ছন্দ এবং ছন্দ হীন দিক বাহি চলার ও আলাদা ধরনের সৌন্দর্য আছে যেটা মানুষ সহজে বুঝতে পারে নি AI আসার আগে। হাতে AI এসে যাওয়ার পড়ে মানুষ বৃহ্ম বিষ্ণু মহেশ্বর (শিব) এর মতন অনেক ধরনের ঐশ্বরিক অনুভূতির রিসার্চ নিয়ে কাজ করার সাহস পেয়েছে।

সুর (Melody) হলো স্বরের একটি ধারা, যা অনুভূতি, ভাব, রাগ ইত্যাদি প্রকাশ করে। কিন্তু সুর যদি সময়ের(যেহেতু মানুষ এর কাছে available সময় টা নির্দিষ্ট fixed)ভিতরে সঠিকভাবে না বসে, তাহলে তা মানুষ এর ব্যস্ত জীবনের অভ্যস্ত কানে "বোধগম্য" বা "গ্রহণযোগ্য" হয় না। যদি কোন মানুষ শিব এর মতন কোটি কোটি বছর এক স্থানে নিশ্চিন্তে বসে থাকার priviledge পায় তাহলে তাল হীন সুর হয়তো তাকে আকৃষ্ট করবে। সুর হীন তাল ও তাকে আকৃষ্ট করবে।

সঙ্গীত এর মধ্যে তাল কীভাবে ভূমিকা রাখে??????(ট্রঙ্গীত এর কথা আলাদা, ট্রং গীত ও আলাদা যেখানে কেবল তাল থাকতেই পারে। চৌগিতে ও কেবল তাল নির্ভর প্রাণ সৃষ্টি হতেই পারে যেখানে তাল দিয়েই সুর ধরনের প্রাণ সৃষ্টি করা যেতে পারে, ইত্যাদি higher অর্ডার এর গীত গঠন নিয়ে অনেক রিসার্চ হচ্ছে এখন। পং গীত ছঙ গীত,......n গীত......... এগুলো তে কেবল বিভিন্ন তাল এর প্রয়োগ এ সুর হীন প্রাণ প্রতিষ্ঠা করার পরীক্ষা করা হচ্ছে। দিক হীন strategy ও বলতে পারেন। জল এর আকার হীন অবস্থায় যদি প্রাণ ধরনের ক্ষমতা রাখে তার (জল এর)মূল একটাই দিক একটাই স্ট্র্যাটেজি হচ্ছে সে lower potential এর দিকে travell করে এবং lower potential achieve করার জন্যই সে আকার রূপ গুলো ধারণ করে। এই ধরনের আকার হীন প্রাণ হচ্ছে তাল হীন সুর। খুবই সিরিয়াস একটা বিষয় সেইটা)

তাল এর দায় হচ্ছে সে সঙ্গীত এর সময় ভাগ ও ছন্দ গুলোর কাঠামো দেয়। সুরের প্রতিটি স্বর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সাজানো হয়। এই সময়ের ফ্রেম,grid ,বা কাঠামোটি হলো তাল। সমস্ত grid একই measure এর নাও হতে পারে।

তাল এ আসলে সুরকে নাচায়। তাল ছাড়া সুর হয় একরৈখিক ও আলগা, কিন্তু তাল সুরকে ছন্দময় ও চলমান করে তোলে। সুর হচ্ছে প্রাণ। তাল হচ্ছে শরীর। মানুষ এর প্রাণ যদি বাঘ এর শরীরে ঢোকে তবে সেই প্রাণ চাইলেও পায়েস পিঠে পিজা খেয়ে আনন্দ নাও পেতে পারে। আবার রাক্ষস এর প্রাণ, গাছ এর প্রাণ,ছাগল এর প্রাণ যদি মানুষ এর শরীরে ঢুকে পড়ে তাহলে সে হয়তো AI এর আনন্দ নিতে পারবে না।

তাল "বিশ্রাম ও গতি" নির্ধারণ করে। তাল এর দায় হচ্ছে সময় এর মধ্যে বিমূর্ত অথবা মূর্তি সহ ভাগ গুলোর বিস্তার কে ঠিক করা।কোন স্বর কতক্ষণ থাকবে, কোথায় টান থাকবে, কোথায় বিরাম থাকবে এসব নির্ধারণে তাল হচ্ছে মূল নিয়ামক।

"লয়" ও "আভ্যন্তরীণ টান" তৈরি করে: সুর যদি হৃদয় হয়, তবে তাল তার শ্বাসপ্রশ্বাস।তাল ছাড়া সুর হয় যেন স্রোতহীন নদী। তাল এর সৌন্দর্য আছে, কিন্তু তাল এর মধ্যে প্রাণ ধরনের দিকনির্দেশ নেই। প্রাণ চলার দিক খুঁজে বেড়ায়। তাল কোন দিক খুঁজে বেড়ানোর দায় বহন করে না। প্রাণ এর কাজ হচ্ছে strategy তৈরি করে দিক খুঁজে বেড়ানো। সুর যেহেতু প্রাণ এর স্রষ্টা ফলে সুর এর ও দায় হচ্ছে জীবন চলার দিক খুঁজে বেড়ানো।automated দিক নির্ণয় নিয়ে চিন্তা করতে হলে আগেই ভাবতে হয় purpose হীন দিক দিয়ে কি প্রাণ হতে পারে??? Purpose হীন strategy বলে কি কোন ধারণা এখনও মানুষ চিনতে পেরেছে???

