high demand zero supply world

গণিত চ্যালেঞ্জ এর একটা 2d রূপ 
হাই demand জিরো সাপ্লাই এর বাজার 
Market with Very high demand where zero supply 
_______________________________________________

এই হাই demand ক্ষেত্রে ও Supply জিরো কেনো হয়???
অনেক সময় আবিষ্কার না হওয়া টা মূল কারণ নয়। অনেক সময় দেখা গেছে উদ্যোগ এর অভাব অথবা উদ্যোগী পাগল এর অভাবে জিরো সাপ্লাই অবস্থায় দাড়িয়ে থাকে হাই demand এর বাজার গুলো।

রবি ঠাকুর ও এই ব্যথা টের পেয়েছিলেন 
তোমার       খোলা হাওয়া লাগিয়ে পালে

                   টুকরো ক'রে কাছি

                   ডুবতে রাজি আছি

           আমি    ডুবতে রাজি আছি।

          সকাল আমার গেল মিছে,

          বিকেল যে যায় তারি পিছে;

             রেখো না আর, বেঁধো না আর

                   কূলের কাছাকাছি।

মাঝির লাগি আছি জাগি

      সকল রাত্রিবেলা,

ঢেউগুলো যে আমায় নিয়ে

      করে কেবল খেলা।

ঝড়কে আমি করব মিতে,

ডরব না তার ভ্রূকুটিতে;

    দাও ছেড়ে দাও ওগো, আমি

          তুফান পেলে বাঁচি।

অর্থ্যাৎ এই স্বপ্ন দেখা পাগল গুলোই high demand জিরো সাপ্লাই resource হিসেবে দেখতে হবে।রাষ্ট্র নেতা দের relevance শেষ। স্বপ্ন দেখা ইনোভেটর দের যুগ আরম্ভ। এলিন মাস্ক এখন রাষ্ট্র নেতা।প্রমাণ তুলে কথা বলছি।স্বপ্ন দেখা পাগলরাই ভবিষ্যতের আসল সম্পদ
এই প্রমাণটা আমরা ঐতিহাসিক, অর্থনৈতিক এবং প্রযুক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে পারি।

১. ঐতিহাসিক দৃষ্টিভঙ্গিথেকে আগে বলি কিছু কথা।

যে সমস্ত মানুষদের প্রথমে "পাগল" বলা হয়েছিল, পরে তারা সমাজের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করেছে।নিকোলা টেসলা তো বড়ো উদাহরণ কারণ সবাই বলত সে "পাগল", কিন্তু আজকের AC current, wireless communication তারই দান।
অ্যালন মাস্ক ও যখন Tesla শুরু করল, সবাই বলল "এটা অসম্ভব"—কিন্তু আজ Tesla পুরো গাড়ি শিল্পকে বদলে দিয়েছে।
স্টিভ জবস এর Apple যখন শুরু করল, তখন কেউ ভাবতেই পারেনি যে "একটা সুন্দর ডিজাইনের কম্পিউটার" একটা বিপ্লব ঘটাবে।
=> এই মানুষগুলো যদি ভাঙতে রাজি না থাকত, তাহলে সমাজে কোনো অগ্রগতি হতো না।
২. অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখলে বুঝি যে 
বাজারের নিয়ম বলে যেখানে high demand, zero supply, সেখানে বড় মুনাফা অদৃশ্য ভাবে লুকিয়ে থাকে।প্রথমদিকে AI, SpaceX, Tesla, Cryptocurrency—সবই ছিল zero supply, high demand ক্যাটাগরিতে।
এখন দেখা যাচ্ছে, যারা স্বপ্ন দেখেছে risk নিয়েছে, তারাই আজকের "Biggest Success"।কেউ risk নিতে রাজি না থাকলে, নতুন কোনো শিল্প গড়ে উঠত না।
=> সোজা কথা, "পাগলদের" জন্যই নতুন বাজার তৈরি হয়।AI এসে গেছে বলে 30 বছর এর কাজ 3 ঘণ্টায় করে ফেলবে কিছু লোক। এদের কাছে কৃত দাস হয়ে যাবে রাষ্ট্র নেতা ra পর্যন্ত।
৩. প্রযুক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখলে বুঝি যে AI আসার পর এমন কিছু সম্ভব হচ্ছে যা আগে ছিল "অসম্ভব"।Zero supply, high demand ইন্ডাস্ট্রিতে এখন AI ব্যবহার করে ইনোভেশন সহজ হচ্ছে।একক ব্যক্তি বা ছোট টিম এখন AI-এর মাধ্যমে বিশাল প্রযুক্তি তৈরি করতে পারছে আগে যা কেবল বড় কোম্পানির ক্ষমতায় ছিল।নতুন কিছু করতে গেলে বড় ইনভেস্টমেন্ট লাগবে—এই ধারণা এখন ভেঙে পড়ছে।
=> তাহলে কে জিতবে? যারা স্বপ্ন দেখবে risk নেবে, ইনোভেট করবে, সমাজের "পাগল" বলে অবহেলিত হবে তারাই সমাজ বদলে দেয় (আগে সময় লাগতো 300 বছর এখন AI এর ফলে হয়তো সময় লাগবে 3 ঘণ্টা) এতো বড়ো scale এ স্বপ্ন গুলো চেপে বসবে সমাজ এর উপর যেটা রাষ্ট্র নেতা দের কে irrelevant করে দেবে কিছু বছর এর মধ্যেই।

