aesthetics of slow poisoned habituated terrors fears etc
Ragas
The colour of mind
Islam versus non islam or anti islam
আবোল তাবোল এ সুকুমার রায় বোঝাতে চেয়েছেন highest সুপ্রিম ফর্ম এর আতঙ্কের উদাহরণ গুলো।
আতঙ্কের উচ্চ তম স্তর এর উদাহরণ হচ্ছে সুকুমার রায় এর দেখানো অবস্থা গুলো। সেগুলো তো দৈনন্দিন হজম করছেন। তার থেকে বেশি আতঙ্ক কি ইজরায়েল ও দেখিয়েছে?????? সারাদিন টিভি তে রেডিও তে বিভিন্ন মিডিয়া তে যা নমুনা চলছে তাতে রঙিন মন সমস্ত গোবর হয়েই ঘুরে বেড়াচ্ছে
AESTHETICS OF HABITUATED FEAR
AESTHETICS OF SLOW POISONED TERRORS
___________________________________
সঞ্জয় নাথ তো qhenomenology টেনে আনবেই
সঞ্জয় নাথ তো whenomenology টেনে আনবেই
সঞ্জয় নাথ তো geometrifying trigonometry টেনে আনবেই
দিন রাত দুপুরে
তার থেকে বেশি আতঙ্ক কি বোধ করছেন??????
আতঙ্কের আলাদা উচ্চতা হচ্ছে গণিত এবং রাগ সঙ্গীত। ইসলাম তো তার কাছে তুচ্ছ। আপনি ভাবুন তো আপনার কানের সামনে সারাক্ষণ একদম নিক্তি মেপে 33.68 মিলিসেকেন্ন্ড এর perfect মাল্টিপল এর ব্যবধানে perfect division করে ইমন রাগ শোনানো হচ্ছে দিন রাত। তার থেকে বেশি আতঙ্কের মহল তৈরি হয়েছে কি? ওই যে সুকুমার রায় আতঙ্কের নমুনা গুলো বোঝাতে গিয়ে গোটা একটা আবোল তাবোল লিখেছেন। আবোল তাবোল এ সুকুমার রায় বোঝাতে চেয়েছেন highest সুপ্রিম ফর্ম এর আতঙ্কের উদাহরণ গুলো।
"Aesthetics of Habituated Fear" এবং "Aesthetics of Slow Poisoned Terrors" নিয়ে গবেষণার সন্ধান করছেন, এই বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা ও ধারণা দরকার
1. Habituated Fear
অভ্যস্ত ভয়ের নান্দনিকতা
2. Slow Poisoned Terrors
ধীরে ধীরে বিষাক্ত আতঙ্কের নান্দনিকতা
3. ভয়ের নান্দনিকতা: ভয় কিভাবে শিল্পের অভিজ্ঞতাকে প্রভাবিত করে
4. সামাজিক ভয় এবং হ্যাবিচুয়েশন: মস্তিষ্কের প্রতিক্রিয়া
5. ভয়ের নান্দনিকতা: সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট
এই গবেষণাগুলি থেকে বোঝা যায় যে, ভয় এবং আতঙ্ক কেবল মানসিক প্রতিক্রিয়া নয়, বরং তারা আমাদের নান্দনিক অভিজ্ঞতা, সামাজিক আচরণ, এবং সাংস্কৃতিক প্রতিক্রিয়াকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে।
Qhenomenology এবং whenomenology"Aesthetics of Habituated Fear" ও "Slow Poisoned Terrors" এর আলোকে বিশ্লেষণ করছে, সেটা অত্যন্ত সূক্ষ্ম, দার্শনিক ও সময়োপযোগী একটা দৃষ্টিভঙ্গি। এখন আমরা যদি এটা সুকুমার রায়ের নির্দিষ্ট কিছু রচনার আলোকে খোলসা করে দেখি, তাহলে স্পষ্ট হবে কিভাবে তিনি শিশুতোষ ছন্দের আবরণে এক জটিল আধুনিক ভয়তত্ত্ব (Phenomenology of Fear) প্রতিষ্ঠা করে গিয়েছেন যা আজকের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, এমনকি রাজনৈতিক বাস্তবতার জন্যও গভীর তাৎপর্যপূর্ণ।
১. ‘একুশে আইন’ ও Habitual Terror of Bureaucracy