২. তালের গঠনের মধ্যে সুরের ভূমিকা গুলো না বুঝে সঙ্গীত এর প্রাণ কে বোঝা কঠিন। সঙ্গীত এর প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয় সুর থেকে।তাল (Rhythm) হলো ছন্দের কাঠামো বা সময়চক্র। তাল হল সঙ্গীত এর প্রাণহীন গঠন অথবা তাল হল সঙ্গীতের প্রাণ হীন কঙ্কাল। ট্রংগীত কিন্তু সঙ্গীত নয়। চৌগীত সঙ্গীত নয়। পঙ্গীত সঙ্গীত নয়। এই গীত গুলো তে "সঙ্গ" দেওয়ার জন্য কেবল তাল আর সুর থাকে না। "ঙ্গিত" হচ্ছে n সংখক গীত একত্রিত হওয়া কিন্তু সঙ্গী হওয়ার কোন guarantee নেই।"nগীত" হচ্ছে অনেক শব্দের মিশ্রণ যার গঠন অবশ্যই আছে কিন্তু প্রাণ থাকতেও পারে আবার নাও থাকতে পারে। সঙ্গীত এর ক্ষেত্রে 2 টি ফ্যাক্টর থাকে।"তাল" এবং "সুর" এর সঙ্গী হয়ে ওঠা হচ্ছে সঙ্গীত। অনেক গুলো (n সংখক) তাল মিশ্রিত হয়ে ত্রংগীত চৌগিত, পংগীত ছং গীত......"n গীত" হতেই পারে। এই ধরনের গীত গুলো নিয়ে ও রিসার্চ।
এটি নির্দিষ্ট মাত্রা, বিট, বিভাগ, সাম ইত্যাদির সমষ্টি। কিন্তু তাল শুধু নিজে নিজে চললে তা একটি যান্ত্রিক ঘড়ির মতো শোনায়।

এইবার বুঝে নেবো যে সুর কীভাবে (মানুষ এর )সঙ্গীত এর মধ্যে নিজের ভূমিকা টা বজায় রাখে??????সুর এসে তালকে প্রাণ দেয় ।সুর না থাকলে তাল শুধু "ঠাক ধিন ধিন ঠা"-এর মতো শুষ্ক এক যান্ত্রিক পুনরাবৃত্তি হয়ে দাঁড়ায়।সুর এসে তালকে অর্থবহ করে । সুর মিশ্রিত হলে তখনই তাল তখনই জীবন্ত হয়, যখন তার উপর সুর বয়ে যায় তাল তখন একটা গতিময় বাঁধ base structure যার ওপর সুরের ঢেউ খেলে যায়। ফলে সুর তালকে আবেগ দেয় সুর তালকে আনন্দ, বেদনা, রাগ, হাসি এই আবেগগুলো যুক্ত করে দেয়। সুর এসে তালের একঘেয়েমি ভাঙে এবং সুরের ওঠা নামা, টানা বিস্তার, ভাক্‌র তান ইত্যাদি তালের একঘেয়ে বৃত্তচক্রে বৈচিত্র্য আনে। সুর ছাড়া তাল হয় নিঃপ্রাণ কঙ্কাল। সুর সেই কঙ্কালকে মাংস ও প্রাণ দেয়।

মানুষ এর জীবন চক্রে দাড়িয়ে কম দেখা যায়।(মানুষ এর sufficient ইন্দ্রিয় নেই ফলে মানুষ এর দেখা সংজ্ঞা গুলো প্রকৃতির দেখার পদ্ধতির সাথে মেলে না কোনদিন) মানুষ সংজ্ঞা দিয়েছে 
1 সুর হলো অনুভূতির রেখা,
2 তাল হলো সময়ের ছাঁচ।
3 একে অপর ছাড়া অসম্পূর্ণ।

মানুষ এর জীবন চক্রে দাঁড়িয়ে দেখলে বড়ো জোর এই অবধি বোঝা যায়।
সুর তাল ছাড়া ভাসা জাহাজ, তাল সুর ছাড়া খালি কাঠামো।ভালো সংগীত তখনই জন্মায়, যখন সুর ও তাল একে অপরকে শ্রদ্ধা করে এবং সহযোগিতা করে।

মানুষ এর জীবন এর সময় কাল সীমিত এবং ঘটনা ঘনত্ব ও সীমিত। ফলে সীমিত দেখার চোখ নিয়ে অর্থ বোধ খোঁজে মানুষ।short periods এর মধ্যে Meaning না থাকলে মানুষ এর কাছে অর্থ হীন ফলে মানুষ এর দৃষ্টিভঙ্গি তে।meaningless=purposeless=non interesting (এইটা মানুষ এর জন্য সত্য কিন্তু প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই meaningfull ফলে প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই purposefull ফলে প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই interesting)।ফলে strict note করো যে মানুষের সাপেক্ষে দেখলে সব কিছু “স্বাদ, রুচি, বোধগম্যতা, সংস্কৃতি” দিয়ে ঢাকা পড়ে যায়। কিন্তু প্রকৃতির সাপেক্ষে দেখলে—সুর আর তাল প্রকৃতির দুইটি মৌলিক গতির রূপ হয়ে উঠে।