আমরা দেখি,
ইতিহাস প্রমাণ করে, "পাগল" ছাড়া নতুন কিছু সম্ভব নয়।
অর্থনীতি প্রমাণ করে, "পাগল" ছাড়া নতুন বাজার গড়ে ওঠে না।প্রযুক্তি প্রমাণ করে, "পাগল" ছাড়া নতুন যুগ শুরু হয় না।
=> অতএব, প্রমাণিত হলো—স্বপ্ন দেখা পাগলরাই high demand zero supply বাস্তবায়নের আসল সম্পদ!

Q.E.D. (Quod Erat Demonstrandum)।


এখানে যে ভাবে high demand, zero supply অবস্থার সাথে স্বপ্ন দেখা মানুষদের গুরুত্বকে তুলনা করার আরটিকেল হচ্ছে, সেটা অবশ্যই গভীর চিন্তার বিষয়। সমাজে যে সব সত্যিকারের পরিবর্তন এনেছে, তারা সবসময় শুরুতে "পাগল" বলে পরিচিত হয়েছে। কিন্তু ইতিহাস বলে, এই "পাগল" মানুষগুলোই শেষ পর্যন্ত নতুন বাস্তবতা তৈরি করে।
AI ও স্বপ্ন দেখা মানুষদের গুরুত্ব কি??????
AI মূলত এমন এক অস্ত্র, যা কম ইনভেস্টমেন্টে, কম শ্রমে, স্বপ্ন পূরণের পথকে সহজ করে। এর ফলে স্বপ্ন দেখা মানুষদের প্রমাণ করার জন্য বহু বছরের লড়াই করতে হবে নাতারা কম সময়েই বড় কিছু করে ফেলতে পারবে।
তবে সমাজের পুরনো রীতিগুলো রাতারাতি বদলাবে না, কারণ কি??????
1. মানুষের মানসিকতা পরিবর্তন হয় ধীরে ধীরে – হাজার বছরের বিশ্বাস এক দিনে বদলায় না।
2. নতুন কিছু মানতে মানুষ ভয় পায়  নতুন কিছু এলেই সবাই সন্দেহপ্রবণ হয়, কারণ এটি আগে থেকে পরিচিত নিয়মকে ভাঙে।
3. শক্তিশালী গোষ্ঠীর প্রতিরোধ থাকে  বর্তমানের ব্যবসায়ী, রাজনীতিক, শ্রমিক গোষ্ঠী অনেক সময় পরিবর্তনের পথে বাধা দেয়, কারণ নতুন AI-চালিত বিশ্বে তাদের প্রভাব কমে যেতে পারে।
তবে পরিবর্তন আসবেই!
2050 সালে হয়তো এখনকার সবচেয়ে বুদ্ধিমান ব্যবসায়ী রাও "স্বল্প মেধার" বলে গণ্য হবে, কারণ AI অনেক কিছু সহজ করে ফেলবে। এখন যে জিনিসগুলো করতে অনেক বুদ্ধি ও দক্ষতা লাগে, ভবিষ্যতে AI-এর সাহায্যে নতুন প্রজন্ম খুব সহজেই করতে পারবে।
তাহলে কী হবে?
AI এমন এক future তৈরি করছে, যেখানে স্বপ্নদর্শীরাই মূল সম্পদ।যারা নতুন কিছু করতে ভয় পায় না, যারা পুরনো নিয়ম ভাঙতে চায়, তারা সমাজের চালিকাশক্তি হয়ে উঠবে।
"টুকরো করে কাছি, ডুবতে রাজি আছি"  এই রবীন্দ্রনাথের ভাবনা AI-এর যুগে বাস্তবতা হয়ে উঠছে।তাহলে কি বলবে আগামী সমাজে "স্বপ্ন দেখা পাগল" গুলোই আসল সম্পদ?

