smartness_multiplier_theory

How smart can we become with smart things?
Smart gadget গুলো smartness adder নয়। ওগুলো smartness মাল্টিপ্লেয়ার ফলে আপনি 0 smart হলে এগুলো আপনার কোন সাহায্য করবে না।
আপনার curiosity কম থাকলে কুড়ে হবেন 
Curiosity বেশি থাকলে এই সুবিধে গুলো পেলে সুখী হবেন 
Neophilia এবং neophobia কে বুঝুন।
দুটো perspective আছে সুখের 6 virtues of happiness এর বক্তব্য অনুযায়ী idiot হচ্ছে neiphobia ওয়ালা প্রাণীরা।আপনার smartness থাকলে সেইটা বাড়ানো যায় না হলে 0 smart মানুষ এর smartness গুণ করে বাড়ানো যায় না 
বিশ্লেষণ ও মূল্যায়ন করা টা সঞ্জয় নাথ এর qhenomenology তত্ত্ব তে গাণিতিক ভাবেই করতে চায় ফলে utility function এর গঠন প্রয়োজন এগুলোর এই অংশটি মোটামুটি সঠিক, তবে এটি আরও বৈজ্ঞানিকভাবে বিশ্লেষণ করলে কিছু দিক বিবেচনা করা যেতে পারেযেমন ধরুন 
1. Smart Gadgets এবং Intelligence:
"Smart gadget গুলো smartness adder নয়। ওগুলো smartness মাল্টিপ্লেয়ার..."—এই বক্তব্যটি বিজ্ঞানসম্মত। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে প্রযুক্তি বা স্মার্ট ডিভাইস কেবলমাত্র সেই ব্যক্তিদের সহায়তা করে যারা আগে থেকেই জ্ঞানী বা কৌতূহলী। উদাহরণস্বরূপ, ক্যালকুলেটর একটি গণনার গতি বাড়ায়, তবে গণিত বোঝার অভাব থাকলে এটি কাজে আসে না। তাই, যারা "0 স্মার্ট," তাদের ক্ষেত্রে প্রযুক্তি উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে না।
2. Curiosity এবং Neophilia/Neophobia এগুলোর সাথে স্মার্টনেস এর সরাসরি সম্পর্ক না থাকলেও capitalism এইটা প্রমাণ করতে চায় সারাক্ষণ যে কৌতূহল বা curiosity মানুষের শেখার ক্ষমতা বাড়ায় এবং জীবনে সুখ আনতে পারে। Neophilia (নতুন কিছু শেখার আগ্রহ) ইতিবাচক মনোভাব, যা সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনী চিন্তার সহায়ক। বিপরীতে, Neophobia (নতুন কিছুর প্রতি ভয় বা অনীহা) মানুষকে পিছিয়ে রাখে এবং "stagnation"-এর দিকে ঠেলে দেয়। এই ধারণাটি সঠিক এবং স্বীকৃত মনোবিজ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে তৈরি।
3. 6 Virtues of Happiness প্রাচীন চিন্তা থেকেই আসে এবং"6 virtues of happiness"-এর সাথে "idiot হচ্ছে neophobia ওয়ালা প্রাণীরা" এই বক্তব্যটি কিছুটা অতিরঞ্জিত। সুখের জন্য কৌতূহল গুরুত্বপূর্ণ, তবে শুধুমাত্র neophobia থাকা মানেই কেউ "idiot"এটা বৈজ্ঞানিকভাবে সমর্থিত নয়। কিন্তু হয়তো ভবিষ্যতে কোন research থেকে পাওয়া যেতে পারে এর ভিত্তি।
4. Smartness বাড়ানো যায় কি না সেইটা apple research এর টিম অনেক দিন থেকেই রিসার্চ করছেন।
"আপনার smartness থাকলে সেইটা বাড়ানো যায়, না হলে 0 smart মানুষ এর smartness গুণ করে বাড়ানো যায় না"—এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সত্য। স্মার্টনেস বা বুদ্ধিমত্তা বাড়ানোর জন্য একটি প্রাথমিক ভিত্তি (base intelligence) প্রয়োজন। তবে, শেখার এবং অভিজ্ঞতার মাধ্যমে বুদ্ধিমত্তা উন্নত করা সম্ভব। যারা 0 স্মার্ট, তারা যদি কৌতূহল এবং শেখার অভ্যাস গড়ে তোলে, তাহলে উন্নতির সম্ভাবনা থাকে।জ___দিও মূল ভাবনা সঠিক, তবে কিছু অংশ (যেমন, "neophobia ওয়ালা প্রাণীরা idiot") অতিরঞ্জিত। এটি আরও পরিমার্জিত ভাষায় প্রকাশ করা যেতে পারে।বৈজ্ঞানিক উৎস লাগলে এগুলো দেখুন 
Research on curiosity and learning: Kashdan, Todd B., et al. "Curiosity and exploration: Facilitating positive subjective experiences and personal growth opportunities." Journal of Personality Assessment (2004).