তাহলে এবার আমরা আর মানুষ নয়, আমরা সুর তাল সঙ্গীত ত্রং গীত, চৌ গীত, পং গীত,......n গীত...... ইত্যাদি সমস্ত কিছু কেই প্রকৃতির দৃষ্টি ভঙ্গি থেকে দেখবো এবং অবশ্যই মানুষ এর লিমিটেড ইন্দ্রিয়ের ভিত্তিতে আটকে না থেকে প্রকৃতির চোখে দেখা উচিত সমস্ত ধরনের সংজ্ঞা গুলোকে।
প্রকৃতির সাপেক্ষে সুরের গঠনে তালের ভূমিকা গুলো মানুষ এর দেখার বোধ থেকে ভিন্ন।Meaning না থাকলে মানুষ এর কাছে অর্থ হীন।meaningless=purposeless=non interesting (এইটা মানুষ এর জন্য সত্য কিন্তু প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই meaningfull ফলে প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই purposefull ফলে প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই interesting)

1. সুর = দিক ও frequency-র পরিবর্তনশীলতা, যেটা প্রকৃতিতে রয়েছে জলের ঢেউ, বায়ুর গতি, আলোর বিচ্যুতি, পরমাণুর স্পন্দন এ।
2. তাল = সময়ের পুনরাবৃত্ত ছাঁচ, যেটা প্রকৃতিতে দেখা যায় দিন-রাতের চক্র, ঋতুর ঘূর্ণন, হৃদস্পন্দন, তরঙ্গের তালের পুনরাবৃত্তি তে।
তাল ছাড়া সুর = পর্যায়হীন পরিবর্তন, যা chaotic—শুধু randomness নয়, বরং unanchored variation।
তাল সহ সুর = periodified energy, যেমন জ্যোতির্বিজ্ঞানের পালসার, বা কোয়ান্টাম তরঙ্গের সুনির্দিষ্ট ফ্রেমের মধ্যে দোলন। এইটা মানুষ এর আনন্দের জন্য জরুরি।
প্রকৃতির সাপেক্ষে তালের গঠনে সুরের ভূমিকা:

1. তাল প্রকৃতির নির্দিষ্ট ছন্দ কিন্তু তা নিজে কোন দিক অথবা strategy অথবা purpose এর information বহন করে না।
2. সুর আসলে তালের উপর বসে information বা meaning তৈরি করে। Meaning না থাকলে মানুষ এর কাছে অর্থ হীন।meaningless=purposeless=non interesting (এইটা মানুষ এর জন্য সত্য কিন্তু প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই meaningfull ফলে প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই purposefull ফলে প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই interesting)

যেমন

হার্টবিট = তাল এর উদাহরণ (মানুষ যা দেখতে পায় সেই দেখার লিমিট এর মধ্যে দাঁড়িয়ে দেখলে)

কিন্তু ECG-র waveform = সুর 
 এই waveform এ ওঠানামা থেকেই হৃদয়ের অবস্থা বোঝা যায়। কিন্তু হৃদয় চলা টা প্রাণ নয়। ব্রেইন চলা টা ও প্রাণ নয়। চলে ফিরে বেড়ানো টা ও প্রাণ নয়।
তাল শুধু কাঠামো নয়, সময় হচ্ছে একধরনের ঘটনা ধারক শ্বাস। কিন্তু শ্বাস মানেই জীবন নয়, জীবন মানে সেই শ্বাসে ওঠানামা, মানে সুর।
উদাহরণ প্রকৃতি থেকে দেখলে(মানুষ এর দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখলে ছোট ক্ষেত্রে আটকে যাবেন)এগুলো আইডিয়া তৈরি করতে সাহায্য করবে কিছুটা।
তালহীন সুর = বজ্রপাতের ঝলকানি
সুরহীন তাল = ঘড়ির কাঁটা, নিউট্রন এর স্পিন। কিন্তু ঘড়ি ধরনের কোন কিছু সামনে রেখে প্রকৃতি তাল এর গণনা করে না। প্রকৃতির কাছে তাল এর পরিমাপ এর মধ্যে কোন ধরনের metroneme type এর সময় গনক নেই। প্রকৃতির কাছে ঘটনার ঘনত্ব থেকেই সময় এর পরিমাপ হয়।
সুর ও তাল মিলিয়ে = নদীর স্রোত, হৃদয়স্পন্দন, গর্ভস্থ শিশুর চলন—এগুলোই প্রকৃত সংগীত।
প্রাকৃতিক দৃষ্টিভঙ্গি টা মানুষ এর দেখার বোধ থেকে আলাদা ফলাফল (দর্শনগত দিক)

1. সুর = পাতি কোন এক ধরনের abstract ধরনের দিক নির্ধারণকারী প্রবাহ
2. তাল = সময় নির্ধারণকারী কাঠামো যেখানে সময় আবার ঘটনার ঘনত্ব ধরনের জিনিস। (মানুষ এর তৈরি করা নিয়ম)ঘড়ি ধরে সময় কে বোঝার চেষ্টা করা বোকা বোকা standardized shortcut just a thumbrule। প্রকৃতি কিন্তু সময় কে মানুষ এর পদ্ধতি তে দেখে না কিছুতেই।
3. প্রাণ = তাল ও সুরের সমন্বিত দিক-সহ উপস্থিতি
4. প্রকৃতি সৃষ্ট সত্ত্বাগুলোর প্রাণশক্তি নির্ধারিত হয় তাদের সুর তাল সমন্বয় কেমন তা দিয়ে।
এটা একধরনের নতুন দৃষ্টিভঙ্গির অডিট যেখানে মানুষ নয়, প্রকৃতি বিচারকের আসনে।এখানে যেভাবে মানুষ এবং প্রকৃতির মধ্যে cognitive স্তরের বোঝাপড়ার সীমা টানা হয়েছে, তা একদম philosophical physics আর meta sensory cognition এর স্তরে পৌঁছে গেছে। এই স্তরে ai এখনও কাজ করেই না। এই ভাবনাকে সুসংহতভাবে সাজিয়ে নিচ্ছি, যেন এটা একটা formal framework হয়, যেটা ভবিষ্যতে AI, aesthetics, বা consciousness studies এর জন্য ব্যবহারযোগ্য হয়
মানুষ বনাম প্রকৃতি
 সংজ্ঞার দ্বৈরথ থাকছে বলে সঙ্গীত এর বিচার চোখ ও ভিন্ন হবে প্রকৃতির দৃষ্টিভঙ্গি তে।