আরো বুঝিয়ে বলছি 





প্রথম উদাহরণ এ বলবো 1986 এর মোবাইল ফোন এর বাজার। তখন টেলিভিশন আছে বাজারে। রেডিও ও আছে বাজারে। টেলিফোন ও আছে বাজারে। স্টার ট্রেক এর ক্যাপ্টেন এর ওয়াকি টকই তখন স্বপ্নের প্রোডাক্ট। বাজার এর demand টক বক করে ফুটছে অথচ মোবাইল ফোন নেই বাজারে।

দ্বিতীয় উদাহরণ এ বলবো 1460 তে বাইবেল এর high demand। কোরআন এর হাই ডিমান্ড। প্রত্যেকেই নিজের ঘরে এক কপি কর বাইবেল অথবা কোরআন কিনে রাখতে চায়। পুঁথি ছেপে রাখার প্রচলন নেই কারণ গুটেনবার্গ তখন ও প্রিন্টিং প্রেস তৈরি করেনি।
একই ধরনের উদাহরণ দেবো 1986 এর কার্বন কপি করে ক্লাস নোট গুলো দেওয়া নেওয়ার বাজার। তখনও ফটো কপি মেশিন আসে নি। ফলে শয়ে শয়ে পাতার ইউনিভার্সিটি নোট হাতে করে কপি করে (কার্বন কপি করে টাইপ করে) রাখতে হতো। আমি নিজেও সেই কাজ করেছি দাদা দিদি দের জন্য তাদের ইউনিভার্সিটি ক্লাস নোট গুলো কার্বন পেপার লাগিয়ে চেপে চেপে লিখে লিখে কপি করে দিয়েছি তখন। আমি ক্লাস 6 এ পড়তাম তখন থেকে টানা 3 বছর পর্যন্ত প্রায় রোজ 2 ঘণ্টা করে ইমানুয়েল কান্ট এর নোট, ডেকার্ট এর নোট রাসেল এর নোট অঙ্কের নোট ফিজিক্স এর গ্রাফ কেমিস্ট্রিক হাবি জাবি বন্ডিং রমেশ মজুমদার এর ইতিহাস বাংলা সাহিত্যের চাদ সদা গড় (আমি ওমনিই বুঝেছিলাম (চাদ সোডা গর) কিন্তু ক্লাস নোট কপি করার জন্য লিখেছি পাতার পর পাতা লিখেছি। না বুঝেও লেখা যায় এইটা ফটো কপি আসার পর আমি উপলব্ধি করেছি। 
পোর্টেট ফরম্যাট এর ছোট ফিল্ম (রিল বলি যেটা কে) সেইটার যে হাই demand হওয়া সম্ভব সেইটা কারো মাথায় আসছিল না। ফলে জিরো সাপ্লাই ছিল প্রায় 30 বছর ধরে।
PDF গ্রাফিক্স (ইমেজ নয়) গুলোর বেশ কঠিন একটা টেকনোলজি। এই গ্রাফিক্স কে হ্যান্ডেল করতে হলে determinant আর matrix এর উপর খুব বেশি দখল লাগে কারণ page coordinate system এর সাথে device coordinate system এর বেশ তফাত আছে।পাতি coordinate geometry সংক্রান্ত জ্ঞান এর ভিত্তিতে pdf এর গ্রাফিক্স কে সামলানো যায় না। Font গুলোর আবার ভিন্ন গণিত থাকে। Font এর ও ভিন্ন coordinate system থাকে। Glyph coordinate বলে এগুলোকে। Font fill আর গ্রাফিক্স shape fill এর pattern গুলোর আলাদা coordinate system থাকে। ক্লিপ পাথ এর coordinate system এর সাহায্যে গ্রাফিক্স গ্রুপ গুলোর আলাদা coordinate structure গুলো কন্ট্রোল করা হয়। এই ধরনের এতো এতো coordinate সিস্টেম কে সামলে তার সাথে encryption লজিক stream management এর লজিক সামলে তথ্য কে সাজিয়ে সাজিয়ে পাতায় লেখা সহজ নয় বলে এই ডোমেইন এর প্রোগ্রামার কম কিন্তু ডিমান্ড খুবই বেশি।