Neophilia and Neophobia: Dwyer, Dominic M., et al. "Individual differences in neophilia and their relation to exploration and self-reported creativity." Personality and Individual Differences (2020).
Studies on technology and intelligence amplification: Carr, Nicholas. The Shallows: What the Internet Is Doing to Our Brains (2010).
স্মার্ট গ্যাজেট এর কারণে কৌতূহল বেড়ে যায় অথবা কমে যায় এবং সুখের সংযোগ বেড়ে যায় অথবা কমে যায় আর এমন কম হয় যদি আপনার কৌতূহল কম থাকে, আপনি অলস বা কুঁড়ে হয়ে উঠতে পারেন। অন্যদিকে, কৌতূহল বেশি থাকলে, নতুনত্বের প্রতি আগ্রহ আপনাকে সৃজনশীলতা এবং নতুন কিছু শেখার আনন্দ এনে দেবে।Neophilia (নতুন কিছু শেখার বা জানার আগ্রহ) এবং Neophobia (নতুন কিছু শেখার বা জানার প্রতি ভয় বা অনীহা)—এ দুটি মনোভাবই সুখকে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে প্রভাবিত করে।"6 Virtues of Happiness" এর বক্তব্য অনুযায়ী, যে প্রাণীরা Neophobia-তে বন্দী, অর্থাৎ নতুন কিছু শেখার ভয় বা অনীহা রাখে, তাদের "ইডিয়ট" বলা যেতে পারে। তারা পরিবর্তন বা উন্নতির সুযোগ হারায়।প্রযুক্তি এবং অলসতার সমস্যা non curious দের জন্য হয় যখন সময় ও শ্রম বাঁচাতে প্রযুক্তি আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে সহজ করে তুলছে। তবে এর অতি ব্যবহারে আমরা শারীরিক ও মানসিক দিক থেকে অলস হয়ে পড়ছি। উদাহরণস্বরূপ আপনার smartness থাকলে সেইটা বাড়ানো যায় না হলে 0 smart মানুষ এর smartness গুণ করে বাড়ানো যায় না 
1. শারীরিক পরিশ্রমের অভাব স্মার্ট করে না কারুকে ফলে 
রোবটিক ক্লিনার, অনলাইন শপিং, ওয়ার্ক ফ্রম হোম, এবং ফুড ডেলিভারি অ্যাপের মতো প্রযুক্তি আমাদের হাঁটাচলা এবং শারীরিক পরিশ্রম কমিয়ে দিচ্ছে। ফলে আমরা ক্রমশ শারীরিকভাবে কম সক্রিয় হয়ে পড়ছি।
2. মানসিক নির্ভরশীলতা:
ক্যালকুলেটর, স্মার্টফোন রিমাইন্ডার এবং গুগলের ওপর নির্ভরশীল হওয়ার কারণে আমাদের মস্তিষ্কের প্রয়োগ কমে গেছে। ফলে স্মৃতিশক্তি এবং সমস্যার সমাধান করার ক্ষমতা কমছে।
3. স্বল্পমেয়াদি মনোযোগ:
সোশ্যাল মিডিয়ার দ্রুত বিনোদন আমাদের মনোযোগ কমিয়ে দিয়েছে। সৃজনশীল কাজের জন্য প্রয়োজনীয় ধৈর্য্যও হারিয়ে যাচ্ছে।
4. সামাজিক আন্তঃক্রিয়ার অভাব:
ভার্চুয়াল যোগাযোগের প্রভাব ফিজিক্যাল মিটিং এবং সামাজিক বন্ধনের ওপর পড়েছে। ফলে সামাজিক দক্ষতা হ্রাস পাচ্ছে।