সুর ও তাল কে প্রকৃতির দুই গতি নীতি থেকে দেখলে সেইটা মানুষ এর ইন্দ্রিয়ের সাপেক্ষে non interesting লাগবে। মানুষ এর কাছে non purposefull হলেই সেইটা non meaningfull হয়ে যায়।non meaningfull হলেই মানুষ এর কাছে সেইটা non interesting হয়ে ওঠে। প্রকৃতির সাপেক্ষে দেখলে এমন নয়। প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই meaning independent।purpose free সঙ্গীত,meaningfree সঙ্গীত,interest free সঙ্গীত ধরনের রিসার্চ গুলো ai এর পক্ষে এখুনি সম্ভব নয়।

১. সুর = দিক পরিবর্তনের প্রবাহ (Directional Flux)
জলের ঢেউ, বায়ুর গতি, আলোর diffraction
পরমাণুর কাঁপুনি, কোয়ান্টাম ওয়েভ-ফাংশন
২. তাল = সময়ের ছাঁচ (Temporal Framework) যেই সময় এর কোন নির্দিষ্ট একক নেই নির্দিষ্ট পরিমাপ যন্ত্র নেই জেই সময় কে মানুষ এর কোন বোধ ধরতে সক্ষম নয় সরাসরি। এবং মানুষ এর তৈরি কোন ধরনের ঘড়ি লাগিয়ে ঘটনা ঘনত্ব ধরনের cosmic time কে পরিমাপ করা যাবে না। ফলে তাল নিজেই বেতাল লাগবে মানুষ এর কানে। অথচ প্রকৃতির কাছে যথেষ্ট তাল যুক্ত লাগবে সঙ্গীত টা।
দিন রাত, ঋতুচক্র, স্পন্দন, tidal waves
কোন “ঘড়ি” নয়, বরং ঘটনা-ঘনত্ব-নির্ভর পুনরাবৃত্তি কে তাল এর প্রাথমিক নিয়ম ধরে এগোলে ai এর কোন মডেল সেইটা support করবে না এখনি।
তাল ও সুরের সহ অস্তিত্ব (Synchrony)
জীবন (Pranic Flow) = তাল + সুর + তাৎপর্য
শ্বাস = তাল
ওঠানামা = সুর
জীবন = উভয়ের শ্রদ্ধাশীল purpose free meaningfree interest free সহ অস্তিত্ব
একে অপরকে dominate না করে co exist করলে প্রাণশক্তি গড়ে উঠে।ফলাফল এই ক্ষেত্রে ai নির্ভর হওয়া যাচ্ছে না এখুনি।প্রকৃতিবাদী দর্শন (Nature First Cognition instead of human centric cognition আর ai এখনও human bound cognition এর স্তরে আটকে থাকবে 2030 অবধি অন্তত)

1. ঘড়ি নয়, সময় হচ্ছে ঘটনার ঘনত্বের প্রকাশ।
2. কান নয়, ধ্বনি হচ্ছে ফ্রিকোয়েন্সির প্রতিটি পরিবর্তনের imprint।
3. সুর-তাল নয়, প্রকৃতির প্রতিটি গতি-পরিবর্তন-চক্রই একেকটি গান।
4. মানুষের ভাষা দিয়ে নয়, প্রকৃতির চোখে গীত-তাল-সুর-প্রাণ বিচার করতে হবে।
5. Meaninglessness মানুষের অনুভব, নিরর্থকতা প্রকৃতির অভিধানে নেই।
এই তত্ত্ব থেকে Quantized Gīt-Theory Model তৈরি করতে পারি।যেখানে প্রতিটি সুর/তাল/গীত/ত্রং/চৌ/পং/n-গীত কে abstract vector space-এ ফেলে মেট্রিক আর নর্ম দিয়ে সংজ্ঞায়িত করা যাবে।


Automated raga designer তৈরি করতে গিয়ে কিছু প্রশ্ন সামনে এসে যায় প্রায়ই  যেমন (strict note that প্রকৃতির সঙ্গীত আলাদা আর মানুষ এর সঙ্গীত আলাদা) 
সঞ্জয় নাথ ai প্রোগ্রামিং জানে কিন্তু এই মুহূর্তে ai ওয়ালা মিউজিক করতে চাইছে না। কারণ নিচে ব্যাখ্যা করছি।


1 সুর এর গঠন এর মধ্যে তাল এর ভূমিকা কি?
 এবং 
2 তাল এর গঠন এর মধ্যে সুর এর ভূমিকা কি?