PDF ফাইল ফরম্যাট এতো জনপ্রিয় কেনো তার কারণ এই format এর মধ্যে রূপ ( ফর্ম) আর তথ্য (কনটেন্ট) গুলো টাইট হয়ে embedded অবস্থায় রাখা সম্ভব হয়। তথ্যের রূপ (form এবং format অথবা গঠন অথবা structure) আর তথ্যের বস্তু কন্টেন্ট অর্থাৎ তথ্যের মাংস গুলোর ভিন্ন ধরনের প্রয়োগ ক্ষেত্র থাকে। তথ্যের রূপ এর ভিন্ন তায় ভিন্ন প্রয়োগ গঠিত হয় ভিন্ন বাজার গঠিত হয়। তথ্যের content এর ভিন প্রয়োগ থাকে ভিন্ন বাজার থেকে। { Purpose 1,purpose 2 ,,,purpose n} এবং একই তথ্যের এ যদি {form 1,form 2,,,form k} গুলো নিয়ে বিচার করি তাহলে সম্ভাবনার বাজার কে n ×k ধরনের প্রয়োগ ক্ষেত্রের কথা মাথায় আসে। তার সাথে আর ও একটা ফ্যাক্টর থাকে। সেইটা হচ্ছে তথ্যের content আর তথ্যের form এর উপর দাঁড়িয়ে interpretation আর purpose।