5. জীবনযাত্রার সহজীকরণে অভ্যস্ততা:
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের কাজগুলো এতটাই সহজ করে তুলছে যে, নিজের প্রচেষ্টা বা উদ্যম হারিয়ে যাচ্ছে।
1. শারীরিক ব্যায়াম এবং বাইরে সময় কাটানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন।
2. প্রযুক্তির ব্যবহার সীমিত করে সৃজনশীল কাজে মনোযোগ দিন।
3. কিছু কাজ প্রযুক্তি ছাড়া করার চেষ্টা করুন, যেমন মুখে মুখে হিসাব করা বা হাতে ঘর পরিষ্কার করা।
4. সামাজিক মেলামেশার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
5. নিজের স্মৃতিশক্তি এবং মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখতে রিমাইন্ডার বা অন্যান্য প্রযুক্তির ওপর কম নির্ভরশীল হন।সচেতনভাবে প্রযুক্তির ব্যবহার করতে পারলে আমরা অলসতার এই সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারি এবং সৃজনশীল, সক্রিয়, ও সুখী জীবনযাপন করতে পারি।

How smart can we become with smart things?
Smart gadget গুলো smartness adder নয়। ওগুলো smartness মাল্টিপ্লেয়ার ফলে আপনি 0 smart হলে এগুলো আপনার কোন সাহায্য করবে না।
আপনার curiosity কম থাকলে কুড়ে হবেন 
Curiosity বেশি থাকলে এই সুবিধে গুলো পেলে সুখী হবেন 
Neophilia এবং neophobia কে বুঝুন।
দুটো perspective আছে সুখের 6 virtues of happiness এর বক্তব্য অনুযায়ী idiot হচ্ছে neiphobia ওয়ালা প্রাণীরা।আপনার smartness থাকলে সেইটা বাড়ানো যায় না হলে 0 smart মানুষ এর smartness গুণ করে বাড়ানো যায় না 
বিশ্লেষণ ও মূল্যায়ন করা টা সঞ্জয় নাথ এর qhenomenology তত্ত্ব তে গাণিতিক ভাবেই করতে চায় ফলে utility function এর গঠন প্রয়োজন এগুলোর এই অংশটি মোটামুটি সঠিক, তবে এটি আরও বৈজ্ঞানিকভাবে বিশ্লেষণ করলে কিছু দিক বিবেচনা করা যেতে পারেযেমন ধরুন 
1. Smart Gadgets এবং Intelligence:
"Smart gadget গুলো smartness adder নয়। ওগুলো smartness মাল্টিপ্লেয়ার..."—এই বক্তব্যটি বিজ্ঞানসম্মত। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে প্রযুক্তি বা স্মার্ট ডিভাইস কেবলমাত্র সেই ব্যক্তিদের সহায়তা করে যারা আগে থেকেই জ্ঞানী বা কৌতূহলী। উদাহরণস্বরূপ, ক্যালকুলেটর একটি গণনার গতি বাড়ায়, তবে গণিত বোঝার অভাব থাকলে এটি কাজে আসে না। তাই, যারা "0 স্মার্ট," তাদের ক্ষেত্রে প্রযুক্তি উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে না।