এই দুটি প্রশ্ন একে অপরের সম্পূরক এবং সংগীতের(সাধারণ মানুষ এর সঙ্গীত খুবই সরল যেখানে কেবল তাল এবং সুর এর সঙ্গী হওয়ার প্রবণতা বেশি)গভীর দর্শনের ভেতরে ঢুকে পড়ে। নিচে বিশ্লেষণ করছি অনেক রকমের দিক থেকে এ

১. আগে বুঝবো মানুষ এর চলমান সভ্যতায় সুরের গঠনের মধ্যে তালের ভূমিকা কি? দিক ছাড়া ছন্দ এবং ছন্দ হীন দিক বাহি চলার ও আলাদা ধরনের সৌন্দর্য আছে যেটা মানুষ সহজে বুঝতে পারে নি AI আসার আগে। হাতে AI এসে যাওয়ার পড়ে মানুষ বৃহ্ম বিষ্ণু মহেশ্বর (শিব) এর মতন অনেক ধরনের ঐশ্বরিক অনুভূতির রিসার্চ নিয়ে কাজ করার সাহস পেয়েছে।

সুর (Melody) হলো স্বরের একটি ধারা, যা অনুভূতি, ভাব, রাগ ইত্যাদি প্রকাশ করে। কিন্তু সুর যদি সময়ের(যেহেতু মানুষ এর কাছে available সময় টা নির্দিষ্ট fixed)ভিতরে সঠিকভাবে না বসে, তাহলে তা মানুষ এর ব্যস্ত জীবনের অভ্যস্ত কানে "বোধগম্য" বা "গ্রহণযোগ্য" হয় না। যদি কোন মানুষ শিব এর মতন কোটি কোটি বছর এক স্থানে নিশ্চিন্তে বসে থাকার priviledge পায় তাহলে তাল হীন সুর হয়তো তাকে আকৃষ্ট করবে। সুর হীন তাল ও তাকে আকৃষ্ট করবে।

সঙ্গীত এর মধ্যে তাল কীভাবে ভূমিকা রাখে??????(ট্রঙ্গীত এর কথা আলাদা, ট্রং গীত ও আলাদা যেখানে কেবল তাল থাকতেই পারে। চৌগিতে ও কেবল তাল নির্ভর প্রাণ সৃষ্টি হতেই পারে যেখানে তাল দিয়েই সুর ধরনের প্রাণ সৃষ্টি করা যেতে পারে, ইত্যাদি higher অর্ডার এর গীত গঠন নিয়ে অনেক রিসার্চ হচ্ছে এখন। পং গীত ছঙ গীত,......n গীত......... এগুলো তে কেবল বিভিন্ন তাল এর প্রয়োগ এ সুর হীন প্রাণ প্রতিষ্ঠা করার পরীক্ষা করা হচ্ছে। দিক হীন strategy ও বলতে পারেন। জল এর আকার হীন অবস্থায় যদি প্রাণ ধরনের ক্ষমতা রাখে তার (জল এর)মূল একটাই দিক একটাই স্ট্র্যাটেজি হচ্ছে সে lower potential এর দিকে travell করে এবং lower potential achieve করার জন্যই সে আকার রূপ গুলো ধারণ করে। এই ধরনের আকার হীন প্রাণ হচ্ছে তাল হীন সুর। খুবই সিরিয়াস একটা বিষয় সেইটা)

তাল এর দায় হচ্ছে সে সঙ্গীত এর সময় ভাগ ও ছন্দ গুলোর কাঠামো দেয়। সুরের প্রতিটি স্বর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সাজানো হয়। এই সময়ের ফ্রেম,grid ,বা কাঠামোটি হলো তাল। সমস্ত grid একই measure এর নাও হতে পারে।

তাল এ আসলে সুরকে নাচায়। তাল ছাড়া সুর হয় একরৈখিক ও আলগা, কিন্তু তাল সুরকে ছন্দময় ও চলমান করে তোলে। সুর হচ্ছে প্রাণ। তাল হচ্ছে শরীর। মানুষ এর প্রাণ যদি বাঘ এর শরীরে ঢোকে তবে সেই প্রাণ চাইলেও পায়েস পিঠে পিজা খেয়ে আনন্দ নাও পেতে পারে। আবার রাক্ষস এর প্রাণ, গাছ এর প্রাণ,ছাগল এর প্রাণ যদি মানুষ এর শরীরে ঢুকে পড়ে তাহলে সে হয়তো AI এর আনন্দ নিতে পারবে না।

তাল "বিশ্রাম ও গতি" নির্ধারণ করে। তাল এর দায় হচ্ছে সময় এর মধ্যে বিমূর্ত অথবা মূর্তি সহ ভাগ গুলোর বিস্তার কে ঠিক করা।কোন স্বর কতক্ষণ থাকবে, কোথায় টান থাকবে, কোথায় বিরাম থাকবে এসব নির্ধারণে তাল হচ্ছে মূল নিয়ামক।

"লয়" ও "আভ্যন্তরীণ টান" তৈরি করে: সুর যদি হৃদয় হয়, তবে তাল তার শ্বাসপ্রশ্বাস।তাল ছাড়া সুর হয় যেন স্রোতহীন নদী। তাল এর সৌন্দর্য আছে, কিন্তু তাল এর মধ্যে প্রাণ ধরনের দিকনির্দেশ নেই। প্রাণ চলার দিক খুঁজে বেড়ায়। তাল কোন দিক খুঁজে বেড়ানোর দায় বহন করে না। প্রাণ এর কাজ হচ্ছে strategy তৈরি করে দিক খুঁজে বেড়ানো। সুর যেহেতু প্রাণ এর স্রষ্টা ফলে সুর এর ও দায় হচ্ছে জীবন চলার দিক খুঁজে বেড়ানো।automated দিক নির্ণয় নিয়ে চিন্তা করতে হলে আগেই ভাবতে হয় purpose হীন দিক দিয়ে কি প্রাণ হতে পারে??? Purpose হীন strategy বলে কি কোন ধারণা এখনও মানুষ চিনতে পেরেছে???