PDF এর একেক টা পাতা একেকটা মহাবিশ্ব 
পৃথিবী কি মহাবিশ্বের কেন্দ্রে অবস্থিত? নাকি পৃথিবী টা মহাবিশ্বের কনটেক্সটুয়াল center এ অবস্থিত? 
এইবার উদাহরণ দিচ্ছি কেনো স্পেস সাইন্স এর ধারণা ছাড়া pdf এর coordinate system বোঝা প্রায় দুষ্কর।
Page এর Pan center কে খেয়াল করেছেন কোনদিন?
Page এর Zoom center কে খেয়াল করেছেন কখনও?
Cad ধরনের যেকোন সফটওয়ার এর contextual point বলতে বোঝায় যেখানে আপনার mouse pointer টা রেখে আপনি wheel ঘোরাচ্ছেন ।Cad জাতীয় সফটওয়ার গুলোর model space গুলো কালো অন্ধকার infinite space এর ধরনের।সেখানে আপনার mouse pointer টা আপনার কনটেক্সট point অর্থাৎ প্রসঙ্গ বিন্দু।আপনার সামনে গোটা মডেল স্পেস টা universe এর মতন। আপনার pointed center এর আশেপাশে গোটা মডেল টা pan zoom হয়। অর্থাৎ প্রত্যেক বার আপনি যখন আপনার mouse pointer টা নড়ান চড়ান তখন আপনার universe এর উপর ঘটনা প্রেক্ষাপট টা রিভাইজ হয় প্রত্যেক বার।অর্থ্যাৎ cad প্রোগ্রামিং এর গভীরে ঢুকল বুঝতে পারবেন যে মহাবিশ্বের অনেক রূপক কে বাস্তব জীবনে প্রত্যেক ক্ষেত্রে মিমিক করা হয় সফটওয়ার আর্কিটেকচার ডিজাইন করার সময়।ভারতীয় দের অঙ্ক জানা লোক গুলো cad চর্চা করতে লজ্জা বোধ করেন।cad নাকি ছোটলোক দের ডোমেইন। এমন টা মনে করেন গণিত ওয়ালা প্রফেসর দের বিরাট একটা অংশ। আর cad ওয়ালা স্পেশালিস্ট দের ধারণা হচ্ছে অঙ্কের প্রফেসর গুলো অতি অতেল। এড়া প্র্যাকটিক্যাল দুনিয়া কিছুই বোঝে না। এই ইগো লড়াই এর ফলে অনেক অনেক product তৈরি হয় না ভারতে।এই ফরম্যাট এর ব্যবসা ভিত্তি এমনিতেই তৈরি হয়ে আছে সমস্ত ক্ষেত্রে। অথচ উদ্যোগী পাগল এর অভাব এর কারণে অনেক potential market নষ্ট হয়। উদ্যোগী পাগল এর সংজ্ঞা হিসেবে আমার ধারণা হচ্ছে যেই ধরনের মানুষ 300%প্রফিট এর স্বপ্ন না দেখেও experiment গুলো করার জন্য ঝাপিয়ে পড়ে এমন কিছু মানুষ যারা অনেক ধৈর্য নিয়ে অনেক রাত দিন পরিশ্রম করে কোন একটা product তৈরি করেন। যেমন নিকোলা টেসলা। উনি যখন রিমোট কন্ট্রোল তৈরি করেছেন 1890 তে অথবা যখন AC কারেন্ট তৈরি করেছেন অথবা যখন artificial earthquake মেশিন তৈরি করেছেন অথবা যখন ac generator তৈরি করেছেন অথবা যখন হাওয়ার থেকে electricity ধরতে চেষ্টা করেছেন ইত্যাদি তখন কিন্তু বাজারে এই জিনিস এর হাই demand ছিল কিন্তু জিরো সাপ্লাই ছিল।PDF এর একেক টা পাতা একেকটা মহাবিশ্ব পৃথিবী কি মহাবিশ্বের কেন্দ্রে অবস্থিত? নাকি পৃথিবী টা মহাবিশ্বের কনটেক্সটুয়াল center এ অবস্থিত? এইবার উদাহরণ দিচ্ছি কেনো স্পেস সাইন্স এর ধারণা ছাড়া pdf এর coordinate system বোঝা প্রায় দুষ্কর।Page এর Pan center কে খেয়াল করেছেন কোনদিন?Page এর Zoom center কে খেয়াল করেছেন কখনও?Cad ধরনের যেকোন সফটওয়ার এর contextual point বলতে বোঝায় যেখানে আপনার mouse pointer টা রেখে আপনি wheel ঘোরাচ্ছেন ।Cad জাতীয় সফটওয়ার গুলোর model space গুলো কালো অন্ধকার infinite space এর ধরনের।সেখানে আপনার mouse pointer টা আপনার কনটেক্সট point অর্থাৎ প্রসঙ্গ বিন্দু।আপনার সামনে গোটা মডেল স্পেস টা universe এর মতন। আপনার pointed center এর আশেপাশে গোটা মডেল টা pan zoom হয়। অর্থাৎ প্রত্যেক বার আপনি যখন আপনার mouse pointer টা নড়ান চড়ান তখন আপনার universe এর উপর ঘটনা প্রেক্ষাপট টা রিভাইজ হয় প্রত্যেক বার।অর্থ্যাৎ cad প্রোগ্রামিং এর গভীরে ঢুকল বুঝতে পারবেন যে মহাবিশ্বের অনেক রূপক কে বাস্তব জীবনে প্রত্যেক ক্ষেত্রে মিমিক করা হয় সফটওয়ার আর্কিটেকচার ডিজাইন করার সময়।ভারতীয় দের অঙ্ক জানা লোক গুলো cad চর্চা করতে লজ্জা বোধ করেন।cad নাকি ছোটলোক দের ডোমেইন। এমন টা মনে করেন গণিত ওয়ালা প্রফেসর দের বিরাট একটা অংশ। আর cad ওয়ালা স্পেশালিস্ট দের ধারণা হচ্ছে অঙ্কের প্রফেসর গুলো অতি অতেল। এড়া প্র্যাকটিক্যাল দুনিয়া কিছুই বোঝে না। এই ইগো লড়াই এর ফলে অনেক অনেক product তৈরি হয় না ভারতেগাণিতিক ভাবে  গভীরভাবে লক্ষ করলে দেখবেন যে CAD এর Model Space আর মহাবিশ্বের স্থান-সংক্রান্ত বোঝাপড়া আসলে একই ধরণের ধারণার উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। বিশেষ করে, Pan Center, Zoom Center, এবং Contextual Center—এই বিষয়গুলো বুঝতে গেলে স্পেস সাইন্সের মৌলিক ধারণাগুলো জানা দরকার।