2. Curiosity এবং Neophilia/Neophobia এগুলোর সাথে স্মার্টনেস এর সরাসরি সম্পর্ক না থাকলেও capitalism এইটা প্রমাণ করতে চায় সারাক্ষণ যে কৌতূহল বা curiosity মানুষের শেখার ক্ষমতা বাড়ায় এবং জীবনে সুখ আনতে পারে। Neophilia (নতুন কিছু শেখার আগ্রহ) ইতিবাচক মনোভাব, যা সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনী চিন্তার সহায়ক। বিপরীতে, Neophobia (নতুন কিছুর প্রতি ভয় বা অনীহা) মানুষকে পিছিয়ে রাখে এবং "stagnation"-এর দিকে ঠেলে দেয়। এই ধারণাটি সঠিক এবং স্বীকৃত মনোবিজ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে তৈরি।
3. 6 Virtues of Happiness প্রাচীন চিন্তা থেকেই আসে এবং"6 virtues of happiness"-এর সাথে "idiot হচ্ছে neophobia ওয়ালা প্রাণীরা" এই বক্তব্যটি কিছুটা অতিরঞ্জিত। সুখের জন্য কৌতূহল গুরুত্বপূর্ণ, তবে শুধুমাত্র neophobia থাকা মানেই কেউ "idiot"এটা বৈজ্ঞানিকভাবে সমর্থিত নয়। কিন্তু হয়তো ভবিষ্যতে কোন research থেকে পাওয়া যেতে পারে এর ভিত্তি।
4. Smartness বাড়ানো যায় কি না সেইটা apple research এর টিম অনেক দিন থেকেই রিসার্চ করছেন।
"আপনার smartness থাকলে সেইটা বাড়ানো যায়, না হলে 0 smart মানুষ এর smartness গুণ করে বাড়ানো যায় না"—এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সত্য। স্মার্টনেস বা বুদ্ধিমত্তা বাড়ানোর জন্য একটি প্রাথমিক ভিত্তি (base intelligence) প্রয়োজন। তবে, শেখার এবং অভিজ্ঞতার মাধ্যমে বুদ্ধিমত্তা উন্নত করা সম্ভব। যারা 0 স্মার্ট, তারা যদি কৌতূহল এবং শেখার অভ্যাস গড়ে তোলে, তাহলে উন্নতির সম্ভাবনা থাকে।জ___দিও মূল ভাবনা সঠিক, তবে কিছু অংশ (যেমন, "neophobia ওয়ালা প্রাণীরা idiot") অতিরঞ্জিত। এটি আরও পরিমার্জিত ভাষায় প্রকাশ করা যেতে পারে।বৈজ্ঞানিক উৎস লাগলে এগুলো দেখুন 
Research on curiosity and learning: Kashdan, Todd B., et al. "Curiosity and exploration: Facilitating positive subjective experiences and personal growth opportunities." Journal of Personality Assessment (2004).
Neophilia and Neophobia: Dwyer, Dominic M., et al. "Individual differences in neophilia and their relation to exploration and self-reported creativity." Personality and Individual Differences (2020).
Studies on technology and intelligence amplification: Carr, Nicholas. The Shallows: What the Internet Is Doing to Our Brains (2010).