২. তালের গঠনের মধ্যে সুরের ভূমিকা গুলো না বুঝে সঙ্গীত এর প্রাণ কে বোঝা কঠিন। সঙ্গীত এর প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয় সুর থেকে।তাল (Rhythm) হলো ছন্দের কাঠামো বা সময়চক্র। তাল হল সঙ্গীত এর প্রাণহীন গঠন অথবা তাল হল সঙ্গীতের প্রাণ হীন কঙ্কাল। ট্রংগীত কিন্তু সঙ্গীত নয়। চৌগীত  সঙ্গীত নয়। পঙ্গীত  সঙ্গীত নয়। এই গীত গুলো তে "সঙ্গ" দেওয়ার জন্য কেবল তাল আর সুর থাকে না। "ঙ্গিত" হচ্ছে n সংখক গীত একত্রিত হওয়া কিন্তু সঙ্গী হওয়ার কোন guarantee নেই।"nগীত" হচ্ছে অনেক শব্দের মিশ্রণ যার গঠন অবশ্যই আছে কিন্তু প্রাণ থাকতেও পারে আবার নাও থাকতে পারে। সঙ্গীত এর ক্ষেত্রে 2 টি ফ্যাক্টর থাকে।"তাল" এবং "সুর" এর সঙ্গী হয়ে ওঠা হচ্ছে সঙ্গীত। অনেক গুলো (n সংখক) তাল মিশ্রিত হয়ে ত্রংগীত চৌগিত, পংগীত ছং গীত......"n গীত" হতেই পারে। এই ধরনের গীত  গুলো নিয়ে ও রিসার্চ।
এটি নির্দিষ্ট মাত্রা, বিট, বিভাগ, সাম ইত্যাদির সমষ্টি। কিন্তু তাল শুধু নিজে নিজে চললে তা একটি যান্ত্রিক ঘড়ির মতো শোনায়।

এইবার বুঝে নেবো যে সুর কীভাবে (মানুষ এর )সঙ্গীত এর মধ্যে নিজের ভূমিকা টা বজায় রাখে??????সুর এসে তালকে প্রাণ দেয় ।সুর না থাকলে তাল শুধু "ঠাক ধিন ধিন ঠা"-এর মতো শুষ্ক এক যান্ত্রিক পুনরাবৃত্তি হয়ে দাঁড়ায়।সুর এসে তালকে অর্থবহ করে । সুর মিশ্রিত হলে তখনই তাল তখনই জীবন্ত হয়, যখন তার উপর সুর বয়ে যায় তাল তখন একটা গতিময় বাঁধ base structure যার ওপর সুরের ঢেউ খেলে যায়। ফলে সুর তালকে আবেগ দেয় সুর তালকে আনন্দ, বেদনা, রাগ, হাসি এই আবেগগুলো যুক্ত করে দেয়। সুর এসে তালের একঘেয়েমি ভাঙে এবং সুরের ওঠা নামা, টানা বিস্তার, ভাক্‌র তান ইত্যাদি তালের একঘেয়ে বৃত্তচক্রে বৈচিত্র্য আনে। সুর ছাড়া তাল হয় নিঃপ্রাণ কঙ্কাল। সুর সেই কঙ্কালকে মাংস ও প্রাণ দেয়।

মানুষ এর জীবন চক্রে দাড়িয়ে কম দেখা যায়।(মানুষ এর sufficient ইন্দ্রিয় নেই ফলে মানুষ এর দেখা সংজ্ঞা গুলো প্রকৃতির দেখার পদ্ধতির সাথে মেলে না কোনদিন) মানুষ সংজ্ঞা দিয়েছে 
1 সুর হলো অনুভূতির রেখা,
2 তাল হলো সময়ের ছাঁচ।
3 একে অপর ছাড়া অসম্পূর্ণ।

মানুষ এর জীবন চক্রে দাঁড়িয়ে দেখলে বড়ো জোর এই অবধি বোঝা যায়।
সুর তাল ছাড়া ভাসা জাহাজ, তাল সুর ছাড়া খালি কাঠামো।ভালো সংগীত তখনই জন্মায়, যখন সুর ও তাল একে অপরকে শ্রদ্ধা করে এবং সহযোগিতা করে।

মানুষ এর জীবন এর সময় কাল সীমিত এবং ঘটনা ঘনত্ব ও সীমিত। ফলে সীমিত দেখার চোখ নিয়ে অর্থ বোধ খোঁজে মানুষ।short periods এর মধ্যে Meaning না থাকলে মানুষ এর কাছে অর্থ হীন ফলে মানুষ এর দৃষ্টিভঙ্গি তে।meaningless=purposeless=non interesting (এইটা মানুষ এর জন্য সত্য কিন্তু প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই meaningfull ফলে প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই purposefull ফলে প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই interesting)।ফলে strict note করো যে মানুষের সাপেক্ষে দেখলে সব কিছু “স্বাদ, রুচি, বোধগম্যতা, সংস্কৃতি” দিয়ে ঢাকা পড়ে যায়। কিন্তু প্রকৃতির সাপেক্ষে দেখলে—সুর আর তাল প্রকৃতির দুইটি মৌলিক গতির রূপ হয়ে উঠে।