PDF Page & Universe কে বুঝতে গাণিতিক ভিত্তি গুলো 2d স্পেস সাইন্স এর মতন যেখানে time একটা ডাইমেনশন নিয়ে 3d হয়ে ওঠে z থাকে না।Coordinate System এর মিল রয়েছে ভীষণ।PDF এর প্রতিটা পাতা যেমন একটা স্বতন্ত্র মহাবিশ্ব, তেমনি CAD-এর Model Space-ও একটা অন্ধকার অসীম স্থান, যেখানে Contextual Center নির্ধারিত হয় Mouse Pointer-এর অবস্থান দিয়ে। ঠিক যেমন মহাবিশ্বে আমরা যেখান থেকে পর্যবেক্ষণ করি, সেই অবস্থান আমাদের কাছে "কেন্দ্র" মনে হয়।Pan Center: তুমি যখন PDF-এর মধ্যে Scroll বা Pan করো, তখন আসলে একধরনের Frame of Reference Shift হয়। এটা অনেকটা মহাবিশ্বে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় Frame of Reference বদলানোর মতো।Zoom Center কি ?যখন Zoom করো, সেটা নির্ভর করে তুমি কোথায় Focus করেছো। এটা অনেকটা মহাবিশ্বে একটা গ্যালাক্সিকে জুম ইন করে দেখা আরেকটা গ্যালাক্সিকে জুম আউট করে ফেলে দেওয়ার মতো।CAD, Model Space, ও মহাবিশ্বের তুলনা করতেই হচ্ছে।CAD-এর মধ্যে Model Space হচ্ছে একটা অসীম কালো শূন্যস্থান, যেটা অনেকটা মহাবিশ্বের শূন্য স্থানের মতোই। তোমার Mouse Pointer হচ্ছে তোমার প্রসঙ্গ বিন্দু (Contextual Point), ঠিক যেমন মহাবিশ্বে মানুষ তার নিজের অবস্থান থেকে মহাবিশ্বকে ব্যাখ্যা করে।CAD-তে Pan ও Zoom করলে, পুরো মডেল স্পেসই নতুনভাবে Re contextualized হয়।মহাবিশ্বেও,  যদি একটা নতুন Reference Frame ধরেন (যেমন একটা নতুন গ্যালাক্সির দৃষ্টিকোণ থেকে দেখো), তাহলে সবকিছুই নতুনভাবে সাজানো মনে হবে।ভারতে CAD vs Pure Mathematics দ্বন্দ্ব।এখানে  যে সামাজিক বিশ্লেষণ দিচ্ছি সেটাও গভীর ব্যথা দিচ্ছে। ভারতে CAD & Practical Engineering-এর উপর এখনো অনেক আবেগী সামাজিক বাধা আছে।Pure Mathematicians মনে করেন, CAD মানে শুধু আঁকা আঁকি, ওটাতে কোনো গভীর তত্ত্ব বা দর্শন নেই।CAD Specialists মনে করেন, Pure Mathematicians শুধু সিদ্ধান্ত তত্ত্ব নিয়েই পড়ে থাকেন, কিন্তু বাস্তব দুনিয়ায় সেটা কতটা কার্যকর তা জানেন না।এই ইগো লড়াইয়ের কারণে, ভারতে অনেক দরকারি প্রোডাক্ট ও সফটওয়্যার তৈরি হয় না। ফলে প্রকৌশলগত গবেষণায় একটা বড় শূন্যতা রয়ে যায়।এই ভাবনার মধ্যে CAD, মহাবিশ্ব, ও স্পেস সাইন্সের এক সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। Contextual Center-এর ধারণা, Frame of Reference, Pan-Zoom-Dynamics, এগুলো মহাবিশ্ব বোঝার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ, আর CAD-এরও মূল ভিত্তি। যদি ভারতে CAD & Pure Mathematics-এর মধ্যে একটা সেতুবন্ধন তৈরি করা যেতো, তাহলে হয়তো নতুন অনেক প্রযুক্তিগত বিপ্লব ঘটতে পারতো।এই বিষয় নিয়ে আরও চিন্তা প্রয়োজন কারণ এটা একটা মৌলিক দর্শন যা ভবিষ্যতের AI-driven CAD systems ও Automated Construction-এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।মূলত এমন উদাহরণ দেখাতে চাইছি যেখানে উচ্চ চাহিদা কিন্তু সরবরাহ শূন্য (High Demand, Zero Supply) অবস্থার কারণে সামাজিক বিবর্তন বা নতুন উদ্ভাবনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। এখানে দেওয়া উদাহরণগুলো সাধারণ উদাহরণ ছিল আমি আরও কিছু গভীর উদাহরণ দিচ্ছি যা একই ধরণের সমস্যা প্রতিফলিত করে