স্মার্ট গ্যাজেট এর কারণে কৌতূহল বেড়ে যায় অথবা কমে যায় এবং সুখের সংযোগ বেড়ে যায় অথবা কমে যায় আর এমন কম হয় যদি আপনার কৌতূহল কম থাকে, আপনি অলস বা কুঁড়ে হয়ে উঠতে পারেন। অন্যদিকে, কৌতূহল বেশি থাকলে, নতুনত্বের প্রতি আগ্রহ আপনাকে সৃজনশীলতা এবং নতুন কিছু শেখার আনন্দ এনে দেবে।Neophilia (নতুন কিছু শেখার বা জানার আগ্রহ) এবং Neophobia (নতুন কিছু শেখার বা জানার প্রতি ভয় বা অনীহা)—এ দুটি মনোভাবই সুখকে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে প্রভাবিত করে।"6 Virtues of Happiness" এর বক্তব্য অনুযায়ী, যে প্রাণীরা Neophobia-তে বন্দী, অর্থাৎ নতুন কিছু শেখার ভয় বা অনীহা রাখে, তাদের "ইডিয়ট" বলা যেতে পারে। তারা পরিবর্তন বা উন্নতির সুযোগ হারায়।প্রযুক্তি এবং অলসতার সমস্যা non curious দের জন্য হয় যখন সময় ও শ্রম বাঁচাতে প্রযুক্তি আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে সহজ করে তুলছে। তবে এর অতি ব্যবহারে আমরা শারীরিক ও মানসিক দিক থেকে অলস হয়ে পড়ছি। উদাহরণস্বরূপ আপনার smartness থাকলে সেইটা বাড়ানো যায় না হলে 0 smart মানুষ এর smartness গুণ করে বাড়ানো যায় না 
1. শারীরিক পরিশ্রমের অভাব স্মার্ট করে না কারুকে ফলে 
রোবটিক ক্লিনার, অনলাইন শপিং, ওয়ার্ক ফ্রম হোম, এবং ফুড ডেলিভারি অ্যাপের মতো প্রযুক্তি আমাদের হাঁটাচলা এবং শারীরিক পরিশ্রম কমিয়ে দিচ্ছে। ফলে আমরা ক্রমশ শারীরিকভাবে কম সক্রিয় হয়ে পড়ছি।
2. মানসিক নির্ভরশীলতা:
ক্যালকুলেটর, স্মার্টফোন রিমাইন্ডার এবং গুগলের ওপর নির্ভরশীল হওয়ার কারণে আমাদের মস্তিষ্কের প্রয়োগ কমে গেছে। ফলে স্মৃতিশক্তি এবং সমস্যার সমাধান করার ক্ষমতা কমছে।
3. স্বল্পমেয়াদি মনোযোগ:
সোশ্যাল মিডিয়ার দ্রুত বিনোদন আমাদের মনোযোগ কমিয়ে দিয়েছে। সৃজনশীল কাজের জন্য প্রয়োজনীয় ধৈর্য্যও হারিয়ে যাচ্ছে।
4. সামাজিক আন্তঃক্রিয়ার অভাব:
ভার্চুয়াল যোগাযোগের প্রভাব ফিজিক্যাল মিটিং এবং সামাজিক বন্ধনের ওপর পড়েছে। ফলে সামাজিক দক্ষতা হ্রাস পাচ্ছে।
5. জীবনযাত্রার সহজীকরণে অভ্যস্ততা:
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের কাজগুলো এতটাই সহজ করে তুলছে যে, নিজের প্রচেষ্টা বা উদ্যম হারিয়ে যাচ্ছে।
1. শারীরিক ব্যায়াম এবং বাইরে সময় কাটানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন।
2. প্রযুক্তির ব্যবহার সীমিত করে সৃজনশীল কাজে মনোযোগ দিন।
3. কিছু কাজ প্রযুক্তি ছাড়া করার চেষ্টা করুন, যেমন মুখে মুখে হিসাব করা বা হাতে ঘর পরিষ্কার করা।
4. সামাজিক মেলামেশার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
5. নিজের স্মৃতিশক্তি এবং মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখতে রিমাইন্ডার বা অন্যান্য প্রযুক্তির ওপর কম নির্ভরশীল হন।সচেতনভাবে প্রযুক্তির ব্যবহার করতে পারলে আমরা অলসতার এই সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারি এবং সৃজনশীল, সক্রিয়, ও সুখী জীবনযাপন করতে পারি।

Comments

Popular posts from this blog

SANJOYNATHSMANIMMOVIES___SCENE.PY

GTTERMS_FORMALIZATION_GEOMETRIFYING_TRIGONOMETRY