তাহলে এবার আমরা আর মানুষ নয়, আমরা সুর তাল সঙ্গীত ত্রং গীত, চৌ গীত, পং গীত,......n গীত...... ইত্যাদি সমস্ত কিছু কেই প্রকৃতির দৃষ্টি ভঙ্গি থেকে দেখবো এবং অবশ্যই মানুষ এর লিমিটেড ইন্দ্রিয়ের ভিত্তিতে আটকে না থেকে প্রকৃতির চোখে দেখা উচিত সমস্ত ধরনের সংজ্ঞা গুলোকে।
প্রকৃতির সাপেক্ষে সুরের গঠনে তালের ভূমিকা গুলো মানুষ এর দেখার বোধ থেকে ভিন্ন।Meaning না থাকলে মানুষ এর কাছে অর্থ হীন।meaningless=purposeless=non interesting (এইটা মানুষ এর জন্য সত্য কিন্তু প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই meaningfull ফলে প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই purposefull ফলে প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই interesting)

1. সুর = দিক ও frequency-র পরিবর্তনশীলতা, যেটা প্রকৃতিতে রয়েছে জলের ঢেউ, বায়ুর গতি, আলোর বিচ্যুতি, পরমাণুর স্পন্দন এ।
2. তাল = সময়ের পুনরাবৃত্ত ছাঁচ, যেটা প্রকৃতিতে দেখা যায় দিন-রাতের চক্র, ঋতুর ঘূর্ণন, হৃদস্পন্দন, তরঙ্গের তালের পুনরাবৃত্তি তে।
তাল ছাড়া সুর = পর্যায়হীন পরিবর্তন, যা chaotic—শুধু randomness নয়, বরং unanchored variation।
তাল সহ সুর = periodified energy, যেমন জ্যোতির্বিজ্ঞানের পালসার, বা কোয়ান্টাম তরঙ্গের সুনির্দিষ্ট ফ্রেমের মধ্যে দোলন। এইটা মানুষ এর আনন্দের জন্য জরুরি।
প্রকৃতির সাপেক্ষে তালের গঠনে সুরের ভূমিকা:

1. তাল প্রকৃতির নির্দিষ্ট ছন্দ কিন্তু তা নিজে কোন দিক অথবা strategy অথবা purpose এর information বহন করে না।
2. সুর আসলে তালের উপর বসে information বা meaning তৈরি করে। Meaning না থাকলে মানুষ এর কাছে অর্থ হীন।meaningless=purposeless=non interesting (এইটা মানুষ এর জন্য সত্য কিন্তু প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই meaningfull ফলে প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই purposefull ফলে প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই interesting)

যেমন

হার্টবিট = তাল এর উদাহরণ (মানুষ যা দেখতে পায় সেই দেখার লিমিট এর মধ্যে দাঁড়িয়ে দেখলে)

কিন্তু ECG-র waveform = সুর 
 এই waveform এ ওঠানামা থেকেই হৃদয়ের অবস্থা বোঝা যায়। কিন্তু হৃদয় চলা টা প্রাণ নয়। ব্রেইন চলা টা ও প্রাণ নয়। চলে ফিরে বেড়ানো টা ও প্রাণ নয়।
তাল শুধু কাঠামো নয়, সময় হচ্ছে একধরনের ঘটনা ধারক শ্বাস। কিন্তু শ্বাস মানেই জীবন নয়, জীবন মানে সেই শ্বাসে ওঠানামা, মানে সুর।
উদাহরণ প্রকৃতি থেকে দেখলে(মানুষ এর দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখলে ছোট ক্ষেত্রে আটকে যাবেন)এগুলো আইডিয়া তৈরি করতে সাহায্য করবে কিছুটা।
তালহীন সুর = বজ্রপাতের ঝলকানি
সুরহীন তাল = ঘড়ির কাঁটা, নিউট্রন এর স্পিন। কিন্তু ঘড়ি ধরনের কোন কিছু সামনে রেখে প্রকৃতি তাল এর গণনা করে না। প্রকৃতির কাছে তাল এর পরিমাপ এর মধ্যে কোন ধরনের metroneme type এর সময় গনক নেই। প্রকৃতির কাছে ঘটনার ঘনত্ব থেকেই সময় এর পরিমাপ হয়।
সুর ও তাল মিলিয়ে = নদীর স্রোত, হৃদয়স্পন্দন, গর্ভস্থ শিশুর চলন—এগুলোই প্রকৃত সংগীত।
প্রাকৃতিক দৃষ্টিভঙ্গি টা মানুষ এর দেখার বোধ থেকে আলাদা ফলাফল (দর্শনগত দিক)