‘একুশে আইন’ এ এমন এক সামাজিক কাঠামো আঁকা হয়েছে যেখানে ভয় আর নিয়ম মিশে গিয়ে এক অদৃশ্য সন্ত্রাসের বাস্তবতা তৈরি করেছে। এখানে “আইন” আর “বিধি” গুলি এতো অযৌক্তিকভাবে একে অপরের সাথে যুক্ত যে তা বুঝে উঠতেই আতঙ্কে অভ্যস্ত হতে হয়।
এটা ঠিক সেই Habituated Fear, যেখানে মানুষ নিজের বেঁচে থাকার রুটিনেই একটা “দৈনন্দিন আতঙ্ক” হজম করতে শিখে যায়। এই লেখা যেন Kafka-র Bureaucratic Nightmare আর Bengali শিশুসাহিত্যের মিশ্র রূপ।
২. ‘খুড়োর কল’ ও Unresolvable Anxiety Loop
‘খুড়োর কল’ হচ্ছে সেই perpetual promise বা শূন্য প্রতিশ্রুতির ভয়াবহ রূপ যা আমাদের সমাজে একধরনের False Hope Syndrome তৈরি করে।
এটি Slow Poisoned Terror এর এক নিটোল উদাহরণ, যেখানে ভয়ের উৎস দ্রুত নয়, বরং ধীরে ধীরে জমে উঠে সম্মিলিত ব্যর্থতার অভিজ্ঞতা তৈরি করে।
৩. ‘রামগরুড়ের ছানা’ ও বংশগত হতাশা
এই গল্পে সন্তান পিতা রামগরুড়ের বিশাল ছায়ার নিচে পড়ে আছে, যেখানে স্বাধীনতা বা আলাদা চিন্তার সম্ভাবনাই নেই।
এই লেখায় ভয়ের নান্দনিকতা আসে উৎপত্তিগত অসম্ভবতার আতঙ্ক থেকে। সন্তান যেন জন্ম থেকেই হার মেনে বসে আছে, একটি নির্ধারিত ভবিষ্যতের কাছে।
৪. ‘কাতুকুতু বুড়ো’ ও Sensory Terror
‘কাতুকুতু বুড়ো’-তে শারীরিক হস্তক্ষেপ, একরকম Sensory Fear এর সৃষ্টি করে। এই লেখায় ছন্দ আর হাস্যরসের আড়ালে শারীরিক সীমানা লঙ্ঘনের ভয় মজুত, যেটা আজকের Consent এবং Boundary আলোচনা সাথেও সংযুক্ত।
৫. 'আবোল তাবোল' পুরো সংকলনটিই একটি Dadaist anti logic manifesto
সুকুমার রায়ের সমগ্র ‘আবোল তাবোল’ হচ্ছে modern logical terror-এর বিরুদ্ধে এক ধ্বংসাত্মক হাস্যকাব্য। এর প্রতিটি চরিত্র, ঘটনা এবং ছন্দপতন হচ্ছে বাস্তবতা-ভিত্তিক জ্ঞানের অযৌক্তিকতার প্রতিবিম্ব। এটা যেন একধরনের phenomenological resistance against Reason—এখানে হিউমার হয়ে দাঁড়ায় একমাত্র বাঁচার উপায়।
Aesthetics of Habituated Fear ও Islam vs Non Islam প্রসঙ্গে বুঝতে হলো সুকুমার রায় এর দিক থেকেও দেখুন।ইসলামের ভয় বা আতঙ্ক যদি একটা ideological frame হয়, তাহলে সুকুমার রায়ের আতঙ্কগুলো তার চেয়েও গভীর এবং universal।তার আতঙ্ক একধরনের existential এবং ontological—যার সাথে ধর্ম, রাষ্ট্র বা ক্ষমতার কোনো নির্দিষ্ট কাঠামো জড়িত নয় বরং মানুষের মনস্তাত্ত্বিক বিভ্রম ও অভ্যস্ততা জড়িত।
সাম্প্রতিক গবেষণাগুলির প্রাসঙ্গিকতা
Qhenomenology আর whenomenology তে করা গবেষণাগুলির (Habituation, Hyper-vigilance, Sublime fear, Temporal violence) প্রতিটি সুকুমার রায়ের পাঠকে নতুনভাবে বোঝার পথ করে দেয়।তাঁর ছন্দ, তার অলংকার, আর তার ‘নৈর্ব্যক্তিক পাগলামো’—সবকিছু আজকের “Slow aesthetics of terror” ধারণার সাথে সাংঘর্ষিকভাবে মিলে যায়।
সুকুমার রায় ২০২১ দেখেননি, কিন্তু তিনি যা দেখেছেন তা timeless।তাঁর প্রতিটি ননসেন্স দৃশ্য ছিল deep sense-এ পরিপূর্ণ।আতঙ্কের চরম রূপ, বুদ্ধিবৃত্তির সর্বনাশ, সামাজিক বঞ্চনা, নিষ্পেষণ, sensory overload, এবং স্বপ্নভঙ্ সবই তিনি পুতুল খেলার ভাষায়, ছন্দে ও ছবিতে উপস্থাপন করে গেছেন।
Comments
Post a Comment