১. ইন্টারনেট ও ইনফরমেশন রেভল্যুশন (1970-1990)
আজকে আমরা গুগল, উইকিপিডিয়া, ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্য মুহূর্তে পেয়ে যাচ্ছি। কিন্তু ১৯৭০-৮০ সালে তথ্য খুঁজে পাওয়া ছিল চরম কঠিন।সমস্যা তো ছিলই মানুষ তথ্য চেয়েছিল, কিন্তু সহজে পাবার ব্যবস্থা ছিল না।শূন্য সরবরাহ অবস্থা ছিল ব্যক্তিগত কম্পিউটারে তথ্য স্টোরেজের ধারণা ছিল না। WWW (World Wide Web) তৈরি হয়নি।বিবর্তন তো আমরা দেখেছি যে টিম বার্নার্স-লি ১৯৮৯ সালে ওয়েব তৈরি করেন, গুগল ১৯৯৮ সালে তথ্য খোঁজার সমস্যার সমাধান দেয়।
২. ইলেকট্রিক গাড়ি ও চার্জিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার (2000-2010)
আজকের মতো ২০০০-এর দশকে ইলেকট্রিক গাড়ির চাহিদা অনেক ছিল, কিন্তু চার্জিং স্টেশন ও ব্যাটারি প্রযুক্তির অভাব ছিল।সমস্যা তো দেখতে পাওয়া যাচ্ছিল পরিবেশ দূষণ কমাতে ইলেকট্রিক গাড়ি দরকার, কিন্তু ব্যাটারি প্রযুক্তি ও চার্জিং স্টেশন ছিল না।শূন্য সরবরাহ অবস্থায় এই উদাহরণ টা ও দেখুন ২০০৮-এর আগে কার্যকর ইলেকট্রিক গাড়ি বাজারে ছিল না।বিবর্তন ঘটেছিল টেসলা ২০০৮ সালে রোডস্টার ও পরে মডেল এস বাজারে আনে, চার্জিং স্টেশন বানায়, ব্যাটারি উন্নত করে।
৩. ভারত ও চীনে কম্পিউটার কীবোর্ড বিপ্লব (1990-2000)
ইংরেজি ভাষার জন্য QWERTY কীবোর্ড ছিল, কিন্তু চীনা বা ভারতীয় ভাষার জন্য ডিজিটাল টাইপিং সহজ ছিল না।
সমস্যা ছিল যেমন বাংলা, চীনা, হিন্দি ভাষায় ডিজিটাল টাইপিং কঠিন ছিল।শূন্য সরবরাহ অবস্থার আরো উদাহরণ বহুভাষিক কীবোর্ড সফটওয়্যার ছিল না।বিবর্তন ও দেখা যাচ্ছে ইউনিকোড ও নতুন ইনপুট মেথড আসতে সময় লাগে (অভ্র কীবোর্ড, গুগল ইনপুট মেথড)।
৪. কোয়ান্টাম কম্পিউটিং ও সফটওয়্যার ইনফ্রাস্ট্রাকচার (2010-বর্তমান)সমস্যা আরো আছে কোয়ান্টাম কম্পিউটারের তাত্ত্বিক শক্তি অনেক, কিন্তু সফটওয়্যার তৈরি করা সম্ভব হয়নি।শূন্য সরবরাহ অবস্থা আছে কোয়ান্টাম হার্ডওয়্যার আছে, কিন্তু ডেভেলপমেন্ট টুল (Quantum Programming Languages) নেই।বিবর্তন হচ্ছে দেখা যাচ্ছে Qiskit, Google Cirq-এর মতো ভাষা আসতে শুরু করেছে।
৫. আধুনিক AI ও ট্রাস্টেড সফটওয়্যার (2020-বর্তমান)
সমস্যা রয়েছে AI চাহিদা আকাশছোঁয়া, কিন্তু responsible & explainable AI তৈরি হয়নি।শূন্য সরবরাহ অবস্থা তে AI bias, hallucination, ethical সমস্যা রয়ে গেছে।বিবর্তন গুলো হচ্ছে OpenAI, Google DeepMind, Anthropic নতুন নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতি আনছে।AI নিঃসন্দেহে high demand, zero supply সমস্যার সমাধানকে গতিশীল করতে পারে, কিন্তু পুরোপুরি "সমাজের rigid stubborn ধারণা" ভেঙে ফেলবে কি না, সেটা নির্ভর করছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ওপর।
AI কীভাবে এই বাধাগুলো ভাঙতে পারে?
1. তথ্যের সহজলভ্যতা: AI এখন যে কোনো বিষয়ের বিশাল ডাটাবেস বিশ্লেষণ করে দেখাতে পারে যে নতুন সমস্যার সমাধান সম্ভব এবং লাভজনক হতে পারে। ফলে সমাজে প্রচলিত ভুল ধারণাগুলোকে চ্যালেঞ্জ করা সহজ হচ্ছে।
2. নতুন সুযোগ সৃষ্টি করা মানুষ জন্ম হিসেবে একটা বিরাট কাজ।প্রচলিত সমাজ যখন নির্দিষ্ট কিছুতে বিনিয়োগ করতে চায় না, AI তখন ব্যক্তিগত উদ্যোগকে শক্তিশালী করে তুলছে। এখন কোনো একজন ব্যক্তি বা ছোট দল সহজেই machine learning, automation, এবং digital platforms ব্যবহার করে এমন সমাধান তৈরি করতে পারে, যা সমাজ পরে গ্রহণ করতে বাধ্য হয়।
3. সৃজনশীল কাজের বুস্ট হবেই AI মানুষের সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী শক্তিকে বাড়িয়ে দিতে পারে, যেখানে প্রচলিত সামাজিক কাঠামো মানুষকে নিরুৎসাহিত করত। যারা নতুন কিছু করতে চায়, তারা এখন AI-এর সাহায্যে কম সময় ও খরচে বড় কাজ করতে পারে। এর ফলে প্রচলিত সামাজিক চিন্তা ধারা সম্পূর্ণপরিবর্তিত হয়ে যাবে কিছু বছরে।
4. বাজার তৈরি করা একটা বড়ো কাজ যদি কিছু high demand-এ থাকে কিন্তু zero supply-এ থাকে, তাহলে AI সেই গ্যাপটা চিহ্নিত করে উদ্যোক্তাদের জন্য সুযোগ তৈরি করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, AI-driven market prediction tools দেখিয়ে দিতে পারে কোথায় সম্ভাবনা আছে এবং কীভাবে সেটা monetized করা যেতে পারে।তবে সমাজের রিগিডিটি কি পুরোপুরি গুঁড়িয়ে যাবে?পরিবর্তন ধীরগতিতে হয় সেটা স্বাভাবিক।AI প্রচলিত ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করলেও সমাজের 66000 বছরের ধারণার গভীরে গেঁথে থাকা মূল্যবোধ ও মানসিকতা রাতারাতি বদলায় না সহজে।মানুষের মনস্তত্ত্ব টা অনেক বছরের পলি জমে জমে তৈরি হয়েছে।বেশিরভাগ মানুষ নিরাপদ ও প্রচলিত পথে চলতে চায়। AI যতই সুযোগ তৈরি করুক, সবাই সেই সুযোগ নিতে চাইবে না।AI এর বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ থাকবেই অলস বোকা রিপিটি কাজ এর স্বল্প মেধার শ্রমিক দের তরফ থেকে। রাষ্ট্র নেতা গুলো  স্বল্প মেধা সম্পন্ন। আজকের দিনের বড়ো বড়ো ব্যবসায়ী দের কেও 2050 তে ছোট বাচ্চা গুলো স্বল্প মেধার লোক বলে চিহ্নিত করবে। কারণ এখন যেই বুদ্ধি কে অতি মেধা মনে হচ্ছে সেগুলো 2050 তে অতি বোকা দের পক্ষেও করা টি সহজেই সম্ভব হবে।AI-এর কারণে অনেক প্রচলিত চাকরি ও ব্যবসা ঝুঁকিতে পড়ছে, ফলে সমাজের একটা অংশ AI-বিরোধী হয়ে উঠতে পারে।
AI zero supply, high demand পরিস্থিতিকে দ্রুত ভাঙতে সাহায্য করছে, কিন্তু সমাজের সম্পূর্ণ রিগিডিটি দূর করতে সময় লাগবে। তবে, AI-এর সাহায্যে independent thinkers, innovators, এবং risk-takers এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী হচ্ছে। যারা সমাজের এই বিদঘুটে বাধা ভাঙতে চায়, AI তাদের জন্য এক বিশাল অস্ত্র। কারণঅতি কম ইনভেস্টমেন্ট এ অনেক কম শ্রম করে অনেক স্বপ্নের প্রোডাক্ট তৈরি করে অনেক তাড়াতাড়ি লাভ অর্জন করা সম্ভব এই ai এর সাহায্যে। ফলে সমাজে স্বপ্ন দেখা মানুষ কে পাগল বলার trend টা চলে যাবে। ফিয়াট money প্রচলন এর প্রাথমিক rule ছিল সমাজে স্বপ্নের উপর টাকার দাম দাড়িয়ে থাকা। অর্থাৎ যেই সমাজ নতুন product এর স্বপ্ন দেখবে সেই সমাজ টিকবে। বাকি কোন সমাজ টিকবে না। অর্থ্যাৎ এই স্বপ্ন দেখা পাগল গুলোই high demand জিরো সাপ্লাই resource হিসেবে দেখতে হবে।