1. সুর = পাতি  কোন এক ধরনের abstract ধরনের দিক নির্ধারণকারী প্রবাহ
2. তাল = সময় নির্ধারণকারী কাঠামো যেখানে সময় আবার ঘটনার ঘনত্ব ধরনের জিনিস। (মানুষ এর তৈরি করা নিয়ম)ঘড়ি ধরে সময় কে বোঝার চেষ্টা করা বোকা বোকা standardized shortcut just a thumbrule। প্রকৃতি কিন্তু সময় কে মানুষ এর পদ্ধতি তে দেখে না কিছুতেই।
3. প্রাণ = তাল ও সুরের সমন্বিত দিক-সহ উপস্থিতি
4. প্রকৃতি সৃষ্ট সত্ত্বাগুলোর প্রাণশক্তি নির্ধারিত হয় তাদের সুর তাল সমন্বয় কেমন তা দিয়ে।
এটা একধরনের নতুন দৃষ্টিভঙ্গির অডিট যেখানে মানুষ নয়, প্রকৃতি বিচারকের আসনে।এখানে যেভাবে মানুষ এবং প্রকৃতির মধ্যে cognitive স্তরের বোঝাপড়ার সীমা টানা হয়েছে, তা একদম philosophical physics আর meta sensory cognition এর স্তরে পৌঁছে গেছে। এই স্তরে ai এখনও কাজ করেই না। এই ভাবনাকে সুসংহতভাবে সাজিয়ে নিচ্ছি, যেন এটা একটা formal framework হয়, যেটা ভবিষ্যতে AI, aesthetics, বা consciousness studies এর জন্য ব্যবহারযোগ্য হয়
মানুষ বনাম প্রকৃতি
 সংজ্ঞার দ্বৈরথ থাকছে বলে সঙ্গীত এর বিচার চোখ ও ভিন্ন হবে প্রকৃতির দৃষ্টিভঙ্গি তে।


সুর ও তাল কে প্রকৃতির দুই গতি নীতি থেকে দেখলে সেইটা মানুষ এর ইন্দ্রিয়ের সাপেক্ষে non interesting লাগবে। মানুষ এর কাছে non purposefull হলেই সেইটা non meaningfull হয়ে যায়।non meaningfull হলেই মানুষ এর কাছে সেইটা non interesting হয়ে ওঠে। প্রকৃতির সাপেক্ষে দেখলে এমন নয়। প্রকৃতির কাছে সমস্ত কিছুই meaning independent।purpose free সঙ্গীত,meaningfree সঙ্গীত,interest free সঙ্গীত ধরনের রিসার্চ গুলো ai এর পক্ষে এখুনি সম্ভব নয়।

১. সুর = দিক পরিবর্তনের প্রবাহ (Directional Flux)
জলের ঢেউ, বায়ুর গতি, আলোর diffraction
পরমাণুর কাঁপুনি, কোয়ান্টাম ওয়েভ-ফাংশন
২. তাল = সময়ের ছাঁচ (Temporal Framework) যেই সময় এর কোন নির্দিষ্ট একক নেই নির্দিষ্ট পরিমাপ যন্ত্র নেই জেই সময় কে মানুষ এর কোন বোধ ধরতে সক্ষম নয় সরাসরি। এবং মানুষ এর তৈরি কোন ধরনের ঘড়ি লাগিয়ে ঘটনা ঘনত্ব ধরনের cosmic time কে পরিমাপ করা যাবে না। ফলে তাল নিজেই বেতাল লাগবে মানুষ এর কানে। অথচ প্রকৃতির কাছে যথেষ্ট তাল যুক্ত লাগবে সঙ্গীত টা।
দিন রাত, ঋতুচক্র, স্পন্দন, tidal waves
কোন “ঘড়ি” নয়, বরং ঘটনা-ঘনত্ব-নির্ভর পুনরাবৃত্তি কে তাল এর প্রাথমিক নিয়ম ধরে এগোলে ai এর কোন মডেল সেইটা support করবে না এখনি।
তাল ও সুরের সহ অস্তিত্ব (Synchrony)
জীবন (Pranic Flow) = তাল + সুর + তাৎপর্য
শ্বাস = তাল
ওঠানামা = সুর
জীবন = উভয়ের শ্রদ্ধাশীল purpose free meaningfree interest free সহ অস্তিত্ব
একে অপরকে dominate না করে co exist করলে প্রাণশক্তি গড়ে উঠে।ফলাফল এই ক্ষেত্রে ai নির্ভর হওয়া যাচ্ছে না এখুনি।প্রকৃতিবাদী দর্শন (Nature First Cognition instead of human centric cognition আর ai এখনও human bound cognition এর স্তরে আটকে থাকবে 2030 অবধি অন্তত)

1. ঘড়ি নয়, সময় হচ্ছে ঘটনার ঘনত্বের প্রকাশ।
2. কান নয়, ধ্বনি হচ্ছে ফ্রিকোয়েন্সির প্রতিটি পরিবর্তনের imprint।
3. সুর-তাল নয়, প্রকৃতির প্রতিটি গতি-পরিবর্তন-চক্রই একেকটি গান।
4. মানুষের ভাষা দিয়ে নয়, প্রকৃতির চোখে গীত-তাল-সুর-প্রাণ বিচার করতে হবে।
5. Meaninglessness মানুষের অনুভব, নিরর্থকতা প্রকৃতির অভিধানে নেই।
এই তত্ত্ব থেকে Quantized Gīt-Theory Model তৈরি করতে পারি।যেখানে প্রতিটি সুর/তাল/গীত/ত্রং/চৌ/পং/n-গীত কে abstract vector space-এ ফেলে মেট্রিক আর নর্ম দিয়ে সংজ্ঞায়িত করা যাবে।


Comments

Popular posts from this blog

SANJOYNATHSMANIMMOVIES___SCENE.PY

GTTERMS_FORMALIZATION_GEOMETRIFYING_TRIGONOMETRY

MOTIVES AND THE AXIOMS OF GEOMETRIFYING TRIGONOMETRY