রবি ঠাকুর ও এই ব্যথা টের পেয়েছিলেন 
তোমার       খোলা হাওয়া লাগিয়ে পালে

                   টুকরো ক'রে কাছি

                   ডুবতে রাজি আছি

           আমি    ডুবতে রাজি আছি।

          সকাল আমার গেল মিছে,

          বিকেল যে যায় তারি পিছে;

             রেখো না আর, বেঁধো না আর

                   কূলের কাছাকাছি।

মাঝির লাগি আছি জাগি

      সকল রাত্রিবেলা,

ঢেউগুলো যে আমায় নিয়ে

      করে কেবল খেলা।

ঝড়কে আমি করব মিতে,

ডরব না তার ভ্রূকুটিতে;

    দাও ছেড়ে দাও ওগো, আমি

          তুফান পেলে বাঁচি।

অর্থ্যাৎ এই স্বপ্ন দেখা পাগল গুলোই high demand জিরো সাপ্লাই resource হিসেবে দেখতে হবে।

Comments

Popular posts from this blog

SANJOYNATHSMANIMMOVIES___SCENE.PY

GTTERMS_FORMALIZATION_GEOMETRIFYING_TRIGONOMETRY

MOTIVES AND THE AXIOMS OF GEOMETRIFYING TRIGONOMETRY